ভোটের-কথা
এর আগে ভোটের মাঠে ঐক্যফ্রন্টের সমর্থক ও প্রার্থীদের অনুপস্থিতির কারণ হিসেবে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকা ও বিএনপির রাজনৈতিক
তবে নির্বাচন আসা মানেই কদর বেড়ে যায় বস্তিবাসীর। নানা উন্নয়নের ফুলঝুরি নিয়ে প্রার্থীরা হাজির হন তাদের সামনে। অবহেলিত এসব মানুষের
সারাদেশের মতো এবারের নির্বাচনে হাতিয়াবাসীর দ্বারে দ্বারেও ঘুরে যাচ্ছেন আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীরা। ভোট চাওয়ার সঙ্গে
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশেনের (ডিএসসিসি) মেয়র সাঈদ খোকনসহ সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মী জাপা প্রার্থীর প্রতীকের পক্ষে ভোট চাইছেন। পুরো
এ আসনে প্রার্থী রয়েছেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমান। আর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মাঠে রয়েছেন জেলা
কয়েকদিনের মধ্যেই ভোটারদের সামনে ইশতেহার তুলে ধরবেন প্রার্থীরা। ইশতেহারের নিরিখেই প্রার্থীকে বিবেচনার কাঠগড়ায় দাঁড় করাবেন
আগামী ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের ভোটগ্রহণকে কেন্দ্র কয়েকদিনের মধ্যেই প্রচার-প্রচারণা আর নানান প্রতিশ্রুতি নিয়ে ভোটারদের দুয়ারে
রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি বলেন, রাজশাহী অঞ্চলটি অবহেলিত। এই অঞ্চলে
তবে রাজনৈতিক দলগুলোকে ইশতেহারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সংস্কার, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কৃষির আধুনিকায়ন,
পাশাপাশি তারুণ্য নির্ভর, যুববান্ধব ইশতেহার তৈরি করা হলে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৪ কোটি ২০ লাখ ভোটারদের আকৃষ্ট করা সম্ভব হবে। তাদের
বসে নেই রাজনৈতিক দলগুলোও। দেশের সার্বিক উন্নয়নে তাদের সরকারের গঠনের পর নানা পরিকল্পনা নিয়েও চলছে তাদের ইশতেহার প্রণয়ন। দুয়েক
এরপর রাজনীতির ‘পিচ্ছিল’ সড়কে নতুন যাত্রা শুরু হলেও এখনও নিজেকে ‘নেতা’ মনে করেন না নূর মোহাম্মদ। ভাবেন অতি সাধারণই একজন।
তবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভিন্নভাবে আলোচনায় আসছে আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী কমিটির এই সদস্যের নাম। ভোটের
৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন নানা হিসেব-নিকেশ মাথায় রেখেই আসন্ন একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য কোমর বেঁধে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি,
কথিত রয়েছে, নৌকা প্রতীকেই ভোটারদের আস্থা এই জেলায়। তবে এই ধারণার পরিবর্তন হচ্ছে বলেও অনুমান করা যাচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। নির্বাচন
এজন্য মাশরাফিকে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগ। মিছিল শেষে মিষ্টিও বিতরণ করা হয়েছে। এর আগে ১১ নভেম্বর
এরই অংশ হিসেবে জনসম্পৃক্ততা বাড়াতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ ও জাতীয় পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থীদের উঠান বৈঠক,
এ আসন থেকে নির্বাচন করতে এবার বাবা-মেয়েসহ আওয়ামী লীগের নয়জন, বিএনপির সাতজন, জাতীয় পার্টির দু’জন এবং জাসদের একজন মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য যে ভোটার তালিকা তৈরি করা হয়েছে, তাতে মোট ভোটার দাঁড়িয়েছে ১২ লাখ ৩৩ হাজার ১৬৪ জন। সে হিসেবে
খুলনার ছয়টি সংসদীয় আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে এবার অনেক তরুণ নেতা মনোনয়ন পেতে পারেন। ধানের শীষের জয় নিশ্চিত করতে বিভিন্ন আসনে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন