ইচ্ছেঘুড়ি
মন চায় এদিক-ওদিক ইচ্ছেমতো উড়তে, মন চায় দিক-দিগন্তে স্বাধীনভাবে ঘুরতে। মন চায় পাখি হয়ে মেলাতে দুটি ডানা, মন চায় পূরণ করতে শখ ষোল
প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন শুনে গ্রামের সবাই বলাবলি শুরু করলো- ইশ্ গিল্টু বিল্টুর কপালই খুলে গেলো! সত্যিই ওরা ভাগ্যবান!
অঘ্রাণ ধান কাটা হলো সারা উৎসবে মাতোয়ারা পল্লীর প্রতি পাড়া। চারিদিক পাখি গায় দুঃখের ঠাঁই নাই আজ এ বাংলায়। তাত-রসে ভিজে পিঠে
শিশির ভেজা সবুজ ঘাসে শীতের ছবি আঁকা, সেই ছবিটি যতন করে মনের ফ্রেমে রাখা। কী অপরূপ শীতের ছবি মনটাকে দেয় দোলা, হাড় কাঁপানো শীত ঋতুটা
রাজপুত্রের অনেক গুণ। কিন্তু সে সাঁতার জানে না। রাজার একদিন মনে হলোÑ সত্যিকারের বীর পুরুষ হতে হলে সাঁতার শেখারও প্রয়োজন আছে। তাই
কাহিনী সংক্ষেপ: ১৯৩০ এর দশকের ঘটনা। যমজ মাইক, নোরা ও তাদের বছর খানেকের বড় বোন পেগি- তিন ভাইবোন খুবই অসুখী। তাদের বাবা ও মা মিসেস আরনল্ড
মোহনপুরের রাজার কোনো নেইকো ছেলেমেয়ে সব প্রজাদের সাথে রাজা চলতো হেসে গেয়ে, থাকতো রাজা রাজপ্রাসাদে সেই প্রজাদের নিয়ে সব শিশুদের
চাঁদটাকে ওই ধরবো বলে ছুটছি তারই পিছে সহস্রবার লম্ফ দিয়েও চেষ্টা আমার মিছে। আমি যতই হাঁটছি জোরে চাঁদটি ততই যাচ্ছে সরে আশা আমি
চাঁদটাকে ওই ধরব বলে ছুটছি তারি পিছে সহস্রবার লম্ফ দিয়েও চেষ্টা আমার মিছে। আমি যতই হাঁটছি জোরে চাঁদটি ততই যাচ্ছে সরে আশা আমি ছাড়ছি
কাহিনী সংক্ষেপ: ১৯৩০ এর দশকের ঘটনা। যমজ মাইক, নোরা ও তাদের বছর খানেকের বড় বোন পেগি- তিন ভাইবোন খুবই অসুখী। তাদের বাবা ও মা মিসেস আরনল্ড
সারারাত জেগে থাকো চোখে নেই ঘুম কি? ওই ঠোঁটে খেলা করে আলোর কুসুম কি? দেহজুড়ে চমকায় জোসনার চুমকি, পৃথিবীর আলো আশা দিলো মনে চুম কি?
প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন দ্বিতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন প্রেতাত্মা (পর্ব-৩) | শোয়েব হাসান কালো কুচকুচে। একটু ভালো করে
সবুজের মাঠে দেখো সোনা ভরা ধান হাসি খুশি কৃষকেরা গায় কত গান। চারিদিকে সোনালি ফসলের চাষ তার পাশে কৃষকের আছে বসবাস। ঘরে থাকা বৌদিরা
কাহিনী সংক্ষেপ: ১৯৩০ এর দশকের ঘটনা। যমজ মাইক, নোরা ও তাদের বছর খানেকের বড় বোন পেগি- তিন ভাইবোন খুবই অসুখী। তাদের বাবা ও মা মিসেস আরনল্ড
প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন দ্বিতীয় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন স্কুলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় রাত একটা বেজে গেলো। তরফদারকে
মাঠে মাঠে সোনার ফসল কোন দেশেতে ফোটেরে কোন দেশেতে সবুজ মেলা দুলে দুলে করে খেলা কোন দেশেতে সকাল বেলা হিমেল হাওয়া করে খেলা কোন দেশেতে
কাহিনী সংক্ষেপ: ১৯৩০ এর দশকের ঘটনা। যমজ মাইক, নোরা ও তাদের বছর খানেকের বড় বোন পেগি- তিন ভাইবোন খুবই অসুখী। তাদের বাবা ও মা মিসেস আরনল্ড
প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন অনেক চেষ্টা করা হলো। সবাই ভায়ে ভায়ে থাকলো। একদিন বাগে পাওয়া গেলো কুকুরটাকে। পিটিয়ে মেরে ফেলা হলো।
ধান পাকবে হেমন্তে ধানের খেতে হাসি নদীর বুকে মাতাল হাওয়া বড্ড ভালোবাসি। শীতের আমেজ গরম হাওয়া নেই কোনোটা নেই শীত গরমের মিশ্র প্রভাব
ঢাকা: আনন ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ‘আনন শিশুসাহিত্য আসর’ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফাউন্ডেশনের সভাপতি স ম শামসুল আলমের সভাপতিত্বে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন