ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

অফবিট

মেয়ে থেকে ছেলে.. এখন অন্তঃসত্ত্বা পুরুষ!

একসময় কিন্তু মেয়েই ছিলেন হেডেন। পরে হরমোন পাল্টে হয়ে যাচ্ছিলেন পুরুষ। তাতে তার বক্ষের আকার পাল্টে যেতে থাকে, মুখে ওঠে দাঁড়ি গোঁফ।

বরফে হাঁটাহাটি, আসল মাস্টারমশাই পেঙ্গুইন!

প্রাণীদের দেখে অনেককিছু উদ্ভাবনও করছে মানুষ। যেমন পেরিগ্রিন বা ফ্যালকনের ওড়ার ভঙ্গি থেকে নতুন ধরনের ফাইটার প্লেনের নকশা তৈরি

জমজ বাচ্চা পৃথিবীতে এসেছে ভিন্ন বছরে!

সান দিয়েগোর শার্প মেরি বার্চ হাসপাতালে ঘটা ওই ঘটনাটি আসলে তেমন কিছুই নয়, জমজ মেয়েদের একজন শুধুমাত্র কয়েক ঘণ্টা পরে পৃথিবীতে

প্রাণীদের সহাবস্থানের অদ্ভুত দ্বীপ

বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেসের নামে ওয়ালেসিয়ার নামকরণ করা হয়েছে। ওয়ালেস ১৮৫০ এর দশকে চার্লস ডারউইনের

শুভ দিকগুলো বিলিয়ে হারিয়ে গেছে তারাই

বিলুপ্ত এ প্রজাতির সদস্যদের সঙ্গে যৌন মিলনের ফলে আমাদের হোমো স্যাপিয়েন্সদের জিনে কিছু বিস্ময়কর ও ভালো দিকগুলো সংযোজিত হয়েছে। অথচ

আন্তঃপ্রজাতি প্রজননের ফসল ভোগ করছি আমরা!

আরব উপদ্বীপ, সাইবেরিয়া ও ইউরেশিয়ায় তারা মুখোমুখি হয় সমসাময়িক, কিন্তু হাজার-হাজার বছর আগে থেকেই বাস করে আসা মানব প্রজাতি হোমো

বড় চোখেই ধ্বংস!

আদি মানবদের যে দল ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের নানা অঞ্চলে স্থায়ী হয়েছিল তারা কালক্রমে বিবর্তিত হয়ে হোমো নিয়ান্ডারথ্যালেনসিস বা

জাপানের কোকেশি ক্রেজ!

এমনকি পুতুল শিল্পীরা এর একটি সুন্দর মুখ আঁকার জন্য নিজেদের জীবনকাল জুড়ে গবেষণা পর্যন্ত করেন। জাপানের ঘন বনভূমির শীতপ্রধান তোহোকু

আধুনিক মায়া গ্রাম!

মেক্সিকোর চিয়াপাস রাজ্যের পার্বত্যাঞ্চলের ল্যাকাঞ্জা সানসেয়াব নামক মায়া গ্রামটির অবস্থান গুয়াতেমালার দক্ষিণ সীমান্তের

রোগেরও ইন্টারব্রিড!

ইউরেশিয়ায় অভিবাসিত হওয়ার পর আমাদের সঙ্গে মিলন-মিশ্রণ, শঙ্করায়ন ও বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় হারপিস ভাইরাসে সৃষ্ট ভাইরাল গ্রুপভুক্ত

সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য কোকেশি পুতুল এখন ধন-সম্পদেরও প্রতীক!

এক অর্থে কোকেশি পুতুল তুষারের কাছে তাদের অস্তিত্বের জন্য ঋণী। তাদের মৃদু, অচপল অভিব্যক্তি শিলাবৃষ্টির সঙ্গেই তুলনীয়। জাপানের

প্রাগৈতিহাসিক রোগও বিলুপ্তির কারণ?

বিশেষত মানুষ নিয়ান্ডারথালদের মাঝে হারপিস জাতীয় রোগ ছড়িয়ে দেয় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এ কারণে আমরাই নিয়ান্ডারথালদের বিলুপ্ত

দাঁত যাদের তৃতীয় হাত!

নারীর দাঁত পুরুষের তুলনায় বেশি কাজ করে লৈঙ্গিক সমতা আনে সেসময়। এমনকি মানব প্রজাতিগুলোর মতো প্রথমবারের মতো অসুস্থ, বয়স্ক,

প্রাগৈতিহাসিক স্বচিকিৎসক মানুষেরা

পক্ষান্তরে আদি আধুনিক স্যাপিয়েন্স প্রজাতির আমাদের পূর্বপুরুষেরা পৃথিবীতে আসে দেড় লাখ বছর আগে। ৭০ হাজার বছর আগে তাদের অভিযোজনের

প্রকৃতির সঙ্গে মানুষও চালায় ধ্বংসযজ্ঞ

এর প্রাসাদ, দুর্গ ও ভবনগুলো ধীরে ধীরে ভেঙে পড়লেও স্থাপত্যকলাও এখনও ইতিহাসবিদদের কাছে আগ্রহের বিষয়। আনি শহরকে ঘিরে গড়ে ওঠা

সুন্দর দাঁত ছিল আত্মারও জানালা!

তাদের সঙ্গে দেখা হয় সমসাময়িক মানব প্রজাতি হোমো নিয়ান্ডারথ্যালেনসিস বা নিয়ান্ডারথাল, হোমো ইরেক্টাস,  হোমো সোলোয়েনসিস, হোমো

বাস্কেটবল ক্রেজে মাতোয়ারা ছেলে-বুড়োরা!

হতদরিদ্র মানুষগুলোর খেলার সরঞ্জাম কেনার মতো সামর্থ্য নেই। দুর্গম ও সীমাবদ্ধ এসব এলাকায় নেই তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধাও। কিন্তু

ছোট হয়ে আসছে আমাদের মুখ!

তাহলে শুধু আমরা আধুনিক প্রজাতির মানুষ হোমো স্যাপিয়েন্সরাই কেন চিবুকধারী বা এটির উদ্দেশ্য আসলে কি?- নানাভাবে গবেষণা করেও এ রহস্য

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়