পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য
সোমবার (১৭ এপ্রিল) মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে স্থাপিত বন্যপ্রাণি উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে এ অপারেশনটি করা হয়। এ সময়
সোমবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে মধুসূদন হালদার নামে রায়গঞ্জ বাজারের এক ওষুধ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে পেঁচাটি মুক্তজীবনের সভাপতি ও সম্পাদক
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, রোববার (১৬ এপ্রিল) বিকেলে লাউয়াছড়া সংরক্ষিত বনের প্রবেশপথের গাড়ি
জানা যায়, স্থানীয় একটি সংঘবদ্ধচক্র বৈদ্যুতিক নতুন সংযোগ লাইনের প্রতিবন্ধকতার কথা বলে প্রথমে এই সব মাদার-ট্রি (মাতৃবৃক্ষ) গুলোর
কাছে যেতেই তার উড়ার পালা শুরু। বাতাসে ডানা মেলবার পরই বুঝলাম বিরল প্রজাতির কোনো প্রজাপতি। ক্যামেরা বের করে ছবিধারণের সুযোগ তো
সাঙ্গু মাতামুহুরি রিজার্ভ ফরেস্টে। পাওয়া যায় ছয় প্রজাতির বন বিড়াল। এর মধ্যে ছিলো চিতা বিড়াল, মেঘলা চিতা, মরমর বিড়াল, চিতাবাঘ।
লাউয়াছড়ার সকালটা তখন স্নিগ্ধ বাতাসময়। গাছগুলো নড়ে ওঠার অর্থ কোনো প্রাণীর আগমন। তাকাতেই দেখা মিললো ‘শাখামৃগ’ অর্থাৎ বাঁদর!
নীলের এ ঘন সম্ভারই তাকে প্রকৃতিতে বিশেষত্ব দান করেছে। চিনে নিতে অসুবিধে হয় না তাই পাখিটিকে। তার এমন ঘন নীল সৌন্দর্য বরাবরই মনকে
দেশের বনজসম্পদের মাঝে চাপালিশ একটি বিলুপ্ত প্রজাতির উদ্ভিদ। এটি ‘চাম্বল’ নামেও পরিচিত। গাছটি শতবর্ষী হওয়ায় জেলার একটি প্রাচীন
তবে এ বৃষ্টি অতিবৃষ্টিতে পরিণত হতে পারে। ইতোমধ্যে সমুদ্র বন্দরগুলোতে ৩ (তিন) নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।
সরু ও অতি লম্বা গলা দেখতে অনেকটা সাপের মতো বলে তাকে ‘সাপপাখি’ও বলা হয়। ঠোঁটটিও বেশ লম্বা। জলে বিচরণকারী হাঁসের চেয়ে আকারে বড়। এরা
শুক্রবার (২৪ মার্চ) ভোরে বনবিভাগের কর্মীরা রেললাইনের উপর হরিণটিকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। এই হরিণটি লাউয়াছড়ায় বনকর্মীদের
শুক্রবার (২৪ মার্চ) লাউয়াছড়া থেকে একটি বিশালাকৃতি সেগুনগাছ কেটে নিয়ে গেছে গাছচোর চক্র। শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ পাকা সড়কের পাশে সকাল
তিন-চার দিন ধরে চলছে তাদের আবাসিক স্থাপনা নির্মাণ কার্যক্রম। এতে প্রাকৃতিক পাহাড় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। বৃষ্টি হলে আশঙ্কা রয়েছে
বুধবার (২২ মার্চ) সকালে প্রাণীটিকে উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে সেটিকে দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন উৎসুক মানুষেরা। উপজেলার আড়ানী ইউনিয়ন
মঙ্গলবার (২১ মার্চ) দুপুরে উপজেলার পূর্ব বেজগ্রাম এলাকা থেকে ময়ূরটি উদ্ধার করা হয়। ময়ূরটি প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে উড়ে আসতে পারে বলে
প্রাকৃতিক পরিবেশের অনেক উপাদানই স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ায় এখানে। তাই নতুন কিছু দেখার স্পৃহা মনে দানা বেধে রয়েছে। দুপুর সময়
বুয়েন্স আয়ার্সের বার্নার্দিনো রিভাদাভিয়া ন্যাচারাল সায়েন্সেস মিউজিয়ামের বিজ্ঞানীরা এই ব্যাঙের আবিষ্কারক। তারা মূলত
নতুনের আবাহনে, শীতের বিদায়ে গরম ভারী পোশাক ছাড়াই চলাচল শুরু করেছিলেন মানুষজন। কিন্তু হঠাৎ করেই ফাগুনের শেষ সময়ে আবারও কামড় বসিয়েছে
বরং দিনের পর দিন দায়িত্ব ও মমতার সঙ্গে পরের ডিমগুলোকে তা দিয়ে ছানা ফুটিয়ে থাকে। ছোটপাখি মৌটুসির বাসায় বড় আকারের পাখি সুরেলা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন