ট্রাভেলার্স নোটবুক
মারকুইস স্ট্রিট (কলকাতা) থেকে: আক্ষরিক অর্থেই শুক্রবার (৩০ জুন) ছুটির নিমন্ত্রণে চলে এলাম কলকাতায়। ইউ-এস বাংলার বিএস২০১ ফ্লাইটটি
ঈদের ছুটি কাটাতে ঝালকাঠি শহরের বিনোদনকেন্দ্রগুলোর পাশাপাশি গাবখান সেতুতে প্রতিদিন বিনোদন প্রেমী মানুষ ভিড় করছেন। ঈদের দিন বিকেল
সারাদিনের কাজ শেষে বিকেলে নদী তীরে দাঁড়াতেই তাকে নিয়ে লেখা রুডইয়ার্ড কিপলিংয়ের The River's Tale কবিতাটি মনে পড়ে গেল। I walk my beat before London Town, Five hours up and
পুণ্যার্থীরা তখনো মন্দিরমুখো হয়নি। ধ্বনিত হয়নি ‘বুদ্ধ শরণং গচ্ছামি, ধর্ম শরণং গচ্ছামি, সঙ্ঘ শরণং গচ্ছামি’। পা রাখলাম মন্দির
ফালুট থেকে নেমে যাওয়ার বেশ কয়েকটি রাস্তা আছে। সবচেয়ে জনপ্রিয় বোধহয় গোর্খা হয়ে শ্রীখোলা যাওয়া। তবে সব বিবেচনা করে আমরা সাবারকুম, মলে
এর মধ্যে সকালের রোদ ঝলসে উঠলো। মাথার উপরে পরিষ্কার আকাশ। অনেক দূরে পাহাড়ের গায়ে কালাপোকরির উপস্থিতি চিনিয়ে দিলো গাইড ডম্বর। তারও
নাটোর সদর উপজেলা থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত লালপুর উপজেলা। লালপুর উপজেলাশহর থেকে ৪ কিলোমিটার দূরেই পদ্মার বেড়িবাঁধ । ২.৫
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বনানীর নরডিক হোটেলে আয়োজিত ‘মিট দি প্রেস’ অনুষ্ঠানে এ কথা জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে মুসা ইব্রাহীম ছাড়াও
চিত্রের এক দিদি ট্রেকারদের সুবিধার্থে চা, কফি, বিস্কুট বিক্রি করছেন। অবশ্য শরীর গরম করার আরও কিছু তরলও রয়েছে তার সংগ্রহে। আমরা চা
কোনো রকমে হাত মুখ ধুয়ে নাস্তার টেবিলে। এখানে চাইলেই যা খুশি পাওয়ার জো নেই। এগ ফ্রাইড রাইস আর ব্ল্যাক কফি, এই হচ্ছে মেন্যু। এরই মধ্যে
সেই ব্রিটিশ শাসনামলে পত্তন হয়েছিলো দার্জিলিংয়ের। তাকে কেন্দ্র করে আজ তৈরি হয়েছে এমন এক পর্যটন মানচিত্র যার ঠিক উপরে পৃথিবীর তৃতীয়
পর্দাটা একটু সরাতে নজরে এলো চরাচর। ভোরের প্রথম প্রহরে বৈশাখী বৃষ্টির ছাঁটে ভিজছে ক্রমশ পেছনে যেতে থাকা ফসলের ক্ষেত, খামার, গ্রামের
মানুষকে প্রকৃতির কাছে নিয়ে আসতে ২০০৪ সালে জেসটেট হলিডে রিসোর্ট তথা ‘জাকারিয়া সিটি’ যাত্রা শুরু করে। এরপর মানুষের আসা-যাওয়া শুরু
সন্ধ্যায় হালকা বৃষ্টির পর মৃদু হিমেল হাওয়ায় সবাই তখন মাতোয়ারা। হঠাৎ গলা ছেড়ে গান ধরলেন ট্যুরিস্ট চ্যানেল বাংলাদেশ’র সিইও ইকবাল
সিনেমায় এমন দৃশ্য অনেক দেখা যায়। বাস্তবে এমন অভিজ্ঞতা পেতে হলে আপনাকে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড যেতে হবে, রাজধানী বেলফাস্ট থেকে বেশ
আয়োজনে ছিল বনশ্রী কোয়ান্টাম সেন্টার। ৩৮ জনের দলে সহযাত্রী হিসেবে ছিলেন ৭-৮ জন নারী এবং কয়েকজন শিশু-কিশোর । ঢাকা থেকে রাত ১১.০০টায়
যাত্রাদিবস এসে পড়ে। গত ২০ মার্চ রাতে সবাই হাজির হই রাজধানীর কলাবাগান বাসস্ট্যান্ডে। ঢাকা-কলকাতা শ্যামলী-বিআরটিসি পরিবহন এসে হাজির
হ্যাঁ সত্যি বলছি। রক্তের টানে, দেশের টানে, ভাষা ও নিজস্ব সংস্কৃতির টানে তিন দিনের জন্য ভ্রমণে বেরিয়েছিলাম আমরা তিন শতাধিক
পাহাড়ের নিচে তাকালেই দেখা যাবে আকাশের মেঘ পাহাড়ের একটু নিচে একই সঙ্গে দেখা মিলবে পাহাড় জুড়ে সাদা মেঘের ছোটাছুটি। সাদা মেঘগুলো
মধ্যবিত্ত পরিবারে সাধারণত যা, হয় ভাব এসে যায় বিদেশ যাব কেন? পুরো দেশটিই এখনও দেখা হয়নি। দেশের মধ্যে অনেক সুন্দর শহর রয়েছে তা আগে দেখে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন