ইচ্ছেঘুড়ি
ধরলো খোকা বাজি লাটাই ছিঁড়ে ঘুড়ির সাথে উড়বে নাকি আজি। খোকা করলো পণ সব শিশুরা মুক্ত হবে থাকবে না শোষণ। করলো খোকা শপথ নীল আকাশে
উড়ু উড়ু মোর মনটা বাজলো ছুটির ঘণ্টা মাথার উপর কলাপাতা পলিব্যাগে সব বই খাতা ডাকছে আমায় বৃষ্টি খেলার মাঠে দৃষ্টি আয় তোরা দলবল খেলবো
হাওয়াতে লুটোপুটি, সারাদিন ছুটোছুটি, হইচই, বেঁধে জুটি ধানশালিকের দল। সাথে নিবি নাকি বল, মন পাখি চঞ্চল। ওই দূরে মাঠ বন, সবুজের হাট মন
বিলের ধারে ঝোপের আড়ে সারি সারি বক চুপটি বসে ফন্দি আঁটে শিকার ধরার ছক। সঙ্গোপনে হেঁটে চলে সরু দু’টি পায়ে তীক্ষ্ণ চোখে চেয়ে থাকে
কাঠঠোকরার পেটের নিচে সাদা এবং কালো টকটকে লাল ঝুঁটিটা তার লাগে দারুণ ভালো। কালো গলায়, থুতনিতে তার সাদা রঙের ডোরা নানান গাছের
রাত্রি তখন গভীর কালো ঘুমিয়ে ছিলো দেশের লোক পাক সেনারা চোরের বেশে হানলো আঘাত হঠাত্ এসে রক্ত লালে ভাসিয়ে দিলো সবুজ শ্যামল দেশের
আমরা তখন খুব ছোট। আয়মা নামে এক বয়স্ক নারী আমাদের দেখাশোনা করতেন। তিনি তার ছোট্টবেলাকার বেশ মজার মজার গল্প আমাদের শোনতেন। থাকতেন
পাক সেনারা একাত্তরের পঁচিশে মার্চ রাত চেয়েছিল নিধন করতে বীর বাঙালি জাত। নিরস্ত্র বাঙালিদের হত্যা করে তারা হঠাৎ করে অত্যাচারে
ওই দেখো ভবনটা যে সামনে একটা গাড়ি এটা কিন্তু একাত্তরের রেজাকারের বাড়ি। পাঁচিল ঘেরা ওই বাড়িতে মুক্তিযুদ্ধের কালে রক্ত দিয়ে খেলেছে
২৫ মার্চের গভীর রাতে ঘুমিয়ে যখন ঢাকা পাকিরা সব হামলে পড়ে থামে জীবন চাকা। নারী পুরুষ শিশু মারে জ্বালায় পোড়ায় ঘর অন্ধকারে বন্ধ ঘরে
ছোট্ট কিশোর মুক্তিযোদ্ধা বয়স ভীষণ অল্প, আজ বলি সেই কিশোরের সাহসিকতার গল্প। দিনাজপুরের ফুলবাড়িতে অস্ত্র নিলো হাতে, ভয়-ভীতি সব
বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গৌরবোজ্জ্বল দিন ২৬ মার্চ। এ দিনটিই ছিল বাঙালির স্বাধীনতা যুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনালগ্ন। ১৯৭১ সালের এ দিনে
১৯৭১ সালের মার্চ মাস থেকে টানা নয় মাসের যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর জন্ম হয় আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের। কিন্তু আমাদের স্বাধীনতার
বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসটা যেই পড়েছি খুলে, মনের মধ্যে শুধুই মুজিব যায় না থাকা ভুলে। একটি খোকা কেমন করে লক্ষ কোটির মনে, জনক করে ঠাঁই দিলো
নাচন নাচন রোদের নাচন প্রজাপতির পাখায়, ছন্দ ছড়ায় ব্যস্ত খোকন নিজের ভুবন আঁকায়। ছন্দ ছড়ায় গোলাপ বকুল ফুলের বাগান আঁকে, খোকার ছড়ায়
অনেক আগে এক গ্রামে মামাদ নামে এক লোক বাস করতো। সে ছিলো ভারী বুদ্ধিমান। কখনও মিথ্যা বলতো না। গ্রামের সবাই তাকে সৎ বলেই জানতো। মুখে
তুবার মন খারাপ। বারান্দায় ফুল বাগান করেছে। টবে ক্যাকটাস, গোলাপ ও ডেনটাস। তার প্রিয় ফুল ডেনটাস। তুবা মুখ ভার করে বারান্দার সামনে এসে
বাবা আমাদের অনেক বানরের গল্প শুনিয়েছেন। আমি আবার সেগুলো বলতাম বন্ধুদের। বাড়ির সামনের কাঁকর বিছানো সরু রাস্তাটার পাশে বেতের চেয়ারে
নয়টি মাসের রক্ত ক্ষয়ের করুণ ইতিহাসেপ্রতিদিনের লালসূর্য এবং সবুজ ঘাসে-প্রতিদিনের কাজকর্মে ইচ্ছেমতো চলায়,ইচ্ছেমতো মনটি খুলে মনের
ঢাকা: বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস ধারণ করে নির্মিত ভাস্কর্য স্বাধীনতা সংগ্রাম। ভাস্কর্যটির স্থপতি শামীম শিকদার। এতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন