ভোটের-কথা
ক্ষমতাসীন ও ক্ষমতার বাইরে থাকা নেতাদের আচরণ, বিগত সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভূমিকা উঠে আসছে চায়ের দোকানে, বাজারে, হাটে। নানা
এখানকার এমপি এইচ এন আশিকুর রহমানের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে তৃণমূল নেতাকর্মীদের। একই দলের হয়েও পাল্টাপাল্টি অভিযোগে লিপ্ত উভয় পক্ষ।
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার এই অঞ্চল ১৫৩টি বিনাভোটের আসনগুলোর একটি। এখানকার অর্থাৎ রংপুর-৫ থেকে এইচএন আশিকুর রহমান চারবারের
গঙ্গাচড়া ঘুরে পার্টির কর্মী ও স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ আসনে রাঙ্গা বা জাতীয় পার্টির কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছেন
আসনটির বর্তমান সংসদ সদস্য বিরোধী দলীয় চিপ হুইপ তাজুল ইসলাম চৌধুরী। এখান থেকে উপনির্বাচনের তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
জীবন সায়াহ্নে পৌঁছানো ৮৫ বছরের বৃদ্ধ ইনসার আলীর এ অভিব্যক্তি যেন বিলুপ্ত ছিটমহলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় দাশিয়ারছড়াবাসীর
এ সব কিছুকে ছাড়িয়ে গেছে বিএনপি। মাকড়সার ঝুলের বিস্তার ঘটা দেখে ঠিকই আন্দাজ করার জো- কতটা সাংগঠনিক দুর্বলতা তাদের! মিঠাপুকুর
তবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কারণেই এখনও টিকে আছে এ দুর্গ। রংপুর-৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনের বর্তমান সংসদ
কুড়িগ্রাম-৩ আসনের এই ভোটার আওয়ামী লীগের সমর্থক। তার ভাষ্য, ‘শেখ হাসিনা যেভাবে দেশ চালান, আমরা সন্তুষ্ট। আওয়ামী লীগের অবস্থানও
এর মধ্যে সদর, রাজারহাট ও ফুলবাড়ী উপজেলা নিয়ে কুডিগ্রাম-২ আসন। এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য বিরোধীদলীয় (জাতীয় পার্টি) চিফ হুইপ তাজুল
বুধবার (১৪ জুন) বাংলানিউজে পাঠানো প্রতিবাদে বলা হয়েছে, ১৩ জুন প্রকাশিত স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট শামীম খান পরিবেশিত সংবাদটি
দল-মত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ ও ভোটারদের সকলেই চান, আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতি ও
আর বড় দুই দলের কোন্দলে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে জাতীয় পার্টি। আগামী নির্বাচনে দলটি থেকে প্রার্থী হতে একজনই কাজ করে যাচ্ছেন। তার
এরাই এলাকায় এমপির সব কার্যক্রম পরিচালনা করেন। আর্থিক দুর্নীতি ও নানা অনিয়মের এন্তার অভিযোগও রয়েছে এদের বিরুদ্ধে। টিআর, কাবিখা,
ফলে বিএনপির ঘাঁটি খ্যাত জয়পুরহাটের দু’টি আসনেই আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভূমিধ্বস বিপর্যয়ের আশঙ্কা জেগেছে তৃণমূল
জাতীয় পার্টির দুর্গ ভেঙে আওয়ামী লীগের পর পর তিনবারের নির্বাচিত সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেন তার জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছেন৷
এ আসনে আওয়ামী লীগের এমপি আবু সালেহ মো. সাঈদ দুলাল দলীয় কর্মকাণ্ডে তেমন একটা সক্রিয় নন। অধিকাংশ সময় তিনি ঢাকায় অবস্থান করেন। মাঝে
লালমনিরহাট সদর আসনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ব্যক্তি হিসেবে আবু সালেহ মো. সাঈদ
বিএনপির সাধারণ কর্মীদের মতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কেবল দলীয় কোন্দল আর আপোষকামিতায় আওয়ামী লীগের কাছ থেকে নিজেদের ঘাঁটির
একদিকে গোলাম মোস্তফার উন্নয়নের গুণকীর্তন প্রচার করা হলে, অন্যদিকে প্রচারিত হয় দুর্নীতি, নিয়োগ বাণিজ্য এবং যাচাই-বাছাই কমিটির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন