মালয়েশিয়া
ঢাকা: বহুভাষী মানুষের মালয়েশিয়ায় আয়-উন্নতি করতে হলে বিভিন্ন ভাষা জানা থাকা জরুরি। এখানে নিত্যদিনের যোগাযোগে মালয়টা তো লাগেই।
কুনডাঙ (মালয়েশিয়া) থেকে ফিরে: পাম বাগানের ভেতর ভালোমতোই আসন পেতেছে জামগাছটা। পাশের পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে নেমে আসা ঝিরিটা ঠিক যেখানে ৯০
ঢাকা: কুয়ালালামপুরে আসছে এপ্রিলে জমবে শোকেস বিডি নামে বিশেষ ট্রেড ফেয়ার। দেশটিতে কার্যরত বাংলাদেশ দূতাবাস এই আয়োজনের প্রধান
ঢাকা: মালয়েশিয়ায় মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত বাংলাদেশি ওলিয়ার শেখকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। তার বাড়ি গোপালগঞ্জের
কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে: বাংলাদেশ থেকে চাল আর কলা নেবে মালয়েশিয়া। শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) পুত্রাজায়ায় এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে
কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে: ট্যানারির পানি সুপেয় করে মানুষকে খাওয়াবেন তিনি। টেক্সটাইলের বর্জ্যও বিশুদ্ধ করে চালান করবেন
কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে: মালয় বধূর নানা গুণে মুগ্ধ বাংলাদেশের জামাইরা। বাংলাদেশিদের বিবেচনায়, মালয় মেয়েরা ভালো গৃহিণী, নিরলস
জোহার বাহরু (জোহর) ঘুরে: জোহর বাহরু সেন্ট্রাল এর কাছে মরণ জ্যাম বেঁধেছে। ৪ কিলোমিটার দূরের আন্তনগর বাস টার্মিনাল থেকে দ্রুত এখানে
জোহর বাহরু (জোহর) থেকে: সিঙ্গাপুর সীমান্তের মালয়েশীয় শহর জোহর বাহরুতে ভালোই গুছিয়ে বসেছে বাংলাদেশিরা। গোটা মালয়েশিয়ায় যতো
জোহার বাহরু (মালয়েশিযা) থেকে: ভালো আছে জোহর বাহরুর বাংলাদেশ কমিউনিটি। গোটা মালয়েশিয়ার অর্ধেক বাংলাদেশি তো এখানেই। কিন্তু
জোহর বাহরু (মালয়েশিয়া) থেকে: ফ্লাইওভারটার নিচে জমে উঠেছে শ্রমিকদের কেনাকাটা। একের পর এক শ্রমিক এসে ওজন দিয়ে কিনে নিয়ে যাচ্ছে চাল,
কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে: মাত্র লাখ টাকা বিনিয়োগে কোটিপতি হওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়। আর এ সুযোগ দিচ্ছে অল্প
কুয়ালালামপুর (মালয়েশিয়া) থেকে: চাইলেই বিনে পয়সায় চষে ফেলা যাবে কুয়ালালামপুর। এজন্য আছে বিনা ভাড়ার গোকেএল। মালয়েশিয়ার রাজধানীতে
লায়া লায়া (তুয়ারান) থেকে: লাঠি দিয়ে গুঁতিয়ে কুমির দু’টোকে জাগিয়ে তুললো লোক দুটো। দুপুরের ভুড়িভোজ সেরে অর্ধেকটা শরীর পানিতে চুবিয়ে
ইনানাম (বোর্নিও) থেকে: মিউজিকের তালে তালে শরীর ঝাঁকি খাচ্ছে মুণ্ডুশিকারী মুরুত যোদ্ধার। নকশাখচিত ঢাল আর খাপখোলা তলোয়ারও যেনো
ইনানাম (সাবাহ) থেকে: ছায়াঘেরা পাহাড়ি পথটা একেবারেই সুনশান। মাথা শিকারী মুরুত গাঁয়ের খোলা দরোজাটা খাঁ খাঁ করছে। দুর্গের মতো ঘেরের
সাবাহ (বোর্নিও) থেকে: গাছের গায়ে সাঁটা কলসিগুলোতে অশরীরী আবহ। উপরের বাঁশের ছাউনিও সে আবহ দূর করতে পারেনি। নিচে বড় বড় পাথরগুলোর ওপরে
মারি মারি (ইনানাম) থেকে: মধু চাষে বিশেষ পারদর্শী এরা। কিন্তু বাঁশের ছোট ছোট টুকরায় ভরা মধুপাত্রের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা রুঙ্গুস
ইনানাম (বোর্নিও) থেকে: পাথরের ওপর পানি গড়ানোর বিকট শব্দে এমনিতেই কানে তালা লাগার যোগাড়। তারওপর জাপানি বুড়োটা ঝুলন্ত ব্রিজটাতে
কোটা কিনাবালু (বোর্নিও) থেকে: বিচিত্র সব বাদ্যযন্ত্রের মিলিত সুরে মাতোয়ারা গুমোট বাতাস। কিন্তু সেই সুরের সমঝদার বুঝি কেবল তিন অবুঝ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন