অপার মহিমার রমজান
মূলত শতবর্ষাধিক বছর আগে এই মাঠে সোয়া লাখ লোকের জামাত হওয়ার কারণে মাঠ ও সংশ্লিষ্ট এলাকার নাম হয়েছে সোয়ালাখিয়া. যা বর্তমানে শোলাকিয়া
কদরের রাতের মর্যাদা প্রসঙ্গে কোরআনে কারিমের সূরা কদরে বলা হয়েছে, ‘হাজার মাস (৮৩ বছর ৪ মাস) ইবাদতে যে পূন্য হয়, কদরের এক রাতের ইবাদতে
কোরআনে কারিমে একটি সূরা নাজিল হয়েছে এ প্রসঙ্গে। এতে ঘোষণা করা হয়েছে লাইলাতুল কদরের মর্যাদা হাজার মাসের চেয়ে বেশি। আল্লাহতায়ালা এ
মিথ্যাকে সকল পাপের মূল বলা হয়েছে। রোজাদারকে অবশ্যই মিথ্যা কথা পরিহার করার অভ্যাস গড়ে তোলতে হবে। একজন মুসলমান অপর মুসলমানকে কষ্ট
উদাহরণস্বরূপ- কেউ যদি পাঁচ লাখ টাকায় পাঁচটি প্লট ক্রয় করে। তারপর এক বছরের মাথায় ওই প্লটের বাজারমূল্য সাত লাখ হয়ে যায়, তাহলে তাকে সাত
ইদলিবিয়ের বাসিন্দারা শরণার্থী শিবির আসার পর এই প্রথম সবচেয়ে খারাপ রোজা পার করছেন। তাদের মতে এমন দিন তাদের জীবনে আগে কখনও আসেনি।
সোমবার (১৯ জুন) দেশটির গণমাধ্যমে এ সংক্রান্ত একটি খবর প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে কিছু
সাধারণভাবে উত্তর কোরিয়া ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও উপাসনালয় খোলার অনুমতি নেই। তবে রাষ্ট্রীয় ঐতিহ্য ও আন্তর্জাতিক চাপের মুখে সরকার বৌদ্ধ
হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) মক্কার মসজিদুল হারাম, মদিনার মসজিদুন নববী ও মসজিদুল আকসার সফরকে বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন- যা অন্য কোনো মসজিদ
ব্যাংকে জমাকৃত যে কোনো ধরনের টাকা জাকাতের সম্পদ হিসাবে গণনায় আসবে। এমনকি ফিক্সড ডিপোজিট হলেও মূল জমাকৃত টাকার জাকাত দিতে হবে।
স্বর্ণ-রৌপ্যের মূল্য নির্ণয়ের ক্ষেত্রে মধ্যম মূল্য ধরা উচিত। কেননা বর্তমানে (বাজারদর নিজ দায়িত্বে যাচাই করে হিসাব করা উত্তম)
সহমর্মিতা প্রকাশের অনন্য উদাহরণ হলো- অভাবী লোকের কাছে তার প্রয়োজনীয় বস্তুটুকু পৌঁছে দেওয়া। এর অন্যতম মাধ্যম হলো- আল্লাহতায়ালার
আরব আমিরাতের সরকারি বিভিন্ন সংস্থা, অলাভজনক দাতব্য সংস্থা, ব্যবসায়ী ও ব্যক্তি উদ্যোগে এমন ইফতারের অায়োজন করা হয়। দিন শেষে সাধারণ
সারা বছর ইতিকাফ করার অবকাশ থাকলেও রমজানে শেষ দশকে ইতিকাফ করার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কেননা হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) রমজানের শেষ দশকে
রচিত হয় ভ্রাতৃত্বের বাঁধন। ঈদ দূয়ারে কড়া নাড়লেও সেদিকে কারও নজর নেই। শুধুমাত্র আল্লাহতায়ালার ইবাদতে নিজেকে নিবেদিত করতে
ইসলামের দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনায় মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে প্রতি বছরই স্থানীয় ও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাখ লাখ
মুসলিম বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী দেশটির ক্ষমতাসীনরা বরাবরই মসজিদ-মাদরাসা ও ধর্মীয় কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণের অপচেষ্টা করেছে। এ রীতি বেশ
এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রায় ২৭ বছর শুধু ময়মনসিংহ বড় মসজিদেই ইতিকাফ করছেন হজরত হাফেজ্জি হুজুর (রহ.)-এর এই খলিফা। শুক্রবার (১৬ জুন) বাদ
২০১৩ সালে দুই শিশু নিয়ে যাত্রা শুরু করে চার বছরে এতিম শিশুর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩০ জনে। এই এতিম শিশুদের থাকা-খাওয়া, লেখাপড়া, পোশাক-পরিচ্ছেদ
ধর্মপালন একেবারেই ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে; রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপ নেই অবশ্য, ধর্মপালন বা ধর্মীয় আচার-আচরণ কোথাও কোথাও প্রাতিষ্ঠানিক
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন