মুক্তমত
প্রথমটিতে আত্মহত্যা বলা হলেও দ্বিতীয়টিতে বলা হচ্ছে, দিয়াজকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। ময়না তদন্ত প্রতিবেদনের বৈজ্ঞানিক
তিনি শিলা ইসলাম- জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের স্ত্রী। ভাবী শিলা ইসলামের মৃত্যুতে শোকাহত শহরের খড়মপট্টির শাহ আবদুল
ক্ষমতায় যেতে প্রয়োজন হয় ২৩৩টি আসন। নির্বাচনে আবেকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলো টোকিও সিটির প্রথম নারী গভর্নর ইউরিকো কোইকে’র
মারামারি, হামলা-মামলা, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া তো দূরের কথা, কোনো হই-হুল্লোড়ই নেই। যে যার মতো কেন্দ্রে গিয়ে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার কাছ
সবশেষ জনমত জরিপে শিনজো আবের দল এগিয়ে রয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রধান গণমাধ্যমগুলো। জরিপে শিনজো আবের দল তিন শতাধিক আসন পাওয়ার আভাস
আমাকে তখন তাদের সাহায্য করতে হয়, আমি জিজ্ঞেস করি, ‘তোমরা কী বড় হয়ে ডাক্তার হবে নাকি ইঞ্জিনিয়ার হবে? নাকি বিজ্ঞানী কিংবা পাইলট কিংবা
এই প্রথমবারের মতো জাতীয় নির্বাচন দেখার সুযোগ পাচ্ছি। নির্বাচনের আর মাত্র ৬ দিন বাকী। সম্পূর্ণ ব্যাতীক্রমী এক নির্বাচন। নেই
একটা সময় ছিল বাংলাদেশে, যখন ডাক দেওয়া হলেই হরতাল পরিপূর্ণভাবে পালিত হয়ে যেতো। জনগণ স্বতস্ফূর্তভাবে হরতালের সাফল্য এনে দিত জাতির
[সংশ্লিষ্ট খবরসমূহের লিঙ্ক] ব্লু হোয়েল সংক্রান্ত খবারাখবর মিডিয়ায় আসার আগে সাইবার জগতে ফেসবুক, চ্যাট ইত্যাদি আসক্তির প্রচলন ছিল
রোহিঙ্গা সংক্রান্ত এ পর্যন্ত প্রকাশিত মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, আগত শরণার্থীর অধিকাংশই নারী ও শিশু। ফলে আগত এবং অনাগত শিশুদের একটি
২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস। ভর্তি হলাম ফোকলোর বিভাগে। সাবজেক্টের তেমন পরিচিতি নেই। যে যেভাবে পারে উচ্চারণ করে। কেউ ফকলুর, কেউ ফখলর,
যারা টেলিভিশন দেখেন তারা স্বচক্ষে রোহিঙ্গাদের কষ্টটুকু আরও তীব্রভাবে দেখতে পান। ইন্টারনেটের সামাজিক নেটওয়ার্কে যেহেতু অনেক
নানীর চোখ মুছতে মুছতেই মেয়েটা বন্ধ করে দিল নিজের চোখ। আর খুললই না। নীতি চলে গেল, সে আর কোথাও নেই। ঘর-দোর রাঙিয়ে রাখা মেয়েটা আর কখনই
এই ভুল থেকে বাদ পড়েনি দেশের বৃহত্তম উপজেলা 'ফটিকছড়ি' এর নাম। বাংলায় শুদ্ধ করে লিখতে পারলেও ইংরেজিতে ঘটে যত ঝামেলা। প্রচলিত কিছু
এখন প্রশ্ন হল, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর সংঘটিত অপরাধের দায়ভার কার ওপর বর্তাবে? মূলত আমরা জানি যে, অপরাধগুলো সংঘটনের পেছনে রয়েছে
এরকম খবর পত্রপত্রিকায় ছাপা হলে নিজের অজান্তেই চোখ ফিরিয়ে নেই। একাত্তর সালে আমাদের এরকম নিষ্ঠুরতার ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছিল, তখন চোখ
অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন পর্যন্ত মিয়ানমারের আরাকানের গণহত্যা ও জাতিগত নিধনকে বলেছিলেন ‘স্লো জেনোসাইড’ বা ‘মন্থর
নাফ নদীর তীরে পুঞ্জিভূত মৃতদেহগুলো এবং বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে সামরিক হত্যাকারীদের পক্ষ হয়ে বলা সুচি'র
পালাক্রমে রোহিঙ্গারা ১৯৭৮, ১৯৯১-১৯৯২, ২০১২, ২০১৫ ও ২০১৬-২০১৭ সালে সামরিক নির্যাতন এবং দমনের সম্মুখীন হয়েছে। জাতিসংঘ ও হিউম্যান
আর এদিকে মহিষের লেজের আগুন লেগে শত শত ঘর পুড়লো। ক্ষেতের শস্য নষ্ট হলো। ছুটন্ত মহিষের দল আর আগুন দেখে দৌড়ে পালাতে গিয়ে গ্রামবাসী কারো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন