ট্রাভেলার্স নোটবুক
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বসে রোববার (১২ মার্চ) বিকেলে কথাগুলো বলেছেন দ্য স্পন্দন লিমিটেডের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মো. মাসুদুর
তবুও নিরাপত্তারক্ষী আছে বটে! কিন্তু তা কোনো দ্বিপদী প্রাণী নয়, চতুষ্পদী। হ্যাঁ, স্বর্গ শহরখ্যাত পোখারা শহরের অধিকাংশ বাসিন্দা
তবে নেপাল ঘুরে ঐতিহ্যবাহী এসব পোশাকের দেখা মিললো না নেপালিদের পরনে। তাদের পরনে দেখা গেছে পশ্চিমা দেশগুলোর জিন্স, টি-শার্ট,
শুধু তরুণ-তরুণীরাই নন, শিশু থেকে বুড়ো পর্যন্ত সবাই নিজেদের হোলির রঙে রাঙিয়ে তুলেছেন। এ উৎসব থেকে বাদ যাননি ভিনদেশিরাও। নেপালে ঘুরতে
পর্বতপ্রেমী যারা নেপালে আসেন তাদের মূল উদ্দেশ্য হিমালয় দর্শন। পাশাপাশি অন্যান্য দর্শনীয় স্থান ঘুরে দেখা। এ যেন রথ দেখা আর কলা
শনিবার (১১ মার্চ) সারাংকোটের চূড়ায় কথা হয় সিলেট থেকে আসা পর্যটক আবুল হাসানের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, এখানকার সবকিছু নির্ভর
ঘড়ির কাঁটা ৬টা পেরিয়েছে সেই কখন। বেয়াড়া মেঘেদের দল তবু আড়াল করে রেখেছে সূর্যকে। কি আর করা! সূর্যোদয় বোধহয় আজ আর দেখা হবে না। ঘুমের
পোখারা রুটে আলিঙ্গনের মাধ্যমে পাহাড় আমাদের স্বাগত জানায়। দুই লেনের এই যাত্রাপথের পুরোটা সময় সবুজে বেষ্টিত ছোট-বড় পাহাড়ই ছিলো
শুক্রবার (১০ মার্চ) সকাল সোয়া ৮টা। গন্তব্য রাজধানী কাঠমাণ্ডু থেকে পোখরা। ট্যুরিস্ট বাসযোগে যাত্রা শুরু। কাঠমাণ্ডু শহর থেকে
বাহারি সব পণ্যের সমাহার নিয়ে এভাবেই ক্রেতাদের আকৃষ্ট করছেন নেপালের ব্যবসায়ীরা। স্থানীয়ভাবে তৈরি এসব পণ্যের প্রতি পর্যটকদেরও
কাঠমান্ডুর রেডিসন হোটেলের লবিতে নিজের দোকানে বসে বাংলানিউজকে এসব কথা জানান মি. থাপা হারি। ত্রিভুবন ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক
হোটেল ছেড়ে রাস্তায় যেতেই জেঁকে ধরলো শীত। সকালের ঝিরিঝিরি বৃষ্টিতে স্নান করছে রাজধানী কাঠমান্ডু। আড়মোড়া ভেঙে সবেমাত্র শহর জাগতে
দেশের পর্যটনের অগ্রযাত্রায় অবদান রেখে ক্রুজ শিপ পর্যটনে অংশ নিতে সকল বেসরকারি ট্যুর অপারেটরদের প্রতিও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
কোনো এক অমোঘ আকর্ষণে মৃত্যু-ভয় তুচ্ছ করে আমরা এগিয়ে চলছি। চোখের সামনেই শিখর; কিন্তু শরীর এতোই ক্লান্ত যে পা আর চলতে চায় না। বুক-পকেটে
নেমেই গাছের মাথা গলে চোখে পড়লো ৭২.৫ মিটার উচ্চতার মিনার। রাস্তা পেরিয়ে দক্ষিণে মিনিট চারেক হাঁটলেই কুতুব মিনার কমপ্লেক্স। ভারতে
ঘাট থেকে নেমেই এক পলকে দেখে নিলাম স্বপ্নের দ্বীপটাকে। মানুষ কোথাও যাওয়ার আগে সে জায়গা সম্পর্কে একটি কল্পচিত্র তার হৃদয়ে তৈরি করে।
দু’ দ্বীপেরই চারদিকে জলরাশি। মুক্তারিয়া ঘাট থেকে নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার জন্য একটি মাত্র খেয়াঘাট। সেই খেয়াঘাটে একটিমাত্রই ট্রলার।
জবাব না পেয়ে স্কাইওয়ে স্টেশনটা কোন দিকে জানতে চাইলেন তীর্থঙ্কর। বছর ৮ বয়সের ছেলে অনিরুদ্ধ’র হাত ধরে টানলেন চলে যাওয়ার জন্য।
সকালের কুয়াশা মিলিয়ে গেছে আরো আগেই। সাগরের বিস্তৃত বুকে আচল বিছিয়ে দিয়েছে দিনের প্রথম আলো। আধঘণ্টা বাদেই জাহাজ হাতিয়ার মাটি
ইতিহাস খ্যাত বাতু আর রামায়ণ গুহার মাঝের বাঁধানো চত্বরটায় আরো কটা বানর এভাবে খাবার খুঁটছে। সদ্য ফেলে যাওয়া আইসক্রিমের বাটিতে মুখ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন