অফবিট
বুলফ্রগ নামের এ ব্যাঙ চীন, মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের একটি জনপ্রিয় খাবার। সম্প্রতি ওই খামারে ব্যাঙ লালন-পালনের একটি ভিডিও প্রকাশ
রানিকে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে তাকে নকল হাত উপহার দিয়েছেন একদল অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষার্থী। কাঠের দণ্ডের ওপর দস্তানা পরানো এই
কেননা, শিগগিরই প্রযুক্তির বাজারে আসছে বিশ্বের সর্বপ্রথম উড়ন্ত গাড়ি। এখন যানজট বা এ ধরনের কোনো সমস্যায় পড়লেই গাড়িটি উড়ে চলে যাবে তার
চলতি মাসের অক্টোবরের ১৩ তারিখ থেকে শুরু হবে এ প্রতিযোগিতা। এদিন দুপুর একটা থেকে পরের দিন সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত শুয়ে থাকতে হবে এ
তবে এয়ারপোর্টের কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যেই অভূতপূর্ব কাণ্ড ঘটিয়েছেন যুক্তরাজ্যের এক ব্যক্তি। চার বছর বয়সী সন্তানের পাসপোর্ট
জানা যায়, টেট্রাগনাথা নামে এক প্রজাতির মাকড়সা এই জালগুলো বিস্তার করেছে। গরম আবহাওয়া ও একইসঙ্গে মশার সংখ্যা বাড়ার কারণেই এমন
ওই বৃদ্ধার নাম জুডি কোচরান। তিনি টেক্সাসের লিভিংস্টোন শহরের মেয়র হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। তার দাবি, বিশালাকৃতির এ কুমিরটিই তার
মিশিগানের ডেট্রিয়ট শহরের নর্থ ফারমিংটন স্কুলের শিক্ষার্থীদের আইডি কার্ডের একটা ভিন্নরকম ঐতিহ্য রয়েছে।এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
বিস্ময়কর এ গণেশ আবক্ষ তৈরির ধারণা কীভাবে পেলেন এ দোকান মালিক? সে প্রশ্নের উত্তরও মিলেছে। বিস্কুট দিয়ে মূর্তি তৈরি দেখেই নাকি তিনি
এই অনন্য প্রতিমা দেখতে ভিড় করেন অসংখ্য ভক্ত। অনেকে প্রতিমাটির সঙ্গে সেলফি তোলেন। দেশটির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসেন
‘অতিনাটকীয়’ রিপোর্টের এ ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে গেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ভিডিওটি দেখেছেন টুইটারে এবং
বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দেবতা গণেশকে সন্তুষ্ট করতে প্রসাদের আয়োজনে এতো বড় লাড্ডু যোগ করা হয়। ধুমধাম, হইহুল্লোড় আর
স্বাভাবিক দৃষ্টিতে একটি কুকুরের পক্ষে ওই চিতার সঙ্গে লড়াইয়ে পেরে ওঠার কথা নয়। কিন্তু চিতার থাবা আঘাত হানার ঠিক আগ মুহূর্তে উঠে
পূর্ব-আফ্রিকার দেশ উগান্ডায় সম্প্রতি এমন একটি ঘটনার খবর জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো। জানা যায়, দেশটির লেক আলবার্টের
রোবট কর্মচারী দ্বারা পরিচালিত বিশ্বের প্রথম হোটেলব্যবস্থা তারাই শুরু করেছে, এমনটাই দাবি এ হোটেল কর্তৃপক্ষের। এ উদ্যোগ হয়তো সবচেয়ে
বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের দিল্লির রাজঘাটে। মধ্যরাতে বাস ডিপোতে রেখে গ্যাস ভরার সময় সাপটি দেখে ভড়কে যান চালক। তিনি নাকি বাস
সাদা রঙের গোলাকার রোবটটির মুখমণ্ডলের স্থানে রয়েছে একটি স্ক্রিন। এই স্ক্রিন ও বিল্ট-ইন স্পিকারের সাহায্যে শিশুদের সঙ্গে যোগাযোগ
গবেষকরা ইংরেজি ভাষার সুখকর শব্দটির খোঁজ পেতে বহুল ব্যবহৃত ১০ হাজার ইংরেজি শব্দ নিয়ে কাজ শুরু করেন। বহুল ব্যবহৃত ইংরেজি শব্দগুলো
ঘোড়াসহ ট্রেনযাত্রা! কথাটা অদ্ভুত শোনালেও বাস্তবে তাই ঘটেছে। ঘটনাটি ঘটেছে অস্ট্রিয়ার অঙ্গরাজ্য স্টিরিয়াতে। সামাজিক যোগাযোগ
কিন্তু পুরো ঘটনাটি বোঝা যায় জলহস্তীটি নদী পার হওয়ার পর। মূলত সে তার শাবককে অন্য প্রাণীর হাত থেকে বাঁচাতে এমন অভূতপূর্ব কাজ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন