বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জের পাউখালী থেকে রওয়ানা দিয়ে পাকা-আধপাকা আর কাঁচা সড়ক পেরিয়ে ধলবাড়িয়া ইউনিয়নের মোস্তফাপুর গ্রাম। গড়ের হাঁট,
তাদের আদর-স্নেহে মাচাজুড়ে শিমের বান ডেকেছে। কলাগাছও বেড়ে উঠছে হাত-পা ছড়িয়ে। শামসুলদের খড়ের চালা উঠেছে সাতক্ষীরার তালা ব্রিজের
১৩৩ ফুট ৯ ইঞ্চি লম্বা। আর চওড়া মাত্র সোয়া ৩২ ফুট। এমন লম্বাটে আয়তাকার মসজিদ আর কোথাও কেউ দেখেছে কি না কে জানে! এলাকায় গায়েবি মসজিদ
সুন্দরবন ঘুরে: রুদ্ধশ্বাসে ছুটে গেলো একটি হরিণ। ডানদিকে ঘন বন। নিচু হয়ে দেখলে থমথমে আঁধার। কান পাতলে পাখির ডাক, পাতাখসা শব্দ আলাদা
শ্যামনগরের গাবুরা থেকে ফিরে: ভোরের সূর্যটা যেন আজ অলস। উঠছে আবার উঠছে না। এমন পরিবেশে নীলডুমুর ঘাট থেকে ট্রলারে গাবুরার উদ্দেশে
নিচতলার দুই কক্ষের একটিতে ঢুকে দেখা গেলো মাদকাসক্তদের আড্ডার আলামত, নাকে এলো গন্ধও। আরেকটি কক্ষে ভাঙাচোরা ইট, কাঠ আর মরচেপড়া লোহার
খুলনা ঘুরে: বিষয়টি ভাবাচ্ছিল দক্ষিণডিহি যাওয়ার আগে থেকেই। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ক’বার শ্বশুরালয়ে এসেছিলেন, তার কোনো স্মৃতি কি
সুন্দরবন ঘুরে: শীতের সকাল। তখনও কুয়াশা কাটেনি। দুষ্টু ছেলের মতো আকাশের পর্দার ফাঁক দিয়ে উঁকি দিচ্ছে সূর্য। ডিমের কুসুমের মতো
কৈখালী, শ্যামনগর, সাতক্ষীরা থেকে ফিরে: কালিন্দি নদী থেকে উঠে রক্ষা বাঁধ পেরিয়ে যাওয়ার সময় সিডর রেখে গেছে পায়ের ছাপ। সে ধাক্কা সামলে
এর জনপ্রিয়তা দেখলেই আস্থা পাবেন, কৈখালী পৌঁছাতে খুব বেশি ভুগতে হবে না। একই গন্তব্যে যেতে এক মোটরসাইকেলে চালক ছাড়া ওঠেন নারী-পুরুষ
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) থেকে ফিরে: গেলো বর্ষায় খোলপেটুয়া পার হতে বুকের ভেতর দুরু দুরু করতো। উত্তাল ঢেউকে পাশ কাটিয়ে যেতে হতো ইঞ্জিন
মুন্সীগঞ্জ (সাতক্ষীরা) থেকে ফিরে: ইউরোপ-আমেরিকায় টার্কি পাখি জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে এখনও টার্কি ততোটা পরিচিতি লাভ করতে পারেনি। এর
কলাগাছিয়া (সুন্দরবন) ঘুরে: সাতক্ষীরার বুড়ি গোয়ালিনী ঘাট থেকে মাত্র ১৫ মিনিটের দূরত্বে কলাগাছিয়া। বুড়ি গোয়ালিনী থেকে নৌকাযোগে আসা
সাতক্ষীরা থেকে ফিরে: বড়শি বা জাল দিয়ে মাছ শিকার করে রান্না করার মজা সত্যিই অনন্য। আর সঙ্গে যদি থাকে বাগানের টাটকা সবজি, তাহলে তো
দশাটা অন্য ৮-১০টা পুকুর-দিঘী চেয়েও বেহাল। অথচ খুলনার পাইকগাছার ঐতিহাসিক এ সরল খাঁ দিঘীটা হতে পারে এ জেলার অন্যতম সেরা পর্যটন
খুলনার দিঘলিয়া উপজেলার শিক্ষা-সংস্কৃতিতে ঈর্ষণীয় সমৃদ্ধ সেনহাটীতে শৈশবস্মৃতির এ কবির শেষ স্মৃতিচিহ্নগুলোও হুমকির সম্মুখীন।
স্বামী তো গেছেই, এক দেবরও খোরাক হয়েছে বাদাবনের বাঘের। তার শ্বশুর বাসুদেব মন্ডল দুই ছেলেকে বাঘে খাওয়ার দুই ঘটনারই সাক্ষী। সন্তানদের
সুন্দরবন (গাবুরা) ঘুরে: সুন্দরবনের সাপখালী খাল। এখানে দিনভর মাছ ধরার পর শেষ বিকেলে বাড়ি ফিরছিলেন সাইদুল ইসলাম। সঙ্গে আরও ৫ জন। তাদের
বছরজুড়ে দেশ ঘুরে অবশেষে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে যখন পৌছলাম তখন দিগন্ত থেকে শেষ কুয়াশার রেখাটুকুও মুছে গেছে। দৃশ্যপটে যা দেখা
জেলেপাড়া (মুন্সীগঞ্জ, শ্যামনগর) ঘুরে: রাতের আঁধারে কুঁচা ধরতে গিয়ে খলুই ভর্তি ঢোঁড়া সাপ ধরে এনেছিলেন মনীন্দ্র। ওই গল্প নিয়েই হরদম
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন