ইচ্ছেঘুড়ি
হাস্নাহেনার গন্ধটা বেশ লাগছে দারুণ মিষ্টি, গন্ধরাজের প্রেমে চাঁদের সরে না আর দৃষ্টি। তাইতো চাঁদের চোখে দেখি ভালোবাসার ছাপ,
জোনাকি ও জোনাকি দেহজুড়ে চমকায় তারাদের কণা কি? জোনাকি ও জোনাকি তাই আলো মন কাড়ে ঝলমলে সোনা কি? জোনাকি ও জোনাকি মায়ের গল্প শুনে হও
রমা বাবুর কাঁঠাল গাছে দশ-দশটা কাঁঠাল কুঁচি ছেড়ে বেরিয়েছে ছুঁয়ে দেখেন আঠাল এটা দেখে রমা বাবু ভাবেন মনে মনে কবে কাঁঠাল বড় হবে
বাংলাদেশের খ্যাতিমান শিল্পী হাশেম খানের ৭৫তম জন্মদিন ১৬ এপ্রিল। বাংলাদেশের আপামর জনগণের এই প্রিয় শিল্পী ১৯৪৬ সালের এই দিনে
রতনপুর গ্রামটি বেশ বড়। এই গ্রামে বেশ কিছু জেলে পরিবার বাস করে। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। জেলেরা এই নদীতেই মাছ ধরে জীবিকা
এসেছে আবার ঘুরে বাঙালির বৈশাখ, প্রহরের শুরুতেই চারদিকে হাঁকডাক। প্রস্তুত সব-ভাই বর্ষবরণে, যেভাবে যে চাইছে বিভিন্ন ধরণে। ভোর
পহেলা বৈশাখ করবে বরণ হরেক রকম রঙ্গে সংস্কৃতি তুলবে ধরে যা আছে মোর বঙ্গে। জারি সারি মুর্শিদী গান বাজবে নানান বাদ্য কাঁচা পেঁয়াজ
বোশেখ এলো বোশেখ এলো বছর ঘুরে আবার চারিদিকে উৎসব চলে বাঙালি সাজার। বোশেখ মানে পান্তা ইলিশ আয়োজনের ওই ধুম বাংলা ঢোলের বাদ্য বাজে
ডাংগুলি হাতে নিয়ে কেটে যায় বেলা, দলবেঁধে করি খেলা আনন্দ মেলা। বাবু আয় সাজু আয় লাবু কই গেলি? মাঠে আয় ছুটে যাই ডাংগুলি খেলি।
আজ বৈশাখ এলো বুঝি ধরায় কে আছো তাকে করিবে বরণ? চারিদিকে রমণীর বাসন্তী শাড়ির- সাজে, মনে জাগে এক নব শিহরণ। নক্ষত্রের মতো কচি-কাঁচা
স্বরবর্ণের বোশেখ বোশেখ মেলায় গেলো সেদিন দাদুর সাথে 'অ' 'আ' এসে বল্লো আমার কী এনেছো? কান্না করে ওসব শোনে স্বরবর্ণের 'ই'
বসন্ত শেষে ঘুম থেকে উঠে লেবুরঙা এই ভোরে বৈশাখ তুমি পাখিদের সাথে এলে কি আমার দোরে! তোমাকে জানাই স্বাগতম আজ তোমার পরনে রৌদ্রের সাজ
ফুলপরিদের দেশে তখন যুদ্ধ চলছিল। দুই দলে ভীষণ যুদ্ধ! একদল ফুলের গাছ বাঁচাতে চায় আর অন্যদল চায় গাছ কেটে বিশাল প্রাসাদ বানাতে। যারা গাছ
আজকাল মা ব্যস্ত থাকেন নানান কাজে। আমি ভাবি, সেদিনও কি এমন ছিলো যেদিন তিনি সেজেছিলেন বধূর সাজে? আজকাল আর মায়ের বেশি পাইনা দেখা। হঠাৎ
ঢাকা: ফুড আর্ট সম্পর্কে নিশ্চই ধারণা আছে সবার। ওইতো, খাবার-দাবার দিয়েই বিভিন্ন কিছু তৈরি করা। আইয়োয়ানা ভ্যাঙ্ক নামের এক রোমানিয়ান
হাসলে খোকা, থোকা থোকা জোনাই জ্বলে ঘরে প্রজাপতি পাখনা মেলে সুর পাখির স্বরে। হাসলে খুকি, উঁকি উঁকি টুনটুনিটা এসে লাফায় সে আনমনেতে
পাখির কাছে গান শিখেছি নদীর কাছে চলা, চাঁদের কাছে শিখছি হাসি মায়ের কাছে বলা। উদার হওয়া শিখছি আমি বিশাল আকাশ দেখে, মনটা সবুজ হয়েছে আজ
ঢাকা: বন্ধুরা, ইকেবানা বানাতে পারো? ইকেবানা হচ্ছে জাপানিজ ফুল সাজানোর একটি পদ্ধতি। নান্দনিক এ শিল্পটি এখন থেকে প্রায় পাঁচশো বছরেরও
আমি এখন ইচ্ছেমতো গাইতে পারি মুক্ত জলে মুক্ত কেশে নাইতে পারি মেঘের কাছে জলের ফোঁটা চাইতে পারি মাঝনদীতে বৈঠা-লগি বাইতে পারি। আমি
রবিন ক্লাস সিক্সে পড়ে। অন্য সব ছেলেদের মতো সেও খেলাধুলা, পড়ালেখা এমনকি ঘোরাঘুরি করতেও খুব ভালোবাসে। একবার জন্মদিনে তার বিজ্ঞানী
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন