বছরজুড়ে দেশ ঘুরে
শুনেছি জমিদার ছিলেন প্রজাবান্ধব। হয়তো বাড়িতেও তার কোনো ছাপ পাওয়া যাবে- এ আশা নিয়ে শুরু আষ্টে গন্ধভরা জমিদার বাড়ি। প্রায় আড়াইশ’
বাগেরহাট থেকে: ‘নদীর বাঁকে বসতো যে হাট, সেটাই বাগেরহাট’- একথা প্রচলিত আছে ঐতিহ্যবাহী শহর বাগেরহাট নিয়ে। নদটির নাম ভৈরব। বয়ে গেছে
অদূরে বসে গল্পে মগ্ন রোদ পোহাচ্ছিলেন ক’জন মধ্যবয়সী নর-নারী। এই প্রান্তের উল্টোদিকে ডিবিটা বেশ উঁচু, সেই উঁচু জায়গা ঘেঁষেই
বাগেরহাট থেকে: কথিত আছে, খানজাহান আলী বাগেরহাট এলাকায় ৩৬০টি মসজিদের পাশাপাশি সমসংখ্যক দীঘি কেটেছিলেন। এর একটি ঘোড়া দীঘি। কেন ঘোড়া
গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে চলছে মুড়ি ভাজার কাজ। মুড়ি ফোটার শব্দ আর ঘ্রাণ ভাসছে বাতাসে। গ্রাম দু’টিকে বলা হয় মুড়ি গ্রাম। মুড়ি তৈরি
সুন্দরবন। সারাবিশ্বের এক তুলনাবিরল প্রাকৃতিক বিস্ময়। বঙ্গোপসাগর উপকূলের বিশাল অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত এই বনভূমি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড
বাগেরহাট থেকে: ফকিরহাটে কোনোকালে খুব বেশি ফকির ছিল কিনা তা কয়েকজনের কাছে জিজ্ঞেস করেও জানা গেলো না। তবে কথিত আছে, উপজেলার একটি
পথের কিছু অংশ মেঠো, কিছুটা ইট বিছানো। শুধু পশ্চিম দিকের অংশটি পিচঢালা। এদিকটায় প্রশস্ততাও কিছুটা বেশি। প্রায় ইউনিয়ন পরিষদের
বেতাগা ঘুরে (বাগেরহাট থেকে): ইউনিয়নের পিচঢালা পাকা রাস্তা দিয়ে ঢুকতেই পথ নির্দেশক সহযাত্রী বলতে থাকলেন, এই সেই বেতাগা। তারপর আর কিছু
সবুজ গাছ-গাছালি বেষ্টিত মসৃণ সড়ক হয়ে টাউন নয়াপাড়া মোড়ের কাছাকাছি যেতেই যাত্রা সঙ্গী হিসেবে থাকা স্থানীয় বাসিন্দা ফটিক জানান,
বাগেরহাট থেকে: সূর্য ডুবেছে বেশ কিছুক্ষণ। শরীরে লাগছে উত্তরের শীতল বাতাস। মৃদু কাঁপুনি নিয়েই গন্তব্য খানজাহান (র.) মাজার মোড়ে। দূর
প্রতিটি বাড়িতে রয়েছে প্রচুর সংখ্যক নারকেল ও সুপারি গাছ। সবুজে ভরা এ জেলার ঐহিত্য যেনো এই দু’টি গাছ। নারকেল-সুপারির জন্য দেশ জুড়ে
বাগেরহাট থেকে: ভৌগোলিক অবস্থান ধরলে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের একটি জেলা বাগেরহাট। কিন্তু গুরুত্ব আর গন্তব্য বিচারে হযরত খান জাহান আলীর
সুন্দরবন থেকে: চারদিকে নোনা জল, এর ভেতর বন- এর নাম সুন্দরবন। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন।
বললেন এখানকার মানুষজন খুবই আন্তরিক। তাদের আচরণে আমি মুগ্ধ। এখানকার লোকজন খুবই কালচার প্রিয়। প্রথমে মন খারাপ হলেও এখন বেশ উপভোগ
রাস্তার পাশের বিলজলার উপর কাঠের পাটাতনে ঝুলে থাকা হোটেলটি। হাসান কি খাবার আছে দাও- বলে ডাক দিতেই পেছন থেকে বের হয়ে এলো ১৬-১৭ বছরের
মংলা, বাগেরহাট থেকে: সুন্দরবন ট্যুরিজমে মংলার সম্ভাবনা অসীম। কিন্তু এখানে নেই কোন ভালোমানের হোটেল কিংবা বিলাসবহুল লঞ্চ। পদ্মা
সাধারণত পাবলিক টয়লেটগুলোতে ব্যবহারের ওপর দুই ধরনের চার্জ নেওয়ার রীতি প্রচলিত। তাই বিস্ময় নিয়ে বলি, দু’টির (পায়খানা ও প্রস্রাব)
সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, আসিফ আজিজ ও মানসুরা চামেলীসহ আমরা চিত্রার যাত্রী, ঢাকা-খুলনার হাজারো যাত্রীকে প্রতিদিন গন্তব্যে পৌঁছে
ড্রাইভার ভয় দেখালেন- ওপারে দৌলতদিয়া ঘাটে যাওয়ার লাইন পেতে এখানে সারারাতও কাটাতে হতে পারে, তার চেয়ে দুই কাঠি সরেস হয়ে আরেক যাত্রীই
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন