স্বাস্থ্য
শুক্রবার (১৩ মার্চ) সকালে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ভবনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, পপলিনের কাপড় দিয়ে তিনটি
শুক্রবার (১৩ মার্চ) সকাল থেকেই তাদের নিজ বাড়িতে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। তারা গত ২ মার্চ দক্ষিণ কোরিয়া থেকে দেশে ফেরেন।
শুক্রবার (১৩ মার্চ) দিনগত রাত পৌনে ৮টার দিকে কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এছাড়া নরসিংদীর জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালগুলোতে বিভিন্ন পর্যায়ের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নরসিংদীর প্রধান দুটো
‘মুজিববর্ষে দৃঢ় হোক শপথ, থ্যালাসেমিয়া রোগ করবো প্রতিরোধ’- এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দেশের ৬৪টি জেলায়, প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও
শুক্রবার (১৩ মার্চ) নতুন করে আরও ৬০ জন বিদেশ ফেরত ব্যক্তিকে নিজ নিজ বাড়িতে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা.
শুক্রবার (১৩ মার্চ) সকাল সোয়া ১০ দিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ভবনে আয়োজিত নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে এসব কথা
শুক্রবার (১৩ মার্চ) সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান। আইইডিসিআর পরিচালক ফ্লোরা
তিনি বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতরা জানিয়েছেন যারা ইতোমধ্যে বিদেশ থেকে দেশে এসেছেন
তিনি বলেছেন, তিনজনের মধ্যে আরও একজন বাড়ি চলে যাওয়ার মতো অবস্থায় আছেন। কিন্তু তার বাড়িতে সমস্যার কারণে তিনি যেতে পারছেন না।
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন ২০১৮ এর
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ডা. বাসুদেব কুমার দাম জানান, পটুয়াখালীর
বুধবার (১২ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ থার্মাল স্ক্যানার হস্তান্তর করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) সকাল ৯টায় খিলগাঁওয়ের হিকমাহ আই হসপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ডা. এম.হাফিজুর রহমান প্রধান অতিথি
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) দুপুর ২টায় সিভিল সার্জন জানান, কোয়ারেনটাইনে রাখা ওই প্রবাসীরা ২ মার্চ ইতালির মিলান থেকে বিমানযোগে ঢাকায়
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আসন্ন জাতীয় হাম- রুবেলা ক্যাম্পেইন ২০২০ নিয়ে
তিনি বলেন, করোনা আক্রান্ত তিনজন মোটামুটি সুস্থ। তাদের যে কোনোদিন ছেড়ে দেওয়া হবে। এ ধরনের আরও রোগী পাওয়া গেলে আমাদের যা ব্যবস্থা
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী বাংলানিউজকে বিষয়টি জানান। তিনি জানান, কয়েকদিন
প্রতি বছর ধীর গতিতে কিডনি রোগে মারা যায় ২৪ লাখ মানুষ এবং আকস্মিক কিডনি বিকলে মারা যায় আরো ১৭ লাখ। দিন দিন কিডনি রোগের প্রাদুর্ভাব
বুধবার (১১ মার্চ) উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবুল খায়ের মাহমুদ রাসেল বাংলানিউজকে জানান, বিদেশ থেকে ফেরত আসা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন