ইসলাম
কিন্তু মানুষ নিজের প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার দিয়ে অন্যের অধিকারকে দলিত করার কারণে সামাজিক জীবনটা প্রায়শই উত্তপ্ত হয়ে উঠে।
সোমবার (২৫ মে) সকাল ৮টায় কালেক্টরেট মসজিদের ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মসজিদে ঢোকার আগ মুহূর্তে মুসল্লিদের জীবাণুনাশক স্প্রে
সোমবার (২৫ মে) সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে বান্দরবান স্টেডিয়াম জামে মসজিদে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। পরে সকাল ৮টায় বান্দরবান কেন্দ্রীয়
সোমবার (২৫ মে) ঈদের প্রথম ও প্রধান জামাতে ইমামতি করবেন টাউন জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মোহাম্মদ সালেহ। একই স্থানে দ্বিতীয় জামাত সকাল
সোমবার (২৫ মে) সকাল থেকে মসজিদগুলোতে সামাজিক দূরুত্ব মেনে একাধিক জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা। সকাল ৭টা, পৌনে ৮টায় ও সাড়ে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক দেশের সব স্থানেই এবার ঈদের নামাজ আদায় হয়েছে মসজিদে। মাদারীপুরও তার
এদিকে শহরের বিভিন্ন বাড়ির ছাদেও আয়োজন করা হয়েছিলো ঈদের নামাজের। সোমবার (২৫ মে) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে বিভিন্ন
এছাড়া হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি আর কূপমণ্ডুকতার বিপরীতে মানবিক মূল্যবোধ আর পরমতসহিষ্ণুতার বারতা ছড়িয়ে দিয়ে এক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ
প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার পর পরবর্তী জামাতগুলোতে অংশগ্রহণের জন্য হাজার হাজার মুসল্লি মসজিদের বাইরে গেটে দীর্ঘলাইনে দাঁড়িয়ে
জেলার বেশ কয়েকটি স্থানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও প্রতিবছর প্রধান ও বড় জামাত অনুষ্ঠিত হয় মাদারীপুর সদর উপজেলার তাল্লুক গ্রামের
এবার ঈদের জামাত ঈদগাহে না করে মসজিদে করার অনুরোধ করে গত ১৪ মে নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। ঈদের আগের দিন এক ভিডিওবার্তায় সেই
গত ১৪ মে ধর্ম মন্ত্রণালয় এ অনুরোধ করে নির্দেশনা জারি করে। সেই নির্দেশনার কোনো পরিবর্তন হয়নি জানিয়ে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ
শনিবার (২৩ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা যায়, এবারের ঈদ জামাত আয়োজনে সিটি করপোরেশনের
নামাজের আগে খুতবায় করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তির জন্য সাবধানতা অবলম্বনের সতর্কবার্তা দেন মসজিদের ইমাম ও খতিবরা। নামাজের পর করোনা থেকে
রমজান মাসজুড়ে রোজা রাখা আর ইবাদত-বন্দেগির অংশ হিসেবে এদিন নাজাত প্রার্থনা করেন সবাই। কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধে শারীরিক দূরত্ব বজায়
মোনাজাতে মুসল্লিরা চোখের পানিতে আল্লাহর রহমত কামনা করেন। তওবা করেন, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। এ মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে
বুধবার (২০ মে) রাতে নিজেদের গুনাহ মাফ, বরকত কামনাসহ দেশ ও মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, শান্তি ও সমৃদ্ধ লাভে মহান আল্লাহ তাআলার কাছে
তবে মসজিদে প্রবেশের আগেই হ্যান্ডস্যানিটাইজার দিয়ে মুসল্লিরা হাত ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেন। সেইসঙ্গে বাড়ি থেকে সুন্নত নামাজ আদায়
নামাজের আযানের আগেই প্রতিটি মসজিদে মুসল্লিদের বাসা থেকে অজু করে হ্যান্ডস্যানিটাইজার ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করা হয়। এছাড়া ধর্ম
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন