অফবিট
একসময় কিন্তু মেয়েই ছিলেন হেডেন। পরে হরমোন পাল্টে হয়ে যাচ্ছিলেন পুরুষ। তাতে তার বক্ষের আকার পাল্টে যেতে থাকে, মুখে ওঠে দাঁড়ি গোঁফ।
প্রাণীদের দেখে অনেককিছু উদ্ভাবনও করছে মানুষ। যেমন পেরিগ্রিন বা ফ্যালকনের ওড়ার ভঙ্গি থেকে নতুন ধরনের ফাইটার প্লেনের নকশা তৈরি
সান দিয়েগোর শার্প মেরি বার্চ হাসপাতালে ঘটা ওই ঘটনাটি আসলে তেমন কিছুই নয়, জমজ মেয়েদের একজন শুধুমাত্র কয়েক ঘণ্টা পরে পৃথিবীতে
বিখ্যাত ব্রিটিশ প্রকৃতিবিদ আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেসের নামে ওয়ালেসিয়ার নামকরণ করা হয়েছে। ওয়ালেস ১৮৫০ এর দশকে চার্লস ডারউইনের
বিলুপ্ত এ প্রজাতির সদস্যদের সঙ্গে যৌন মিলনের ফলে আমাদের হোমো স্যাপিয়েন্সদের জিনে কিছু বিস্ময়কর ও ভালো দিকগুলো সংযোজিত হয়েছে। অথচ
আরব উপদ্বীপ, সাইবেরিয়া ও ইউরেশিয়ায় তারা মুখোমুখি হয় সমসাময়িক, কিন্তু হাজার-হাজার বছর আগে থেকেই বাস করে আসা মানব প্রজাতি হোমো
আদি মানবদের যে দল ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের নানা অঞ্চলে স্থায়ী হয়েছিল তারা কালক্রমে বিবর্তিত হয়ে হোমো নিয়ান্ডারথ্যালেনসিস বা
এমনকি পুতুল শিল্পীরা এর একটি সুন্দর মুখ আঁকার জন্য নিজেদের জীবনকাল জুড়ে গবেষণা পর্যন্ত করেন। জাপানের ঘন বনভূমির শীতপ্রধান তোহোকু
মেক্সিকোর চিয়াপাস রাজ্যের পার্বত্যাঞ্চলের ল্যাকাঞ্জা সানসেয়াব নামক মায়া গ্রামটির অবস্থান গুয়াতেমালার দক্ষিণ সীমান্তের
ইউরেশিয়ায় অভিবাসিত হওয়ার পর আমাদের সঙ্গে মিলন-মিশ্রণ, শঙ্করায়ন ও বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় হারপিস ভাইরাসে সৃষ্ট ভাইরাল গ্রুপভুক্ত
এক অর্থে কোকেশি পুতুল তুষারের কাছে তাদের অস্তিত্বের জন্য ঋণী। তাদের মৃদু, অচপল অভিব্যক্তি শিলাবৃষ্টির সঙ্গেই তুলনীয়। জাপানের
বিশেষত মানুষ নিয়ান্ডারথালদের মাঝে হারপিস জাতীয় রোগ ছড়িয়ে দেয় বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এ কারণে আমরাই নিয়ান্ডারথালদের বিলুপ্ত
নারীর দাঁত পুরুষের তুলনায় বেশি কাজ করে লৈঙ্গিক সমতা আনে সেসময়। এমনকি মানব প্রজাতিগুলোর মতো প্রথমবারের মতো অসুস্থ, বয়স্ক,
পক্ষান্তরে আদি আধুনিক স্যাপিয়েন্স প্রজাতির আমাদের পূর্বপুরুষেরা পৃথিবীতে আসে দেড় লাখ বছর আগে। ৭০ হাজার বছর আগে তাদের অভিযোজনের
এর প্রাসাদ, দুর্গ ও ভবনগুলো ধীরে ধীরে ভেঙে পড়লেও স্থাপত্যকলাও এখনও ইতিহাসবিদদের কাছে আগ্রহের বিষয়। আনি শহরকে ঘিরে গড়ে ওঠা
তাদের সঙ্গে দেখা হয় সমসাময়িক মানব প্রজাতি হোমো নিয়ান্ডারথ্যালেনসিস বা নিয়ান্ডারথাল, হোমো ইরেক্টাস, হোমো সোলোয়েনসিস, হোমো
হতদরিদ্র মানুষগুলোর খেলার সরঞ্জাম কেনার মতো সামর্থ্য নেই। দুর্গম ও সীমাবদ্ধ এসব এলাকায় নেই তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধাও। কিন্তু
তাহলে শুধু আমরা আধুনিক প্রজাতির মানুষ হোমো স্যাপিয়েন্সরাই কেন চিবুকধারী বা এটির উদ্দেশ্য আসলে কি?- নানাভাবে গবেষণা করেও এ রহস্য
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন