আম, জাম, কাঁঠাল,লিচু তরমুজ, আনারসে, গোলাপ, টগর, বেলি ফুলের ডালায় যেনো বসে। ডাক দিয়ে যায় নতুন দিনের নতুন আবাহনে, বাংলা নববর্ষ আসে

‘একটি করে দিলে বই, পড়তে পাবে শত বই। তোমার আমার সবার, গিট্টু ক্লাবের পাঠাগার।’ গিট্টু দা ব্যাখ্যা করেন, আমাদের পাঠাগারের সদস্য

আরে, এভাবে ডাকিস না! ঘাবড়ে গিয়ে জ্যাক বলে। তুই তো আমাদের ধরিয়ে দিচ্ছিস, ডেইজি। হাম্বা....আআ....আআ! শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে থেকে, কাতর স্বরে ডেইজি

আদর আর মায়া নেই, নেই ভালোবাসা কষ্ট, দুঃখ ভরা ঘর। সব যেন হয়েছে পর। নেই কারো বুক ভরা আশা। দূর করে সব শোক, সব জ্বালাতন মানুষের মুখে দেবো

আল-আমিন শান্ত করে। বলে, শোন, গিট্টু দা যখন উদ্যোগ নিয়েছে, তখন কিছু না কিছু হবে। তাই আগে থেকে চিন্তা করে চুল পাকিয়ে কোনো লাভ নেই। বরং

হাওরাঞ্চলের মানুষ এখন কেঁদে ভাসায় বুক অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ ভেবে শুকিয়ে গেছে মুখ। তলিয়ে গেছে ‘পাগনার’ হাওরের অবশিষ্টাংশ নিশ্চিহ্ন

ওরা শ্রমিক মানুষ তো বটে! বেতনের কথা বললে মালিক কেন চটে? শ্রমের জন্য যদি পারিশ্রমিক থাকে, মালিকের‍া কথা দিয়ে কথা নাহি কেন রাখে?

ভাগ্য আমার বদলে তোমার গুণে তোমার অনেক দাবি দাওয়া তোমার কথা কে বলো আর শোনে। শ্রমিক তুমি নীরব কেন কে করেছে বশ নতুন করে শপথ নিতে আসলো

শুধু আমার ফুলে ফুলে আঁকা থাকতো যদি রঙিন দুটো পাখা। পাখির মতো নাচতে পারি চাঁদের আলোয় সাজতে পারি মেঘের পাশে বসতে পারি তারার মতো

মাথাল মাথায় কৃষক দ্যাখো পাটের ক্ষেতে বসে নিড়ানি বা কাস্তে দিয়ে নিড়ায় ভালোবেসে।   মনের কোণে স্বপ্নগুলো বাঁধে আশার ঘর দুশ্চিন্তা,

গৌরবের ৬৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দিনভর নানা অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর। সকাল দশটায় রাজধানীর তোপখানা

কয়টা তোয়ালে পাওয়া যাবে, কি মনে হয়? মাইক জিজ্ঞেস করে। পুরাতন বস্তায় গা মুছতে মুছতে ঘৃণা ধরে গেছে। হুম, দেখছি যদি এখনও কয়েকটা থেকে থাকে,

উৎসবে অতিথি হয়ে আসবেন শহীদ জায়া শিক্ষাবিদ শ্যামলী নাসরিন চৌধুরী, খ্যাতিমান নাট্যকার, কবি, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক আনিসুল হক,

তুষারের যা স্বভাব! দুম করে একটা কথা বলে বসবে। করলোও তাই। বললো, গিট্টু দা, জীবনের ষোল আনা মিছে হতে পারে। দু’আনা বেশি কোথায় পেলে? আমার

কখনো পিষ্ট হতে পারি ভারী গার্টারের চাপে চাপার ভয়ে বুকটা আমার দুরু দুরু কাঁপে। ফ্লাইওভারের পাশ দিয়ে যেতেই লাগে ভয় পড়বে নাতো মাথার

মাঠের পাশে কলকলিয়ে বইতো সরু খাল টেংরা পুঁটির শত্রু ছিলো বড়শি এবং জাল। মাঠে যেতাম খালি পায়ে আহা কী সেই সুখ বট গাছেরই ভূতের কথায়

ওইসব সনের কোনো কোনোটির গণনা করা হতো সৌর রীতিতে। আবার কোনো কোনোটির গণনা করা হতো চান্দ্র মাসের হিসাবে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ গণনা

বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) মোহাম্মদপুর পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটিতে বর্ষবরণের এ চমৎকার আয়োজন করে। এতে সফররত অটিজম শিশু কল্যাণে

বৃহস্পতিবার (১৩ এপ্রিল) মোহাম্মদপুর পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটিতে বর্ষবরণের এ চমৎকার আয়োজন করে। এতে সফররত অটিজম শিশু কল্যাণে

ছেলেরা হ্রদের ওপর দিয়ে নৌকা বেয়ে জ্যাক সচরাচর যেখানে নামে সেখানটাতে আসে। হ্রদের পাশে একটা গোপনীয় জায়গা, যেখানে জলের ওপর গাছের সারি