ক্রিকেট
ঘরের মাটিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টি সিরিজের হোয়াইটওয়াশ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতে গেছেন সাকিব আল হাসান। তবে ম্যাচ
বয়সভিত্তিক পর্যায় থেকেই আলোচনায় ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অলরাউন্ডার হিসেবে তাকে নিয়ে ‘ভবিষ্যৎ সাকিব আল হাসান’ এমন কথাও হয়েছে
এই তো সেদিনও কেউ ভাবেনি বাংলাদেশ নিজেদের দুর্বলতম টি-টোয়েন্টি সংস্করণে সদ্য বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে দাপটের সঙ্গে ধবলধোলাই
টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটাররাও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে ছিলেন উজ্জ্বল। এর ফল তারা পেয়েছেন
মাগুরা: মাগুরায় বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি ২০২২-২৩ এর আওতায় সদর উপজেলায় (অনূর্ধ্ব-১৬) ক্রিকেট প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার
ঢাকার ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদার টুর্নামেন্ট ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের পর্দা উঠেছে বুধবার। মিরপুরের শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট
পুরো সিরিজজুড়েই লিটন দাস ভুগেছেন রান খরায়। একেবারে শেষ ম্যাচে এসে রানের দেখা পেয়েছেন তিনি। ১০ চার ও ১ ছক্কায় ৫৭ বলে ৭৩ রানের ইনিংস
এমন কোনো দৃশ্যই আপনি কল্পনা করেছেন হয়তো, এশিয়া কাপ থেকে বাংলাদেশ ছিটকে যাওয়ার পর। অথবা আপনি কল্পনা করেছেন এমন কিছু, যখন
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই ক্রীড়াবান্ধব হিসেবে পরিচিত। ক্রিকেটের খোঁজও তিনি নিয়ে থাকেন নিয়মিত। ইংল্যান্ডের
বছরখানেক আগেও টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ ছিল ছন্নছাড়া দল। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ব্যর্থতার পর এশিয়া কাপেও ছিল হতাশাজনক
প্রশ্নটা হলো ফিল্ডিং নিয়ে, কথা পুরো শেষ করার আগেই বলতে শুরু করলেন সাকিব আল হাসান। তার চোখেমুখে উচ্ছ্বাস, কণ্ঠে ছিল আত্মবিশ্বাস।
কয়েক মাস আগেই বিশ্বকাপ জিতে এসেছিল ইংল্যান্ড। তাদের বিপক্ষে সিরিজ জেতাও ছিল স্বপ্নের মতো ব্যাপার। বাংলাদেশ সেখানে ইংল্যান্ডকে
মেহেদী হাসান মিরাজ থ্রো করেছিলেন কাভার থেকে। ডিরেক্ট হিটে স্টাম্প ভেঙে জ্বলে উঠলো লাল আলো। মিরাজ দৌড় শুরু করলেন, যেন কেউই আজ থামাতে
প্রথম ওভারেই ওপেনিং সঙ্গীকে হারানোর পর হাল ধরেছিলেন ইংল্যান্ডের ওপেনার দাভিদ মালান। এরপর অধিনায়ক জস বাটলারকে নিয়ে গড়া তার
আগে ব্যাট করে বড় সংগ্রহ গড়তে পারেনি বাংলাদেশ। জবাব দিতে নেমে তাই খুব বেশি তাড়াহুড়ো করছে না ইংল্যান্ড। প্রথম ওভারেই উইকেট হারালেও
টি-টোয়েন্টি দলকে বাংলাদেশ অনেকদিন ধরেই নতুন করে গড়তে চাইছে। এ নিয়ে বিসিবিরও চেষ্টার কমতি নেই। গত এশিয়া কাপের আগে তখনকার হেড কোচ
অভিষেক ম্যাচ। যেখানে স্নায়ু চাপে ভোগেন অনেকেই। কিন্তু তানভীর ইসলামের বেলায় ব্যাপারটি ব্যতিক্রম। ১৫৮ রানের পুঁজি ডিফেন্ড করতে
টি-টোয়েন্টিতে ভয়ডরহীন ক্রিকেটের জয়গান বাংলাদেশ শোনাচ্ছিল শুরু থেকেই, ম্যাচেও এসেছিল জয়। কিন্তু দুই ম্যাচেই পরে ব্যাট করায় কিছুটা
রানে ছিলেন না অনেকদিন ধরেই। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজেও হাসেনি তার ব্যাট। প্রথম দুই টি-টোয়েন্টিতেও একই পরিণতি। অবশেষে
প্রথম দুই ম্যাচে পাওয়ার প্লের ভেতরই উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ। তাই সেভাবে উড়ন্ত সূচনা মিলেনি। যদিও সেই দুই ম্যাচ জিতে নিয়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন