ভোটের-কথা
রাজনৈতিকভাবে এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে রাজশাহী মহানগরের পার্টি অফিসগুলোর হালচাল কী? সদরে ক্ষমতায় মহাজোটের শরিকদল ওয়ার্কার্স পার্টি।
তবে শীর্ষ নেতাদের বাসা, ব্যক্তিগত অফিস ও চেম্বারে যথারীতি নেতা-কর্মীদের জোয়ার বইছে। মহানগর ও জেলা বিএনপির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক
এই ভিআইপি আসন থেকে গত আড়াই দশকেরও বেশি সময়ে যারা নির্বাচিত হয়ে সংসদে গেছেন তাদের সবাই ব্যবসায়ী। ১৯৯০ সালের রাজনৈতিক পট
১৯৯০ সালের পর সংসদীয় গণতন্ত্রে উত্তরণের সময় থেকে এই সংসদীয় আসনে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন ব্যবসায়ীরাই। ১৯৯১ সাল থেকে তিন দফা জিতে সংসদে
ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও মন্ত্রী মোশাররফ হোসেনকেই দলের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে বলে মনে করছেন নেতা-কর্মীরা। তবে সাবেক উপজেলা
দলের বৃহত্তর স্বার্থে সরে দাঁড়ালেও এবার মহাজোটের প্রার্থী না থাকলে মনোনয়ন চাইবেন তিনি। এক্ষেত্রে তাকে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ
তারা বলছেন, নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী নির্বাচিত হয়ে এলাকায় খুব বেশি উন্নয়ন কাজ করতে পারেননি। অধিকাংশ সময় ঢাকায় অবস্থানের কারণে
আওয়ামী লীগের ভেতরের অভিযোগ, রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে তিনি সক্রিয় নন। দলের নেতাদের সঙ্গেও দূরত্ব রয়েছে। এসব অভিযোগ ডিঙ্গিয়ে
নগরীর কোতোয়ালি ও বন্দর থানার কিছু অংশ কেটে নিয়ে এ আসনটি গঠিত হয় ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে। গত দু’টি নির্বাচনে এ আসনে নির্বাচিত
বিএনপির সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন, জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্যসহ দু’জন এবং জামায়াতের একক ও একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী-মনোনয়ন
বাঁশখালীবাসী বলছেন, আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ছাড়াও মনোনয়ন প্রত্যাশী হয়ে মাঠে আছেন চট্টগ্রাম
তারা এও বলছেন, রংপুর-১, ২, ৩, ৪, ৫ ও ৬ (সংসদীয় আসন ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩ ও ২৪) আসনের সবক’টিতে যদি আগামীতে আওয়ামী লীগ জয় পায় তবে অবাক হওয়ার কিছুই
দলীয় উদ্যোগে বদরগঞ্জ উপজেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পদে থাকা এই দু’জনের মিল করিয়ে দেওয়া হলেও এক নন তারা। পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
রংপুর-৪ (কাউনিয়া-পীরগাছা) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে পরপর দুবারের সংসদ সদস্য (এমপি) বিশিষ্ট ব্যবসায়ী টিপু এবারও মনোনয়ন চাইবেন। স্থানীয়
বর্তমান সংসদ সদস্য (এমপি) টিপু মুন্সি আওয়ামী লীগের নেতা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি। ক্ষমতাসীন
তবে এই ফ্যাক্টর দিন দিন কমছে। নানা কারণেই এরশাদের মতো যৌবন নেই তার দলেরও! কিছু কিছু মানুষ অবশ্য এখনও সাবেক এই রাষ্ট্রপতিকে চান।
দীর্ঘদিন ক্ষমতার বাইরে থাকা এবং হামলা-মামলায় জড়িয়ে অনেক নেতাকর্মীই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। এ আসনের অনেক বিএনপি নেতাকর্মীই কয়েক
বাঁশের সাকো পার হয়েই উপজেলা শহরে আসতে হবে। উপজেলা পরিষদের সামনের সড়কও এবড়োথেবড়ো। উপজেলা শহরের অধিকাংশ সড়কেরই দশা বেহাল।
কিন্তু, ঘর সামলাতে আওয়ামী লীগ কতটা সফল হয়েছে- তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়: এ আসনে বিগত নির্বাচনগুলোর অভিজ্ঞতা বলে, ‘ঘরের শত্রু
এমনকি উজান-ভাটির এ লড়াই কুড়িগ্রাম জেলায় থাকা-না থাকার দিকেও গড়িয়েছে। রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলার সবগুলো এবং চিলমারী উপজেলার দুই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন