মুক্তমত
আঞ্চলিক ও ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিলে ভারত এ অঞ্চলে ইতোমধ্যেই প্রতিষ্ঠিত এক পরাশক্তি। আর বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায়
কয়েকবছর ধরে প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিপর্যয়ের মুখে পড়ে দেশের বোরো ফসল। এতে অভাব-অনটনের পুরো কবলেই আছে কৃষক সমাজ। তারপরও কষ্ট করে
চারদিন আগে ভোরবেলা উঠে খবরে দেখলাম, আগের রাতে সরকারি চাকরির কোটা সংস্কার নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রীতিমত রণক্ষেত্র হয়েছিল। ঢাকা
কিন্তু চুরি করে সহজে পার পাওয়া যেতো না। গ্রাম-পাড়া-মহল্লায় সবাই চোরদের সম্পর্কে ওয়াকেবহাল ছিল। গ্রামে রাতে কোনো বাড়িতে চুরি হলে
‘গনা’ ডাকনামের সেই ছেলেটির গালভারী নাম ছিল ব্যারিস্টার জ্যোতিরিন্দ্র বসু। কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে এই বাঙালি উজ্জ্বল
যানজট এখন শুধু রাজধানী ঢাকা শহরের পথগুলোকেই সীমিত নেই, ছড়িয়ে গেছে দেশের সকল প্রধান আন্তঃনগর-আন্তঃজেলা সড়কগুলোতে। সাম্প্রতিক
মানুষ হয়তো কখনোই সময়কে জয় করতে পারবে না। কিন্তু গবেষণা ও আবিষ্কার দিয়ে মানুষ বর্তমানকে নিয়ে যেতে পারে ভষিষ্যতে অথবা ভবিষ্যতকে নিয়ে
আমি তাদের শান্ত করার চেষ্টা করলাম, হাত নেড়ে বললাম, আমার কিছু হয়নি, আমি ঠিক আছি কিন্তু আমার কথায় কোনো কাজ হলো না। নিচে দাঁড়ানো
পাশাপাশি কোটার বিরোধীতার প্রতিবাদে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানরাও মানববন্ধন করেছে। ৩১ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের
২৪ মার্চ বাঙালি ইতিহাসে লাল অক্ষরে লেখা একটি দিন। সেদিন চট্টগ্রাম বন্দরে বিপ্লবতীর্থ চট্টগ্রামের জনগণের বুকের তাজা রক্তে একটি
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস কখনোই সম্পূর্ণ ও সঠিকভাবে লিপিবদ্ধ হতে পারে না ভারতের বহুমাত্রিক অবদানের আলোচনা ছাড়া।
ঐতিহাসিক কাল থেকেই বাংলার গ্রামে লোকায়ত উন্নয়ন চলছে। সঙ্গে আছে নানা কুসংস্কার ও পশ্চাৎপদতা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এখন গ্রামের
'স্থানীয় মানুষের চেয়ে বহিরাগতের সংখ্যা কোনও এলাকায় বেড়ে গেলে নানা রকমের ঝুঁকি সৃষ্টি হবেই। কক্সবাজার অঞ্চলে এখন তেমনই হচ্ছে,'
এরপর প্রস্তর যুগে ব্যক্তিগত সম্পদের ধারণার সঙ্গে পরিচিত হয় মানুষ। তারপর থেকেই দ্বন্দ্ব-সংঘাতের শুরু। এই জমি/বনভূমি আমার, এমন দাবিই
দিনভর উদ্ধারকারী জাহাজ হামজা আর রুস্তমের পাশে নৌকায় ঘুরে ঘুরে উদ্ধারকাজ দেখছিলাম। সেইবার মরদেহের সংখ্যা ছিলো শেষতক ১৪৬ জন। নাহ,
গতকাল রবিবার (১২ মার্চ) অনেক রাত পর্যন্ত অনুষ্ঠানের তীব্র আওয়াজ পাচ্ছিলাম। ঘরের ভেতরে শব্দ আসছে বটে, তবে কথাগুলো স্পষ্টভাবে বোঝা
১৯১৯ সালের ১৫ জানুয়ারি জার্মানির শ্রমিক শ্রেণির পক্ষে ফ্যাসিস্ট শাসকের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুলিবিদ্ধ রোজা যখন লিখটেইনস্টাইন ব্রিজের
আমি একবারও জ্ঞান হারাইনি, মাঝে মাঝে যখন মনে হয়েছে অচেতন হয়ে যাবো দাঁতে দাঁত কামড়ে চেতনা ধরে রেখেছি। কেন জানি মনে হচ্ছিলো অচেতনতার
সংখ্যাগুরু বৌদ্ধ ও সংখ্যালঘু মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যকার উত্তেজনায় সেখানে ১০দিনের জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। সেখানে আবার
বলতে গেলে ভারতের এই নিভৃত কোণে একটি নিরব বিপ্লব ঘটে গিয়েছে, যার তাৎপর্য সুদূরপ্রসারী। ভারতের চারদিকে চারটি ভৌগোলিক এলাকায়
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন