উপকূল থেকে উপকূল
কথাগুলো বলছিল বাঁধের ওপরে মন খারাপ করে বসে থাকা দুই ভাই জিহাদ (১০) ও মনির (৭)। তাদের বাবা জসিম দিনমজুর। কখনও আবার অন্যের নৌকায় মাছ
কালাম সর্দার বলেন, আমাদের এতোই দুর্ভাগ্য যে ঈদেও ছেলে-মেয়েদের কোন জামা-কাপড় কিতে দিতে পারিনি। কোরবানির মাংস জুটবে না। তাই ডাল-আর ভাত
তরিকের বাবা মহিউদ্দিনও জেলে। বাবার হাত ধরেই নদীতে যাওয়া শুরু তার। যেতে যেতেই শিখে ফেলেছে মাছ ধরা ও নৌকা চালানো, রপ্ত করেছে ছেড়া জাল
এ দেশে সাধারণত বাঙ্গি চাষ হয় মাঘ থেকে চৈত্র মাসের মধ্যে। কিন্তু অসময়ে বৈশাখে বাঙ্গি চাষ করেন বরগুনার পাথরঘাটার মো. হানিফ হাওলাদার।
ঠিক উত্তরপাশ লাগোয়া সহড়াবাড়ি স্পার। সময়ের ব্যবধানে স্পারের বেশির ভাগ অংশ চলে গেছে যমুনার পেটে। যতটুকু অবশিষ্ট রয়েছে তা রক্ষায়
গত কয়েকদিনের বর্ষণে যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পরেছে নদীবহুল দুই উপজেলা সদরের সাথে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর। প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ
তবে ঈদের দিনও এ স্বপ্ন পূরণ হয়নি তাদের। ভালো খাওয়া-দাওয়া দূরে থাক, একটি নতুন জামাও পায়নি। ঈদ তাই বাঁধে আশ্রিত ছিন্নমূল পরিবারের এই
নদীর তীরে নৌকার মধ্যেই রান্না করছিলেন তিনি। চোখে-মুখে কিছুটা চিন্তা আর আতঙ্কের ছাপ। মুখে হাসি নেই, জীবন-জীবিকার টেনশনে।
নদী আমাগো পাছ ছাড়ে না, বসতবাড়ি সব নদীতে গেইলেও ভাঙনের আতঙ্ক আমগো পাছ ছাড়ে না। বউ-পোলাপান নিয়া খুব কষ্টের মধ্যে আছি। এহন অন্যের জমিত
অগণিত ভাগ্যান্বেষী মানুষ আস্তে আস্তে বসত গড়ে নতুন নোনা পানির এ সাম্রাজ্যে। স্বল্প বাসনার চরটিকে ঘিরে নিজেদের ভবিষ্যতের স্বপ্ন
এ যেন কোনো চিত্রশিল্পীর হাতে আঁকা ক্যানভাস। ফেনীর সোনাগাজী উপকূলীয় চর চান্দিয়া জেলে পাড়া এলাকার বিকেলের গল্পটা এমনই। ক্যামেরা ধরা
সরোজমিনে দেখা গেছে, প্লান্টের ভেতরের হাউজে পানি জমে শেওলা পড়ে শুকিয়ে আছে। বিভিন্ন প্লেটেও পড়েছে শেওলার শুকনো আস্তর। রঙ ঝলসে
বাংলানিউজকে রহিম বলেন, ২১ দিন হলেও এখনো সরকারি বরাদ্দের টাকা পাইনি। বেকার দিন কাটাচ্ছি। কবে সরকারি চাল পাবো তাও জানি না। পেটের দায়ে
শুক্রবার (১০ মার্চ) সকালে সদর উপজেলা পরিষদের সামনে থেকে র্যালিটি বের হয়। র্যালিটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা
গত কয়েকদিন ধরে মেঘনার ভাসনভাঙ্গার পয়েন্ট দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হলেও প্রশাসন কার্যকরী কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। এতে
সবুজ নরম ঘাসে হরিণের ছন্দময় ছুটে চলা দেখা গেলো ভোলার মনপুরার আলমনগর সংলগ্ন কেওড়া বনে। প্রতিদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরিণের
নদীতে জেলেদের ওপর জলদস্যুদের হানা ও অপহরণের ঘটনায় সাধারণ জেলেদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রভাবশালী
পরিবারের লোকজন তার বিয়ের আয়োজন করে। তখন সে কী করবে বুঝে উঠতে পারছিল না। ঠিক সেই মুহুর্তেই কিশোরী ক্লাবের সহযোগিতা নেয় লিজা। এরপর
তাদের ভাষ্যমতে, উপকূলীয় এলাকায় জেগে ওঠা চরগুলোতে যে কেওড়া বাগান করা হয়েছে, তাতে বিভিন্ন সমস্যার কারণে বংশবৃদ্ধি না হওয়ায় এর
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন