ইচ্ছেঘুড়ি
এক বলে দুইরে চলো যায় শুইরে দুই বলে তিনরে কত ধিনধিনরে! তিন বলে চাররে কত চাস আররে? চার বলে পাঁচরে ঘর গিয়ে বাঁচরে পাঁচ বলে ছয়রে মনে
রঙিন কথার জামা পরা প্রজাপতির গল্প করা একটা বিকেল ডাকছে দেখো রোদের মিছিল আঁকছে দেখো ছায়ার ভাঁজে ভাঁজে ভাল্লাগে না রিডিং টেবিল এবং
বাংলায় একটি প্রবাদ আছে ‘ডুমুরের ফুল’ অর্থাৎ অবাস্তব বস্তু। কিন্তু বাস্তবে ডুমুরেরও ফুল হয়। আশ্চর্য হচ্ছেন এই
ভোর না হতেই সূর্য হাসে শিশির ভেজা ঘাসে নীলের জাদু ছড়িয়ে দিয়ে শরৎ যখন আসে। নীল আকাশে উড়ে পাখি সাদা মেঘের ঘর; মনের মতো আঁকে ছবি মনের
নীতিন বোসের তিনটে দোষের একটা ছিল এই খেলেই খাবার পেট ভরে তার বলতো খিদে নেই! আরেকটা দোষ মস্ত সূর্য গেলে অস্ত ঘুম এলে তার চোখে দুই
এনিড ব্লাইটন (১৮৯৭-১৯৬৮) ব্রিটিশ শিশু সাহিত্যিক এনিড মেরি ব্লাইটন ১৮৯৭ সালে দক্ষিণ লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা-মায়ের তৃতীয় সন্তান
বর্ষা গেলো শরৎ এলো আলোছায়ার খেলা নীল আকাশে মেঘের রানী সাজায় শুভ্র ভেলা। রাশিরাশি কাশের বনে দোলে কমল কায়া শাপলা শালুক দীঘির জলে
ঘুরে ফিরে প্রতি বছর আসে ঈদুল আজহা ছোট বড় সবাই খুশি খুশি পিচ্চি নাজহা। ঈদে শিশু ভীষণ খুশি নতুন জামা পেয়ে হাসি খুশি সবার সাথে মিষ্টি
খোকা দেখে ঈদের চাঁদ খুকিরে কয় ডেকে, আয় খুকি তাড়াতাড়ি ঈদের চাঁদ যা দেখে। চাঁদ দেখে খোকা-খুকি ছাড়লো এবার বই, পাড়ার মানুষ ডেকে তারা
হাম্বা হাম্বা শহর গ্রামে ভরা পশুর হাট কালো-সাদা কোনটা নেবো পড়ছি যে বিভ্রাট। হাটগুলো সব ভরে গেছে গরু, ছাগল, মহিষ
ঈদ এলে সব ফেলে আনন্দে হইচই, ঈদে তাই সহসাই সম্প্রীতি থইথই৷ এই হোক তবে শোক থাকবে না আর, সুখে দুখে দেবো রুখে
ঈদ এলো, সাথে এলো রাশি রাশি খুশি, মনজুড়ে আনন্দ সে ভালোবাসা পুষি। চারপাশে ভিড় শুধু- গরু আর খাসি, উল্লাস, হুল্লোড়- আনন্দ, আরও হাসি।
বিশালাকায় তৃণভোজী প্রাণী জলহস্তী আমরা সবাই কমবেশি চিনি। পানির অন্যতম বড় চারপেয়ে প্রাণী এরা। জলহস্তী সম্পর্কে প্রচলিত একটি মজার
গরুর হাটে আসছে ছাগল আসছে আবার ভেড়া, তাইনা দেখে খোকন সোনা চোখ করে যে ট্যারা। গরুর হাটে থাকবে গরু কেন যে ভেড়া ছাগল ? বিদ্যা বুদ্ধি কম
এনিড ব্লাইটন (১৮৯৭-১৯৬৮) ব্রিটিশ শিশু সাহিত্যিক এনিড মেরি ব্লাইটন ১৮৯৭ সালে দক্ষিণ লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা-মায়ের তৃতীয় সন্তান
এবার ঈদে রাতুল যাবে গাঁয়ে দাদার বাড়ি মাঠ পেরিয়ে হাট পেরিয়ে মেঘনা দিয়ে পাড়ি অনেক কিছু কেনা হলো বাক্স হলো ভারী দাদার জন্য পাঞ্জাবি আর
কেউবা বলতো অদভূত, কেউ বলতো না বদভূত। লেখক হওয়া আশা ছিল, বুক ভরা ভালোবাসা ছিল। গায়ের রংটা কালো ছিল, ভূতটা অনেক ভালো ছিল। বাংলাদেশ
কোনখানে এতো মায়া ভায়ের মতো, মায়ামাখা এই দেশ মায়ের মতো। এখানে ভাঙায় ঘুম দোয়েল পাখি, ডানা মেলে মন পাখি কোয়েল নাকি? চাঁদমামা জেগে থাকে
নীল আকাশে যায় রে দেখা নানান রঙের ঘুড়ি নদীর তীরে যায় রে পাওয়া শামুক, ঝিনুক, নুড়ি। শাপলা, শালুক ফুটে থাকে নদ-নদী, খাল-বিলে চুনো,
নদীকূল কাশফুলে ভরা যদি রয় আকাশের কালো রূপ সাদা মেঘে ক্ষয় জেনে নিও শরৎ ঋতু এসেছে নিশ্চয়। ঝরো ঝরো বর্ষার বিদায়ের ধ্বনি চারদিকে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন