ট্রাভেলার্স নোটবুক
পর্যটকদের জন্য সুন্দরবন ভ্রমণের এমন সুযোগ নিয়ে ২০১৭ সালে চাঁদপাঁই ফরেস্ট রেঞ্জের আওতায় কৈলাশগঞ্জ ও দক্ষিণ চিলায় কমিউনিটি
প্রামবানান মন্দির আর চান্ডি কালাসান মন্দির ঘুরে দুপুর গড়িয়ে যায়। দ্রুত হোটেল থেকে চেক আউট করে এখানকার বিখ্যাত খাবার গুডগার স্বাদ
সেনজেনের ব্যস্ততম মার্কেট এলাকায় ‘ড্রোন ফ্লাইট’ দিয়েও দেখা গেল এদিক-ওদিক গাছগাছালি। ড্রোনের ক্যামেরা যেদিকে
আহ্, চোখের সামনে সে কি দৃশ্য! সামনে লম্বা পাথর বাঁধানো রাস্তা। রাস্তার একপাশে রেলিং দেওয়া। পর্বতের ঢাল নেমে গেছে রেলিংয়ের ওপারেই।
চীনের সাত থেকে আটটি প্রদেশ ঘুরে এমন কোনো জায়গা দেখা যায়নি যেখানে বাইসাইকেল নেই। সরু রাস্তায় ভালোভাবে চলার সহজ
সেনজেন সিটি চীনের সেই সিলিকন ভ্যালি। যেখানে 'চীনা ফেসবুক' খ্যাত উইচ্যাট-এর অফিস। অসংখ্য প্রযুক্তি অফিস আর
গাইড বললেন, এই রঙিন পাথরগুলো সারা পৃথিবীতে শুধু এখানেই পাওয়া যায়। লালচে কালো পাথুরে এই মরুভূমি দেখে মনে হচ্ছিলো বুঝি পৃথিবীতে নয়,
টেনেরিফ এক আশ্চর্য সুন্দর দ্বীপ। যে দিকে চোখ যায় শুধু সমুদ্র আর উঁচু উঁচু পাহাড়, উঁচুনিচু পাহাড়ি রাস্তা, আর প্রচুর কলার বাগান। এ যেন
চীনের সেনজেন সিটি থেকে: চকচক করছে সড়কের নির্দেশকগুলো। আশপাশে ঝকঝকে সুউচ্চ ভবন। ১০০ তলা ছাড়িয়ে গেছে ভবনের উচ্চতা। আলোক নিঃসারী
পর্যটক ও স্থানীয়রা বলছে দিঘিতে শ্যালো ইঞ্জিন চালিত একাধিক নৌকা চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ায় অতিথি পাখিরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
চীনের রাস্তা মানেই সঙ্গে আছে ফুটপাত, রাস্তা মানেই আইল্যান্ডে আছে সারি সারি বৃক্ষরাজি। আছে আলাদা সাইকেল লেন ও
বুধবার (১০ জানুয়ারি) চীন ভ্রমণের পঞ্চম দিন। দক্ষিণ থেকে উত্তর এবং উত্তর থেকে পূর্ব চীন ঘুরে যেখানেই দেখেছি, মোবাইল স্ক্রিনে ডুবে
আবার আসতে হবো নিংবো সিটির টানে...। সবচেয়ে বেশি পণ্য পরিবহনকারী বন্দর আর প্রযুক্তিপণ্য প্রতিষ্ঠানের
মঙ্গলবার (০৯ জানুয়ারি) স্পিডি ট্রেনে সাংহাই ছেড়ে দক্ষিণ চীনের দিকে। জালের মতো ছড়িয়ে থাকা ফ্লাইওভার আর অজস্র ভবন দেখে ট্রেন
গোয়াংজু, সাংহাই, সুজো, শানডং- চার দিনে চীনের এ চারটি শহর ঘুরে এভাবেই খাবার খেতে হলো। তবে সমস্যা পাত্রে নয়! খাবারে। কেন? বাংলাদেশে
সোমবার (৮ জানুয়ারি) ভোরে পূর্ব জিনান রেল স্টেশন থেকে হাইস্পিড ট্রেনে এক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাই কনফুসিয়াসের ছু ফু
এ আতিথেয়তা ফাইভস্টার হোটেলের পিকআপ ও ড্রপআপের চেয়ে বেশি কিছু। কারণ এজন্য কেনো টাকা দিতে হয় না। ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে পরে ব্যবসা
স্টেশনে প্লাটফর্মে প্রবেশের আগেই যাত্রীদের বসার জন্য কয়েক’শ আসন রয়েছে। সেখানে আশ-পাশে নান্দনিক
শনিবার (৬ জানুয়ারি) ভোরে সুজো থেকে ২০০ কিমিলোটার দূরে সুজিয়ানার পথে রেলে। সড়কপথ তখনও খোলেনি। সাংহাই বেইজিং ধরে যেতে হয়
শুক্রবার (০৫ জানুয়ারি) সকাল সোয়া ১১টায় রওনা দিয়ে দুপুর ২টায় চায়না সাউদার্নের ডমেস্টিক ফ্লাইটে চীনের বাণিজ্যিক রাজধানীতে অবতরণ।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন