বুধবার (৩০ অক্টোবর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ সমাবেশ ও বিক্ষোভ-মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা ও চট্টগ্রাম জেলা সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, সদস্য সচিব হারুনুর রশীদ প্রমুখ।
দাবিগুলো হলো-ঢাকায় নতুন করে পাঁচ হাজার ও চট্টগ্রামে চার হাজার সিএনজিচালিত অটোরিকশার অনুমোদন দেওয়া, মুদ্রাস্ফীতি ও গ্যাসের দাম বাড়ার সমন্বয়ে গাড়ির মিটারের ভাড়া বাড়ানো, প্রাইভেট অটোরিকশার বাণিজ্যিক ব্যবহার ও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহানগরীর মধ্যে মিটারবিহীন ও পার্শ্ববর্তী জেলায় রেজিস্ট্রেশন করা অটোরিকশা চলাচল বন্ধ, রাইড শেয়ারিংয়ে চলাচল করা গাড়ির সংখ্যার সিলিং নির্ধারণ ও তাদের চালকের জন্য নির্দিষ্ট রঙের পোশাক নির্ধারণ, সিএনজি অটোরিকশার জন্য স্ট্যান্ড বা নির্দিষ্ট পার্কিংয়ের স্থান নির্ধারণ, লাইসেন্স দেওয়া ও নবায়ন প্রক্রিয়া সহজ করা, পুরাতন চালকদের ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা শিথিল করতে হবে, চালকদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পেনশন স্কিম চালু, জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে লেন তৈরি ও লেভেল ক্রসিংয়ে স্থানে আন্ডারপাস নির্মাণ এবং তদন্ত ছাড়া গাড়ি চুরি বা ছিনতাইয়ের জন্য চালকদের দায়ী করা যাবে না। সে সঙ্গে ছিনতাইকারীদের হাতে নিহত অটোরিকশা চালকের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ৩০, ২০১৯
ডিএন/ওএইচ/