উপকূল থেকে উপকূল
এ অবস্থায় বন্দরগুলোকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছেন আবহাওয়া অধিদফতর। সংস্থাটি এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে, লঘুচাপটি আরও
শনিবার (৬ অক্টোবর) দিনগত রাত ১২টা থেকে এ অভিযান শুরু হবে। মৎস্য কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, টানা ২২ দিনের এ নিষেধাজ্ঞার কারণে
সম্প্রতি সুন্দরবনের জয়মনির ঠোটার জেলে পল্লিতে সরেজমিনে দেখা যায়, লেখা পড়ার ইচ্ছা থাকলেও সে সুযোগ নেই সেখানকার শিশুদের। নানা সংকটে
দিসবটি উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টম্বর) দেয়াল পত্রিকা লিখন, র্যালি, রচনা, সংবাদ লিখন, চিত্রাঙ্কন, আলোচনা সভা, ফুটবল প্রতিযোগিতা ও
রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানান উপকূল উন্নয়ন ভাবনার সভাপতি মো সাইফুল ইসলাম। উপকূল উন্নয়ন ভাবনার
এ বইটি পড়ার পর খুব কাছে গিয়ে বেদে জীবন দেখার ইচ্ছে তৈরি হয়েছিল। কিন্তু সুযোগ হয়ে উঠছিল না। সম্প্রতি ইলিশের বাড়ি খ্যাত চাঁদপুর গিয়ে
কথামতো প্রথমেই আমাদের নিয়ে গেলেন আমতলী ঘাটে। মেঘনার ওপারে গাজীপুর, নীল কমল ও ৫ নম্বর হাইমচর ইউনিয়নের মানুষগুলো প্রতিদিনকার
বনের মধ্যে মাছ ধরেতে গেলেই নানান বাঁধা আসে। যে কারণে মাছ কম পাওয়া যায়। তাই তো মন ভালো নেই সুন্দরবনের কোল ঘেঁষা মোংলার শ্যালা নদীর
জোয়ারের পানি ঠেকাতে উপজেলাটিতে বর্তমানে পর্যাপ্ত বেড়িবাঁধ নেই। ফলে মেঘনা উপকূল এখন অরক্ষিত। বর্ষা মৌসুমে নদীর জোয়ারে ডুবে যায়
ফলে পানিতে তলিয়ে গেছে শত শত একর ফসলি জমি, পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ওই ইউনিয়নের প্রায় ৫ শতাধিক পরিবার। এ কারণে ব্যাহত হচ্ছে কোমলমতি
গত দু’দিনে জোয়ারের পানিতে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের চরলাঠিমারা গ্রামে রিংবাঁধ ভেঙে মাছের ঘেরসহ ৪শ’ ঘর-বাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে।
পায়রা সমুদ্রবন্দর এলাকায় তিন নম্বর স্থানীয় সর্তক সংকেত দেখে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর। সোমবার (১৬ জুলাই) দুপুরে আবহাওয়া অধিদফতর
বাঁধের বাইরে নিচু এলাকায় পানি ঢুকে এসব এলাকা প্লাবিত হয়েছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) ও এলাকাবাসী জানিয়েছে। জোয়ারের পানির
রোববার (১৫ জুলাই) ভোরে উপজেলার মাতাব্বর হাট এলাকায় নির্মাণাধীন মেঘনা তীর রক্ষা বাঁধে ধসে পড়েছে। এতে নদীতে ভেঙে পড়েছে ব্লক বাঁধের
উপজেলার চাঁদপুর ইউনিয়নের পুরাতন রিং বাঁধের দালালকান্দি পয়েন্ট দিয়ে অমবশ্যায় সৃষ্ট জোয়ারের পানি প্রবেশ করে এসব এলাকা তলিয়ে গেছে।
সম্প্রতি একাধিক স্থানে বাঁধ ভেঙে নদী গর্ভে বিলীন হওয়ায় বড় ধরণের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন বেড়িবাঁধের আশপাশে আশ্রয় নেওয়া মানুষগুলো।
ঘাটে নোঙর করা একটি নৌকায় ছেলে-মেয়েদের নিয়ে বসে আছেন পারুল। চোখে-মুখে তার বিরক্তি, অনিশ্চয়তা আর দুশ্চিন্তার ছাপ। নদীতে মাছ শিকার
একদিকে রয়েছে ধু-ধু বালুচর, অন্যদিকে রয়েছে শিতল বালু, যেখানে প্রকৃতি অপরূপে একে রাখে বিভিন্ন ধরনের ফুল। অন্যদিকে, ঢেউয়ের গর্জন আর
প্রতিদিন জাল, নৌকা ও ট্রলারসহ মাছ ধরার সরঞ্জাম নিয়ে নদীতে নামলেও তাদের ফিরে আসতে হচ্ছে খালি হাতে। কারণ যেটুকু মাছ পাচ্ছেন তা দিয়ে
তবে ঈদকে সামনে রেখে অনেক স্বপ্ন নিয়ে সাগরে মাছ শিকারের জন্য যাত্রা করলেও বৈরী আবহাওয়ায় ভারী বর্ষণ ও সাগর উত্তাল থাকায় ঈদ আনন্দ
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন