রাজনীতি
আ.লীগের ধ্বংসস্তূপ থেকে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ: রাশেদ প্রধান
স্বৈরাচারের সময় ৬০ লাখ নেতাকর্মীর নামে গায়েবি মামলা হয়েছে: তারেক রহমান
পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস কর্মীসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছে। চলছে টহল। এর পাশাপাশি
বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা থেকেই এখানে নেতাকর্মীরা অবস্থান নেওয়া শুরু করেছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কর্মীদের উপস্থিতি
এরই মধ্যে খালেদা জিয়ার হাজিরা আদালতে জমা দিয়েছেন তার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া। বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টা ৫৫মিনিটে
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের
তিনি বলেন, সরকার অজানা ভয়ে বেসামাল হয়ে গেছে। এ জন্য সবদিকে আতঙ্ক তৈরি করেছে। বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির
বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) পুরান ঢাকার বকশীবাজারে কারা অধিদফতরের প্যারেড গ্রাউন্ড মাঠে স্থাপিত বিশেষ আদালতে প্রবেশকালে
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে এজলাসে সাংবাদিক, আইনজীবীসহ কাউকেই ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। বিপুল সংখ্যক র্যাপিড অ্যাকশন
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায় ব্যস্ততা দেখা গেছে। সকাল সাড়ে ৭টার আগেই দেখা গেছে বিভিন্ন গন্তব্যে
বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক ‘সতর্কীকরণ’ বিজ্ঞপ্তিতে রুহুল কবির রিজভীর এ অভিযোগ করেন। বিজ্ঞপ্তিতে
৫/৬ দিন ধরে বিএনপি-জামায়াত এর প্রায় দেড় শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। এ রায়কে ঘিরে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের নেতারা
গ্রেফতারকৃতরা হলো- জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি গোলাম কিবরিয়া কিরন, সদস্য বিপ্লব মাতুব্বর, রাজু ও মাইনুল ইসলাম রাহাত। বরগুনা থানার
এসময় বিএনপি ও তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঠে থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন দলটির হাইকমান্ড। ইতোমধ্যে রাজধানীতে শান্তিপূর্ণ
এ মামলায় প্রায় শতাধিক নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়েছে। ফলে গত দুই দিনে প্রকাশ্যে তেমন দেখা মিলছে না বিএনপি নেতাকর্মীদের। গত সোমবার (৫
রামগতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল হোসেন গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে
বুধবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটক নেতাকর্মীদের মধ্যে মহানগর এলাকায় ৪৬ জন এবং
আটকরা হলেন-কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের যুবদল সভাপতি গোলাপ মিয়া (৪৪), জেলা শহরের চরশোলাকিয়া এলাকার বিএনপি কর্মী মো. আরজু
সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল পর্যন্ত পুলিশের হাতে আটক হওয়া ৪ ব্যক্তিকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। তারা
বুধবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
কিন্তু বিচাররিক আদালতে মামলা চলার সময় নানান ইস্যুতে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মামলার আসামি বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
বুধবার (০৭ ফেব্রুয়ারি) বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপে এ প্রত্যাশার কথা বলেন মামলাটির প্রধান প্রসিকিউটর দুর্নীতি দমন কমিশনের স্পেশাল পিপি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন