মালয়েশিয়া
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে কুয়ালালামপুর নগরীর হোটেল হলিডে ইন এক্সপ্রেস মিলনায়তনে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের উদ্যোগে আয়োজিত এক
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেল ৩টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা) কুয়ালালামপুর শহরের হোটেল হলিডে ইন এক্সপ্রেস মিলনায়তনে
এতে করে চাওয়া-পাওয়ার মধ্যে ব্যবধান বাড়ছে দিনদিন। একদিকে যেমন প্রবাসীরা সন্তুষ্ট হতে পারছেন না তেমনি গরদঘর্ম হতে হচ্ছে
গন্তব্যে আছে, ভারত, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর, অথবা আমেরিকা বা লন্ডন। একসময় ভারতের অ্যাপোলোতে চিকিৎসা নিতে লোকজন চেন্নাই যেতো,
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশ নিয়ে অস্থিরতা থাকলেও তার মধ্যদিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে কেউ কেউ। সাহস করে গড়ে তুলছেন নিজের ব্যবসা
কেপটাউপন থেকে ঘুরতে এসে হঠাৎ করেই চোখের সমস্যায় পড়েন আলাউদ্দিন আলী। দেশি হোটেল ম্যানেজারের পরামর্শে তিনিও একই হাসপাতালে গিয়ে
আর শেষ ধাপে রোগী বা তার স্বজনদের চাওয়া থাকে, সেবাটা যেন সাশ্রয়ী বা সুলভ হয়, চিকিৎসা খরচই যেন বোঝা না হয়ে পড়ে। রোগীদের প্রধান এই তিনটি
একসময় ক্যামেরুন হাইল্যান্ডে চীনাদের দখলে থাকা কৃষিকাজ এখন বাংলাদেশিদের দখলে। কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা তাদের দক্ষতায় একের পর এক
ফল যেমন সারাবছর পাওয়া যায় তেমন এদেশের মানুষ খেতেও ভালোবাসে প্রচুর। রাস্তাঘাটে দেখা মেলে প্রচুর সংখ্যক ফলের দোকান। অন্য স্ট্রিট
১৯৯৫ সালে মো. ফাহিম নামে যে ব্যক্তির হাতে জোহর বারুতে এ ব্যবসার পথ চলা, বতর্মানে তারই রয়েছে ১১টি কারওয়াশের দোকান। সে গল্প পরে। জোহর
শিক্ষকতা আর নিত্য গবেষণার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজের কোয়ালিটি কন্ট্রোল বিভাগের
তাই আবার বিদেশ চলে যান। তবে এবার আর কাতার নয়, যান মালয়েশিয়া। ১৯৯২ সালের ২৯ জুন টুরিস্ট ভিসায় কুয়ালালামপুর পাড়ি জমান এসএম আহম্মেদ।
হীরে-জহরতের গহনার সেটের তুলনায় আসা দেশটির নাম মালয়েশিয়া। এই দেশকে এশিয়ার ‘ইউরোপ’ বলা হলেও মাঝরাত্তিরে আকাশ থেকে এক পলক দেখলে
যারা ভেজালমুক্ত ব্যবসা করতে চান তাদের জন্য নিরাপদ স্থান হতে পারে মালয়েশিয়ার মালাক্কা প্রদেশ। এখানে নেই কোনো চাঁদাবাজের ভয়, নেই
বলছিলেন মালয়েশিয়ায় সফল বাংলাদেশি ব্যবসায়ী মো. সাইফুল। ফরিদপুরের রাজবাড়ীর ছেলে সাইফুলের মালাক্কায় বর্তমানে টায়ারের জমজমাট
রাত অনুমানিক সাড়ে চারটা, মালাক্কার সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার পাসার বোরং (PASAR BORONG)। চলছে শ্রমের প্রতিযোগিতা; নারী, পুরুষ সবাই সমানতালে কাজ
কৃষিপ্রধান দেশ বাংলাদেশ থেকে এসে কৃষিতে বিদেশের মাটিতেও যে ভালো করা সম্ভব তা প্রমাণ করছে মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলদেশিরা।
লেকের একদম সামনে বসে অাছি। পাশে এসে বসলেন একজন। গা অার গড়ন বলে দেয় বাংলাদেশি। একটু পরেই ফোন বের করে ইমো অ্যাপসের মাধ্যমে লাউড
নিজের রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে বাংলানিউজকে এভাবেই বলছিলেন মালয়েশিয়ায় সফল বাংলাদেশি ব্যবসায়ী এসএম রহমান পারভেজ। ৪৬, তেংকাট তং শিংয়ে
পাহাড়ারের চূড়ায় সাদা রঙ এ নির্মিত স্থাপনা দেখে চোখ ধরে যায়। জোহর প্রণালীর উত্তরের পাহাড়ে এই প্রাচীন স্থাপত্যটি যে মসজিদ হবে তা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন