ইচ্ছেঘুড়ি
আজ তারা ঘুরতে ঘুরতে এক সময় খুব সুন্দর একটা নদীঘেরা বনের কাছে গিয়ে পৌঁছালো। তখন তো প্রায় বিকেল হয়ে গেছে। কি সুন্দর বন! বনের উপর
এ বছর পুরস্কার পাচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের কিশোর উপন্যাস শাখায় আবুল কালাম আজাদ, কিশোর উপন্যাস শাখায় শামস সাইদ, গল্প শাখায় স্নিগ্ধা
যাওয়ার সময় কারও সাথে কোনো কথা বলতে পারবি না, এমনকি পেছনে ফিরে তাকাতে পারবি না। আমি যা দিলাম পাহাড়ে উঠে গিয়ে তাতে তিনটা চুমা দিয়ে দুই
দুই জমছে মেলা জমছে বেশ আয়কর দিয়ে গড়বো দেশ। বাংলা হবে সেরার সেরা বাংলা আমার হৃদয় ঘেরা। তিন দেশের জন্য দিতে টাকা সংকোচ নেই কোনো।
ফুল কুড়িয়ে প্রতিদিন মালা গাঁথে রায়না। আর ওর বন্ধু আসমাকে দেয়। আসমা বস্তিতে থাকে। ফুল বিক্রি করেই ওর সংসার চলে। রায়না ওর বন্ধু
মাঠের মূল ফটক সংলগ্ন গ্যালারিতে স্কুলের শিক্ষার্থীদের আঁকা চিত্রকর্ম প্রদর্শিত হয়। নানা বিষয়ের ওপর সৃষ্টিশীল চিত্রকর্ম নিয়ে
মাইক সবগুলো দেয়াল উঁকিঝুঁকি মেরে ঘুরে দেখে গুহার একেবারে পেছনের দিকে খুব কৌতূহলজনক একটা জিনিস আবিষ্কার করে। সেখানে প্রায় ছয় ফুট
নিত্য দিনই ইচ্ছেঘুড়ি ঘুরিয়ে তার নাটাই, চমক দেয়, ঠমক দেয় বাংলানিউজ পাতায়। মনটার তাই ইচ্ছে করে, ঘুরে ফিরে বারে বার, সুন্দরের এই
কাকটা কাঠবিড়ালির কথায় কোনো উত্তর না দিয়ে শুধু খেয়েই যাচ্ছে। কাঠবিড়ালি কাকটার সামনে অন্য একটা ডালে বসেছিল, সে তখন একটু রাগ করে বললো,
স্বপ্নের শহর, আমার মাটির ঘর, আমার সবুজ শহর, ভূতের বাড়িসহ শিশুরা তাদের স্বপ্নকে রূপান্তরিত করেছে মৃৎশিল্পের গড়নে। শিশুদের স্বপ্ন ও
সেখানে গিয়ে সেরালি অনেক নারী-পুরুষের সাক্ষাৎ পেলো- যারা ফকিরবাবার জন্য নানান মূল্যবান উপঢৌকন হাতে নিয়ে বসে আছে। তারা শত চেষ্টা
তাদের তৈরি সেই মৃৎশিল্পগুলো নিয়ে দু’দিনের প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে রাজধানীর ধানমণ্ডির দৃক গ্যালারিতে। ‘মৃৎশিল্পে শিশুর
ফসল বোঝাই শকট যখন বাড়ির পানে ছোটে এতদিনের ক্লান্তি মুখে ফুল হয়ে তায় ফোটে। ধান সারাতে ব্যস্ত বধু নাওয়া-খাওয়া ভুলে নবান্ন যে ডাকছে
লম্বা চুলে বাঁধবে ঝুঁটি ঠোঁটদুটো তার রাঙা চাই এমন যুগেও নূপুর বেঁধে দিতেই হবে আলতা পায়। বইগুলো সব নিতেই হবে বইয়ের ভারে পিঠ
কাঠুরিয়া বললো, আমি অতি গরিব মানুষ। এক আঙুল জমি নেই আমার। এই বন থেকে গাছ কেটে নিয়ে লাকড়ি করে বাজারে বিক্রি করে সাত মুখের সংসার চালাই।
জ্যাক কাঁটা ঝোপের মধ্যে ছোট্ট একটা জায়গায় শিম বোনে। সে বলে ওরা কাঁটা ঝোপের মধ্যে বেড়ে উঠতে পারবে এবং ওদের দেখে এখানে কেউ আছে সম্ভবত
১. মহাশূন্য সম্পূর্ণ নিঃশব্দ। শব্দ পরিবহনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়। কিন্তু মহাশূন্যে শব্দ পরিবহনের কোনো মাধ্যম না থাকায় সেখানে
চট্টগ্রাম নগরীর সেন্ট জোসেফ’স টিউটোরিয়ালে (১২৭, মোমিন রোড) নতুন এ শাখার শিখন কার্যক্রম চলবে প্রতি শুক্র ও শনিবার বিকেলে। আগামী ০৩
ডাকলে তারে কখনো সে দেয় না কেন সাড়া? চারপাশে তার মিটমিটিয়ে জ্বলছে মা ওই কারা? ভোর হলে আর দেখি না পালায় সে যে কই? তার বদলে পূব দিকে মা
আয়রে শরৎ আয় পাল তোলা নৌকায়, মাঠের পথে বাউলটা ওই উদাস সুরে গায়। আয়রে শরৎ আয় সাদা মেঘের নায়, সবাই মিলে গান ধরি আজ অপূর্ব বাংলায়।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন