বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
কটকা (সুন্দরবন) থেকে: সুন্দরবন ভ্রমণের শুরুটা পূর্ব সুন্দরবনের শরনখোলা রেঞ্জের হাড়বাড়িয়া দিয়ে। মংলা থেকে লঞ্চে দুই ঘণ্টার পথ পাড়ি
কচিখালী, শরণখোলা রেঞ্জ, সুন্দরবন থেকে: খুলনা, চাঁদপাই এবং শরণখোলা রেঞ্জের মধ্যে কটকা জেটির পাশে ওয়াচ-টাওয়ার সবচেয়ে উঁচু। এখানে উঠলে
কটকা (সুন্দরবন) থেকে: একদম টু শব্দটি করা যাবে না। আওয়াজ পেয়ে বাঘমামা লুকিয়ে পড়বেন কিংবা অবস্থান বুঝে চুপিসারে এসে বসাবেন দশাসই থাবা!
সুরঞ্জনাকে ভালোবাসার অনুশাসনে বাঁধতে জীবননান্দ দাশ লিখেছিলেন আকাশলীনা কবিতা। তার সেই বিখ্যাত কবিতার প্রেক্ষাপটকে বাস্তবে রূপ
হাতের বাঁয়ে তিনকোণা দ্বীপ। তার বিপরীতে এই চরটা। তিনকোণা দ্বীপের নামে পরিচিতি পাওয়া মাঝের খালটা নদীর মতো সর্পিল নয়, সোজা। দু’পাশের
তালা (সাতক্ষীরা) থেকে: ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের সময় অনেক পরিকল্পনাই হতো সাতক্ষীরা জেলার তালা থেকে। সেই সময়কার অনেক স্মৃতি বয়ে আজও
কুয়াশার ফাঁদ গলে সূর্য দিচ্ছে উঁকি।এভাবে খানিকটা হেঁটে উঠা হলো ইজিবাইকে। কয়েক মিনিট পর নীল ডুমুর ঘাট থেকে ট্রলার যোগে শুরু হলো
বলছিলাম পূর্ব সুন্দরবনের (শরণখোলা রেঞ্জ) কটকা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের দুই হরিণের কথা। কটকার জঙ্গলে তাদের বসবাস ও বিচরণ ক্ষেত্র।
তার দাদাকে খাবলে খেলো সুন্দরবনের এক মানুষখেকো বাঘ। ভাইকে যে বাঘ আক্রান্ত করে সেই বাঘটিকে মারতে গিয়ে ফের আক্রমণের শিকার হন আরেক
কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাড়ার পর এয়ারপোর্ট রেলস্টেশনে আসতে সময় লাগে ২৭ মিনিট, পাঁচ মিনিটের যাত্রাবিরতি শেষে চাকা ঘুরতে শুরু করবে
বন্য পরিবেশ বুঝতে হলে একমাত্র ভরসা ডিঙি নৌকা নিয়ে খাল ধরে চলা। মনে রাখতে হবে, ইঞ্জিনচালিত নৌকা নিয়ে ঢুকলে কেবল খালে যাওয়া-আসাই হবে,
ফুলতলা (খুলনা) ঘুরে: শীতের সন্ধ্যে। গাঁয়ের পথ বলে রাতের নিস্তব্ধতা নেমে গেছে। কেবল ভ্যানের সাঁ সাঁ শব্দ আর তার ক’জন যাত্রীর হালকা
ঐতিহ্যের শহর খুলনা থেকে ভোর ৬টায় যাত্রা শুরু করে শিরোমনি বাজারে পৌঁছলাম সাড়ে ৬টায়। কিন্তু শিরোমনি থেকে ভাঙা-চোরা ইটের রাস্তা দিয়ে
খুলনা ঘুরে: ঝুলে পড়ছে মরিচা ধরা টিন, জঙ ধরা তালা লাগানো দরজার একাংশ নেই, যন্ত্রগুলো পড়ে আছে অকেজো হয়ে। খোলা জায়গায় অসংখ্য বুনো গাছের
কটকা অভয়ারণ্যের টাইগার টিলায় বাঘের দেখা না মিললেও যাওয়া-আসার পথে দেখা গেলো পাল পাল হরিণ, বন্য শূকর, বাঁদর আর চেনা-অচেনা নানা পাখি।
সুশীলন (মুন্সীগঞ্জ, সাতক্ষীরা) থেকে: ফুড়ুৎ করে উড়ে গেলো ঘুঘুটা। এই সামনে ছিলো, মুহূর্তের মধ্যে কোথায় যে লুকালো! সদ্য ফোটা গাঁদার গন্ধ
হিরণ পয়েন্ট (সুন্দরবন) থেকে: রেলিং ভাঙা। কিন্তু তাতেও ঠিক ঠাহর করা যায়নি কতোটা ঝুঁকি ওয়াচ টাওয়ারটায়। সিঁড়ি বেয়ে ওঠার সময়ে মাথা ঘোরার
কটকা (সুন্দরবন) থেকে: ২০০৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে তীব্র আক্রোশে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় সিডর। সেই থেকে দীর্ঘ নয় বছর।
খুলনা থেকে: ভোরের সূর্য তখনও ঘুমিয়ে। মাঠে মাঠে কৃষকের ব্যস্ততা। কুয়াশা ঢাকা পথ মাড়িয়ে ছুটে চলা...। কখনও ঘন সবুজ গ্রাম, কখনও
দুবলার চর থেকে: সন্ধ্যার পর থেকে আবদুল কাহহারের দোকানে ভিড় লেগেই থাকে। দিনের বেলায়ও মানুষের আসা-যাওয়া থাকে তবে সন্ধ্যায় একটু বেশি।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন