ইসলাম
দুনিয়ায় অনেক মানুষ গত হয়েছেন, যারা তাদের বিশেষ গুণ ও অবদানের কারণে দেশ, জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে তাবৎ মানুষের ভালোবাসার রাজ্য দখল
রোববার (৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় দরবার শরিফের গদিনশীন হজরত খাজা কামাল উদ্দিন নুহু মিয়ার পরিচালনায় আখেরি মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহর
প্রাথমিকভাবে একজন দৃষ্টিহীনের বাড়ি থেকে মসজিদ পর্যন্ত একটি আলাদা লেনের মাধ্যমে রাস্তা বানিয়ে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখা
আল আকসা মসজিদের সাবেক বিভিন্ন ধর্মের গ্র্যান্ড মুফতি ইমাম শেখ ইকরিমা সাইদ সাবরি (Sheikh Ekrima Said Sabri) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। চলতি সপ্তাহে
তাই দুনিয়ার বুকে কোনো ধরনের অন্যায়-অপকর্ম করা চলবে না; একমাত্র আল্লাহকে পূর্ণাঙ্গভাবে ভয় করে সতর্কতার সঙ্গে জীবন পরিচালনা করতে
অনুমান করা হয়, দশ হাজারের বেশি মুসলমান কর্মরত আছেন। এই সংখ্যা যে কোনো অমুসলিম দেশের চেয়ে বেশি। বহু মুসলিম সৈন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
মক্কা শরিফের সংস্কার কাজের অনেকাংশ সম্পন্ন হওয়ায় সৌদি কর্তৃপক্ষ আস্তে আস্তে হজযাত্রী বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। এ প্রেক্ষিতে ধারণা
সুদানের রাজধানী খার্তুমে ০৭ জানুয়ারিতে শুরু হওয়া প্রতিযোগিতাটি চলবে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত। ১৪ জানুয়ারি সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর
বুধবার (০৪ জানুয়ারি) রাতে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার জোরবাড়িয়া গ্রামে শাহ আলমিয়া আল-আমিন মোহাইমিনুল ইসলামী এতিমখানায় বার্ষিক
বৃহস্পতিবার (০৫ জানুয়ারি) সকালে দলে দলে মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে আসতে শুরু করেছেন। শুরুতেই বয়ান করেন মাওলানা আনাস আহমেদ। জেলার
পবিত্র কোরআনের ত্রিশতম পারায় যিলযাল নামে একটি সূরা রয়েছে। যিলযাল শব্দের অর্থ হলো- ভূমিকম্প। সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে, এর আয়াত
সামাজিক সম্পর্ক আর গ্রহণযোগ্যতাই জীবনের প্রয়োজন পূরণে মূল নির্ণায়ক উপাদান। আর মানুষের সামাজিক অবস্থানটা তৈরি হয় তার চারিত্রিক
জেলার দৌলতখান উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নে ভোলা-চরফ্যাশন সড়কের ঘুইংগার হাট সংলগ্ন ময়দানে এ ইজতেমার আয়োজন করা হয়েছে। তিন দিনব্যাপী ইজতেমা
একবার হজরত রাসূলুল্লাহ (সা) মসজিদে নববীতে বেশ প্রফুল্লচিত্তে উপস্থিত হয়ে সাহাবিদের সামনে নামাজের ফজিলত ও গুরুত্ব সম্পর্কে
বিতরণকৃত ব্রেইল পদ্ধতির কোরআনের কপিগুলো ইলেকট্রনিক। নুর ইন্সটিটিউটের র পরিচালক ড. নুরা আবদুল্লাহ আল কুবাইসি (Dr Noura Abdullah Al Kubaisi)
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি সুন্দরভাবে অজু করে জুমার জন্য মসজিদে এলো, তারপর চুপ থেকে খুতবা শুনলো তার দশ দিনের গোনাহ মাফ
বলাবাহুল্য, কোরআন বা সুন্নাহর কোনো বর্ণনা ছাড়া কোনো মৃত ব্যক্তির রহমপ্রাপ্ত কিংবা জান্নাতি হওয়ার নিশ্চয়তা আমরা কেউ দিতে পারি না।
মালাউই’র প্রধান ধর্ম খ্রিস্টান এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইসলাম। মুসলমানদের প্রায় সবাই সুন্নি মতালম্বী। আরব বণিকদের মাধ্যমে
এশিয়া এবং ইউরোপের অভিবাসীদের অর্থায়নে মসজিদটি নির্মিত হয়েছে। মসজিদ নির্মাণে ৫ লাখ মার্কিন ডলার ব্যয় হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন
সে ওই দিন সব রকমের বিপদ থেকে মুক্ত থাকবে, শয়তানের ধোঁকা থেকে তাকে পাহারা দেওয়া হবে এবং ওই দিন শিরক ছাড়া অন্য কোনো গোনাহ তাকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন