প্রবাসে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা বলছেন, মালয়েশিয়ায় কর্মীদের রি-হায়ারিংয়ের সময় যাতে আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়-হাইকমিশনের পক্ষ থেকে সে
পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারস দেশের বিভিন্ন এলাকা গড়ে ওঠা নতুন নতুন ভবন এ পদ্ধতিতেই গড়ে ওঠেছে। ফলে শব্দ দূষণ, ধুলাবালি ছড়িয়ে পড়াসহ
ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মারা'র অধ্যাপক এবং সিনিয়র ফরেনসিক কনসালট্যান্ট নাসিমুল ইসলাম শুক্রবার (০৮ ডিসেম্বর) রাজধানী
এভাবেই বলছিলেন মালয়েশিয়ায় প্রায় একযুগ ধরে বসবাসকারী মাইনুল হোসেন উজ্জল। সপরিবারে বুকিত বিনতাং এলাকায় থাকেন তিনি।
আর সেই বিদেশে পাড়ি জমানো যুবকটির নিখাদ চাওয়া বদলে দিয়েছে কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের মো. ওয়াহিদুর রহমান অহিদের জীবন। বিদেশ-বিভূঁইয়ে
কুয়ালালামপুর শহরের হোটেল হলিডে ইন এক্সপ্রেসে বাংলানিউজ আয়োজিত আলোচনা সভায় অংশ নিয়ে প্রবাসী বাংলাদেশি ও মানবাধিকারকর্মী হারুন
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে কুয়ালালামপুর নগরীর হোটেল হলিডে ইন এক্সপ্রেস মিলনায়তনে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের উদ্যোগে আয়োজিত এক
হাসপাতালের রিসিপশন থেকে জানালো বি-ব্লকে যেতে হবে, যা আরেকটি বিল্ডিংয়ে। এরইমধ্যে পাশে সিকিউরিটি গার্ড এসে হাজির। তিনি বললেন,
মালয়েশিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের কাজের সম্ভাবনা ও সমস্যা বিষয়ে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের উদ্যোগে আয়োজিত বিশেষ আলোচনা ও মতবিনিময়
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে কুয়ালালামপুর নগরীর হোটেল হলিডে ইন এক্সপ্রেস মিলনায়তনে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের উদ্যোগে আয়োজিত এক
শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় বিকেল ৩টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা) কুয়ালালামপুর শহরের হোটেল হলিডে ইন এক্সপ্রেস মিলনায়তনে
এতে করে চাওয়া-পাওয়ার মধ্যে ব্যবধান বাড়ছে দিনদিন। একদিকে যেমন প্রবাসীরা সন্তুষ্ট হতে পারছেন না তেমনি গরদঘর্ম হতে হচ্ছে
গন্তব্যে আছে, ভারত, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুর, অথবা আমেরিকা বা লন্ডন। একসময় ভারতের অ্যাপোলোতে চিকিৎসা নিতে লোকজন চেন্নাই যেতো,
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশ নিয়ে অস্থিরতা থাকলেও তার মধ্যদিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে কেউ কেউ। সাহস করে গড়ে তুলছেন নিজের ব্যবসা
কেপটাউপন থেকে ঘুরতে এসে হঠাৎ করেই চোখের সমস্যায় পড়েন আলাউদ্দিন আলী। দেশি হোটেল ম্যানেজারের পরামর্শে তিনিও একই হাসপাতালে গিয়ে
আর শেষ ধাপে রোগী বা তার স্বজনদের চাওয়া থাকে, সেবাটা যেন সাশ্রয়ী বা সুলভ হয়, চিকিৎসা খরচই যেন বোঝা না হয়ে পড়ে। রোগীদের প্রধান এই তিনটি
একসময় ক্যামেরুন হাইল্যান্ডে চীনাদের দখলে থাকা কৃষিকাজ এখন বাংলাদেশিদের দখলে। কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা তাদের দক্ষতায় একের পর এক
ফল যেমন সারাবছর পাওয়া যায় তেমন এদেশের মানুষ খেতেও ভালোবাসে প্রচুর। রাস্তাঘাটে দেখা মেলে প্রচুর সংখ্যক ফলের দোকান। অন্য স্ট্রিট
১৯৯৫ সালে মো. ফাহিম নামে যে ব্যক্তির হাতে জোহর বারুতে এ ব্যবসার পথ চলা, বতর্মানে তারই রয়েছে ১১টি কারওয়াশের দোকান। সে গল্প পরে। জোহর
শিক্ষকতা আর নিত্য গবেষণার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালিত ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজের কোয়ালিটি কন্ট্রোল বিভাগের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন