শিল্প-সাহিত্য
যখন বলি গঙ্গা আমারওপূতপবিত্র হতে চাই গঙ্গা জলেতোমরা বলো- চুক্তির বাইরে কথা নেইঅথচ জল নেই বলেউত্তরবঙ্গের খাঁখাঁ ভাব কাটছে
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও
আমি তোমার নাম বরফ দিয়ে লিখেছিতুমি আমার নাম আগুন দিয়ে লেখো**আজ ভোর বেলায় যখন অপরূপ হাওয়া ছড়াচ্ছেরোম্যান্টিক গাছগুলো; গভীর আকাঙ্ক্ষা
আগের কিস্তি পড়তে ক্লিক করুনদাদাকে ধরে প্রতিমা প্ল্যাটফর্মে নেমে আসতেই একজন লোক এগিয়ে এসে নমস্কার করল। প্রতিমা জিজ্ঞাসা করলেন,
ব্র্যাক ব্যাংক-সমকাল সাহিত্য পুরস্কার ২০১৪ পেলেন হরিশংকর জলদাস, সুস্মিতা ইসলাম এবং মুজিব ইরম।হরিশংকর জলদাস তাঁর
আলাদিন একটু পর হাতুড়ি দিয়ে বাড়ি মারবে নুসরাতের মাথায়।এখন সকাল। মেঘের আড়াল থেকে মাত্র উঁকি দিয়েছে সূর্যটা। সকালে থেকেই আকাশে জট
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও
মৃতদের শহরে দাঁড়িয়ে আমি উদাস উদাস হাসি___________________________________আমাকে তাড়া করে ফিরছিল মিথ্যেবাদী রাখালের দলতাই ক্ষুধার্ত বাঘের থাবায় হরিণের
গল্পগ্রন্থ : আদিম বুদবুদ অথবা কাঁচামাটির বিগ্রহ। লেখক : মোজাফ্ফর হোসেন। রাত্রি প্রকাশনী । প্রকাশ ২০১৩, বইমেলা। দাম ১৬০ টাকা।আমি এই
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও
বালিকা প্রেম এক বাউলি বাতাস ক্ষণে ক্ষণে বদলায়হয়ে যায় উদভ্রান্ত পথিকের ন্যায় এক পথভোলা মানুষ এই বলে সবটুকু ভালোবাসা তোমাকে দিলামএই
চাষাবাদমুক্তো ফলাবে যদি ঠোঁট মেলে নিয়ে যাও বৃষ্টির ফোঁটাজলেতে জ্বলে ওঠে সমুদ্র-ঝিনুক তবেধীর পায়ে আসোধ্যানে মগ্ন ঋষি হয় বসে আমি
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও
শেষটা শেষটা আর শুনতেই পারে নাপদ্মা-ও টের পেয়ে শুধ্ কল্যাণ থামিয়ে দ্যায়এমপি ফোর ফরম্যাটেএক দমকা হাওয়া ভোর-জানালা পেরোয়মিলের ভয়ে
মিল্টন বিশ্বাস | মোস্তফা কামাল প্রধানত কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক। দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে তিনি বিচরণ করছেন সাহিত্যের নানান
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও
আল-আইনে যে বাঙালির সাথেই দেখা হয়, সে-ই জিজ্ঞেস করে বড়ো পাহাড়ের উপর গিয়েছি কিনা। বলি, কোন পাহাড়?: জেবেল হাফিত।জেবেল মানে পাহাড়। হাফিত
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য সমালোচক ও
ভাষার ভেতরে কবির আত্মাটাই সংগুপ্ত থাকে কিংবা ভাষা নিয়েই মুদ্রিত হন কবি। ভাষা ও প্রকরণ সূত্রেই চিহ্নিত হয় কবি ও কবিতার প্রকৃতি। ভাষা
অনেক সময় চিন্তাবিদ, দার্শনিক কিংবা মহান কবিদের ক্ষমতাধর শাসকগোষ্ঠী, রাজা বা শোষকদের নিষ্ঠুর বৈরীতা বা রক্তচক্ষুর মোকাবিলা করতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন