পৃথিবীর চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে মানুষ সেখানে পৌঁছেছে সত্যি কিন্তু যে একবার গিয়েছে সে দ্বিতীয়বার সেখানে যাওয়ার নাম করবেন না, এটুকু বাজি

১৭৫৭ সালের জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে (৫ জুন) চুক্তি স্বাক্ষরের পর কলকাতাস্থ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শীর্ষ সংস্থা সিলেক্ট কমিটি

বিখ্যাত পর্তুগিজ ঐতিহাসিক বাকসার পলাশীর যুদ্ধকে যুদ্ধের জন্য নয়, বরং পরবর্তী-তাৎপর্য ও গুরুত্বের দিক থেকে পৃথিবীর সেরা যুদ্ধগুলোর

এখন রাজধানীতে বৃষ্টি মানে রোমান্টিক বা ভালো লাগার কিছু নয়। বৃষ্টি মানেই এখন রাজধানীবাসীর কাছে অভিশাপের আরেক নাম। নগরীতে বৃষ্টি

একদা গ্রামে যথা ছিলো বাস- এই আষাঢ়ের দিনগুলোয় তখন কেটেছে দুরন্ত শৈশব। আষাঢ় মানেই ঘরের টিনের চালে বৃষ্টি রিমঝিম। সে বৃষ্টি দিনের

১৭৫৭ সালের জানুয়ারি মাসে নবাব ও ইংরেজের মধ্যে আলীনগরে সন্ধি স্বাক্ষরিত হলেও শুরু থেকেই সন্ধির শর্তাবলি অমান্য করে পরিস্থিতি

দড়ি বা কোনোরকম সেফটি গিয়ার (ক্লাইম্বিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসিপত্র) ছাড়াই তিন হাজার ফুটেরও বেশি উঁচু পাহাড় জয় করলেন তিনি। তাও আবার

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন

তবে গত দুই দিনের প্রচণ্ড বর্ষণ নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে রাজধানীবাসীর ভোগান্তিতে।রাজধানীর অধিকাংশ রাস্তায় এখন বৃষ্টির পানির কারণে

হকার নজরুল ঈষৎ হেসে উত্তর দিলেন, ‘আরে ভাই, রুমালের কাজ কি টিস্যু দিয়ে হয়?’ বোঝা যাচ্ছিলো বাসের মধ্যে ঘরমুখো মানুষে মানুষে ঠাসা,

ইতিহাস গবেষকরা মনে করেন, ১৬৫০-এর দশকে বিদেশি ইংরেজ বেনিয়া-বণিকেরা যখন বাংলায় ব্যবসার নামে প্রথম স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে, তখনই

আমাদের খালি চোখে পৃথিবীর আকাশ, নদী, সমুদ্র, পাহাড়-পর্বত খুব বিশাল মনে হলেও— এ অনন্ত নক্ষত্রবীথির মাঝে তা অতি অতি নগণ্য! মহাশূন্য

ভারতবর্ষের সমুদ্র উপকূলে পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতকে ইউরোপের বিভিন্ন শক্তি ঘুরঘুর করেছে। মাদ্রাজ, বাংলা দিয়ে সম্পদশালী উপমহাদেশের মাটিতে

এতো গেলো আভ্যন্তরীণ সমস্যা। পৃথিবীর বাইরে, মানে সৌরমণ্ডলেও এর দিকে ধেয়ে আসা বিপদের শেষ নেই। অতি সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন কিছু

চিনি কিন্তু সব কিছুতেই থাকে। আপাত নির্দোষ লবনাক্ত খাবার যেমন সালাদ ড্রেসিং, ব্রেড কিংবা কফি জাতীয় পানীয়তেও এর উপস্থিতি রয়েছে।  

প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ঠাকুরগাঁও ঘুরতে আসা মানুষ ইতিহাস হয়ে যাওয়া এ গাছটি দেখতে আসে। দ‍ূর থেকে গাছটির আকৃতি ডাল-পালা

বদেশ্বরী মহাপীঠ মন্দিরের প্রবেশের পথেই দু’ধারে রয়েছে অসংখ্য গাছ।  মন্দিরে প্রবেশের সময় দেখা মিলবে পূজা-অর্চনা ও প্রার্থনায়ে

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন