শিল্প-সাহিত্য
প্রথম পর্বের লিংক৩.আজ থেকে দুশো বছর আগে ‘পণ্ডিত’ ও ‘মুন্সি’ দুটি পদ তৈরি করেছিল ইংরেজরা। সংস্কৃত-জানা ও ফারসি-জানা লোক
সেলিম আল দীনএইভাবে ডুবে যায় সূর্য চাঁদ পেরোয় অজস্র হাতহদাইয়ের হাট বুকপোড়া স্বপ্নে আচ্ছাদন গাড়ে সদা জীবনজীবিকা বিবমিষা চাকা এইভাবে
১.আমার সকল প্রেমিকারই প্রেমিক থাকেকোলে কাখে, মগ ডালের সবুজ পাতায় তাদের অনেক গল্প লুকানো থাকে।কাকে কাকে যেন এসব গল্প শোনাতে শোনাতে
‘সবুজ পত্র’ পত্রিকায় গত শতকের দ্বিতীয় দশকে যে ভাষা-আন্দোলনের সূচনা প্রমথ চৌধুরীর হাতে, নিজের রচনায় ষোল আনা এস্তেমাল করার আগেই
*এই ঢিমা তাল আর ভাল্লাগে নামহাসমুদ্রের উত্তাল ঢেউ আমাকেআজ আর জাগাতে পারে নাআমি ভেঙে গেছি দেশের মতোহঠাৎ তুইএক রেস্টুরেন্টে কালো
পেটের ভেতর রক্ত পিপাসু জোঁকের মতো ক্ষুধারা কামড়ায়। ক্ষুধার সাথে আঁতাত করে গা-ও গুলাচ্ছে। ভরপেট খাওয়া গত রাতে হয়েছিল শেষবার। সকাল
কম্পাসতুমি দক্ষিণে যখনআমার কম্পাস তখন দক্ষিণমুখীকে যেন ঘুরিয়ে দেয়;তুমি যখন পশ্চিমে যাওকম্পাসটা তখন নিঃশব্দে ঘুরে যায়সূর্যাস্তের
সাগরের জল ভেঙে ভেঙে চুপিচুপি এগিয়ে আসতে থাকা কালো এবং ফুলে ওঠা বেশ বড়সড় বস্তুটাকে প্রথম যে ছেলেপেলের দল দেখতে পেল তারা নিজেদের এই
বন্ধনমাছ হব বলে অনেকদিন বসে থাকলামতারপর হতে চাইলাম সাপদেখি ঘুরে এসে বিষ আমাকেই ছোবল দেয়!তুমি উপচানো মেঘ নিয়ে বসে আছোআর হো হো করে
বাতাসীর শরীরের গঠন বেশ অদ্ভুত। টিপিক্যাল বাঙালি নারীদের মতো নয়। সাধারণত গ্রিক দেবীদের দেহসৌষ্ঠব ভাস্করেরা যেভাবে ভাবে অনেকটাই
প্রথম পর্ব পড়তে ক্লিক করুনউৎপল আমার কাছে কবিতায় তার ব্যক্তিগত শব্দের জগতের ব্যবহার নিয়া অনেক কথাই তুলছিলেন। উনি কইছিলেন ছোটকালের
রাজকন্যাবললাম মেঘকে—তোমার তো মেলা রঙ আছেসবক’টাই কি আর দরকার পড়ে মিছেকিছু রঙ দিয়ে না হয় আমায় সাজাওআমাকে এক রাজকন্যার যোগ্য করে
বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতা প্রবর্তনের প্রাণপুরুষ এবং বাঙালির চিন্তার-মুক্তিধারার অন্যতম প্রধান রূপকার বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
গত ৫ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে কবি লেখক জর্জ এলিয়ট ক্লার্ককে কানাডার দ্য পার্লামেন্টারি পয়েট লরিয়েট হিসাবে ঘোষণা দেয় কানাডার সরকার।
আগরতলা থেকে ফিরে: এবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় আয়োজিত বইমেলা (পুস্তক মেলা) বাংলাদেশি বইয়ের কোনো স্টল ছাড়াই শেষ
কাল রাতে আতঙ্ক নিয়ে ঘুমাতে গেছি। আজো যাবো। শীতল মৃত্যুর আতঙ্ক, যার সাথে আগে কখনো পরিচয় মেলেনি।এমনিতেই আমার ঘুম পাতলা। ছোটোখাটো
রক্তচিহ্নঅইখানে পড়ে আছে যত রক্তচিহ্ন, ছায়াভ্রম, জেগে ওঠা দুঃখক্রম—আর প্রাচীরের শিলালিপি!প্রান্তরের হাওয়ায় শাদা ঘোড়া এক উড়িয়ে
ধনতান্ত্রিক সমাজজাত বিত্তবান ও বিত্তহীন শ্রেণির মাঝামাঝিতে অবস্থানরত, প্রত্যক্ষ উৎপাদন সম্পৃক্তহীন, শিক্ষা-সংস্কৃতি পরিশীলিত,
মীরা-কাব্যভালোবাসায় ডুব দিলাম কর্ণফুলীর জলেসকাল-বিকেল পথ চাইলাম বট বুড়িটার তলেসাত সত্তুর মই দে’ গেল আমার পাকা ধানেঘর আঙ্গিনা
বান্ধবীরা তোমাদেরই হাতে ছিল সবছিল ফাগুন, ফুলের শৈশবতোমাদের বুকে ছিল অমৃতের ঘ্রাণখোঁপায় রাঙ্গা ফুল ওষ্ঠে ঘাতক গানতোমরাই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন