শিল্প-সাহিত্য
জুলাই বিপ্লবের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান
বৃহত্তর সাংস্কৃতিক ঐক্য গড়ার লক্ষ্যে সংস্কৃতিবাংলার আহ্বায়ক কমিটি গঠিত
একদিন বৃষ্টি হবেব্যথিতের রক্তক্ষরণেরগুড়ো গুড়ো দারিদ্র্যের শব্দেসূর্যের লাল চোখরাঙানি ঝরিয়েশতাব্দী থেকে শতাব্দী দীর্ঘ
বুকে গভীর ক্ষতবুকে গভীর ক্ষত, ইতস্তত করছি যে তোতলামীকেমন করে মনের কথা বলব খুলে আমি—মনে সাহস যে নাইমনে সাহস যে নাই, কী করি ছাই, এই
ভেজা পলক গিয়ে স্থির নিবদ্ধ হলো মসৃণ মোম পায়ে। সন্ন্যাসিনী হলুদ নখ দাঁত দিয়ে কাটতে কাটতে নিচু স্বরে বলে উঠলেন, “মানুষ কিন্তু মাংসের
ও মহিষ, কথা বলো। ক্যানো তুমি দৌড়ে গেলে, ওভাবে হে? জানি, তুমি গান গাও, গাইতে পারো। হাসতে হাসতে দৌড়ে যাওয়া, ও মহিষ, ফাঁকা মাঠের মধ্যে, একদা,
স্কুলের বারান্দায় এত রাত হয়ে এলোউবু হয়ে তবু ঘণ্টা বাজাচ্ছে মোশাররফ ভাইঅতি ধীর সে ঘণ্টাধ্বনি যেন পৃথিবী থামিয়ে দিতে পারেআমার ছড়ানো
আমি ছিলাম—বিগত বনের শীতে,যে কোনও বাদাম গাছেরঝরে পড়া দৈব একটা পাতার আভাস!না পাওয়াই পেতে পেতে দেখেছি স্থির ছায়া—কায়া থরথর,স্রোতের
যে রোদ যাযাবর—তারেই খুঁজে ফেরে গহীনের বন;যে বনে প্রদর্শিত হয় আগুনের স্কেচ,আলোর ব্যালেরিনা—চৈত্রের দুপুর শেষে এই বনে
নোনা বাদাবন সৃজনেমা বাবাদের রেখে ফরেস্টবিটে নেচে নেচে তারা বেরোয়ে পড়েছে সুন্দরবন থেকেওরা কী নিৎসের মর্মবাণী নিজ কানে শোনে
তুলে রাখা ঘৃণাটুকু ছড়িয়ে পড়ুকনুয়ে পড়া কৃষ্ণচূড়ার ক্ষুব্ধ হাওয়ায়বাতাস ভেঙে বেড়িয়ে আসুক সবটা আবেগসেই আশা-প্রেম, দুয়ারে যে ডাক দিয়ে
সমুদ্রের গভীরতা শুনতে গিয়ে সূর্য ডুবে যায় প্রতিদিন। খনিজের ভাবনা আরও স্পষ্ট হয়। অমাবস্যায় সূর্য সঠিকভাবে ডোবে। যেভাবে আমাদের
ঈশ্বরের ঝুড়ি থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দিকে পাঠানো হয়েছিল আমাদেরকারও যেতে হয়েছিল শক্ত পাথরের দেশেকেউ বেছে নিয়েছিল মরুভূমিকেউ আবার
বাল্য গল্প, বাল্য নদী,একটুখানি ফিরত যদি?বাল্য বিদ্যা, বাল্য হাসি,মন্ত্র, মায়ায় সর্বনাশী।বাল্য খেয়া, বাল্য সাঁকো,এই বেলাতে পাচ্ছি
লেখার প্রতিপাদ্য যদি হয় উজ্জীবিত বা প্রণোদিত শব্দ যুগল, তাহলে আলোচনার ব্যপ্তি ’৭১ থেকে ২০১৫ নাগাদ বিস্তৃত করা সহজ হবে। মনে করি এই
মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার বয়স মাত্র ৬/৭ বছর। এ সময়ের স্মৃতি মানুষের মনে থাকে না। আমারও নাই। যা কিছু আছে, তা খুবই ঝাপসা। খণ্ড খণ্ড।
তাঁর নাম বাকি মোল্লা। বয়স আটষট্টির মত। একাত্তরে পাকিস্তানি সেনাদের গুলির আঘাতে কেটে ফেলতে হয় তাঁর ডান পা। শরীরের ভারে বাঁ পা-ও এখন
মুক্তিযুদ্ধ—আমাদের গৌরব আমাদের অহঙ্কার। লক্ষ প্রাণের রক্তের বিনিময়ে এসেছে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়। নির্মাতারা আরেক যুদ্ধ করছেন
এই সঞ্চয়িতা-সঙ্গে থাকলে আমি আর কিছুই চাই না। নাটক নয়, উপন্যাস নয়, কবিগুরুর গান ও কবিতাই আমার বেশি প্রিয়। সব মিলিয়ে এগারো বছর কাটিয়েছি
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের সঙ্গে কলকাতার সম্পর্কের দিকে নজর রাখলে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার নজির হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে
‘মেজিক কারবার। ঢাকায় অখন মেজিক কারবার চলতাছে। চাইরো মুড়ার থনে গাবুর বাড়ি আর কেচ্কা মাইর খাইয়া ভোমা ভোমা সাইজের মছুয়া সোলজারগুলা
মূল নকশার কথা মাথায় রাখলে জাতীয় স্মৃতিসৌধকে অসম্পূর্ণই বলতে হবে। স্বাধীনতার অনবদ্য স্মারক স্মৃতিসৌধের বর্তমান যে চিত্র তার অনেক
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন