বিশ্বকাপ প্রথম ম্যাচটা জয় দিয়েই শুরু করেছে ব্রাজিল। কিন্তু এরপর থেকেই একের পর এক দুঃসংবাদ শুনতে হচ্ছে তাদের। নেইমারের পর এবার

সৌদি আরবের বিপক্ষে হেরে নিজেদের বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেছে আর্জেন্টিনা। ফল ছিল অপ্রত্যাশিতই। তবে ২-১ গোলে হেরে যাওয়া ম্যাচের

দুই দলেরই বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে হার দিয়ে। টিকে থাকতে তাই আজ জয়ের বিকল্প ছিল না কাতার ও সেনেগালের সামনে। হারলেই ছিটকে যেতে হতে পারে

কোস্টারিকাকে ৭-০ গোলে হারিয়ে কাতার বিশ্বকাপে দুর্দান্ত শুরু করে স্পেন। বড় জয়ের পর বেশ ফুরফুরে মেজাজেই আছে তারা। তবে খুব স্বস্তিতে

সুইজারল্যান্ড ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন নেইমার। শুধু তা-ই নয় গ্রুপের শেষ ম্যাচে ক্যামেরুনের বিপক্ষে খেলতে পারবেন কিনা তা

স্বপ্নের সীমানা বহুদূর পেরিয়ে গিয়েছিল আর্জেন্টিনার। টানা ৩৬ ম্যাচ অপরাজিত ছিল তারা, খেলছিল দারুণ ছন্দে। কিন্তু ফেভারিট হিসেবে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ইরানের কাছে ২-০ গোলে হারল ওয়েলস।  এই ম্যাচেই কাতার বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো দেখা গেল লাল কার্ড। ৮৫

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে রীতিমত বিধ্বস্ত হয়েছিল ইরান। হেরেছিল ৬-২ ব্যবধানে। তবে দুঃস্বপ্নের দিনটি ভুলে যেতে দেরী করেনি

মেক্সিকোর হয়ে এবারের বিশ্বকাপে নিজের জাত চেনাচ্ছেন গোলরক্ষক গিয়েরমো ওচোয়া। ক্লাব ফুটবলে তেমন একটা সাড়া জাগানো কিছু করতে না পারলেও

নাপোলিকে চেনার কথা আপনার। ইতালির পিছিয়ে পড়া শহর, অন্তত ৩৫ বছর আগে অবশ্যই। দক্ষিণের সাজসজ্জার কিছুই লাগেনি দেশটির আরেক প্রান্তে।

বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকেই ইঞ্জুরির তালিকা লম্বা হতে থাকে আর্জেন্টিনার। প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের বিপক্ষে হেরে হতাশা আরও বাড়ে দলটির।

প্রথমার্ধে খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছিল না ব্রাজিলের নাম্বার নাইনকে, বিরতির পর দেখালেন চমক। বল পেলেন, নিয়ন্ত্রণে নিলেন, ড্রিবল করলেন, জালে

বিশ্বকাপ মিশন দারুণভাবেই শুরু করেছে ব্রাজিল। সার্ভিয়াকে হারিয়েছে ২-০ গোলে। লুসাইল স্টেডিয়ামের ম্যাচটিতে জোড়া গোল করেছেন

সার্ভিয়ার বিপক্ষে দুর্দান্ত এক জয়ে কাতার বিশ্বকাপ শুরু করেছে ব্রাজিল। মিশন হেক্সার যাত্রা ভালো হওয়ায় আনন্দিত দলটির সমর্থকরা।

রিচার্লিশনের জোড়া গোলে সার্বিয়াকে হারিয়ে কাতার বিশ্বকাপ শুরু করেছে ব্রাজিল। কিন্তু দুর্দান্ত জয়ের মাঝেও সেলেসাও শিবিরে ভর করে

প্রথমার্ধে খুঁজেও পাওয়া যায়নি তাকে। নাম্বার নাইন হয়েও বলে স্পর্শ পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। কিন্তু সেই রিচার্লিশন স্বরুপে ধরা

রক্ষণ থেকে আক্রমণ; সবখানেই দাপট দেখালো ব্রাজিল। বল দখলেও থাকলো এগিয়ে। তৈরি করল বেশ কয়েকটি দারুণ সুযোগ। কিন্তু ফিনিশিংয়ের অভাবে

প্রথমার্ধে সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও গোলের দেখা পাননি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগালের আক্রমণ ছিল তাকে কেন্দ্র করেই। কিন্তু কোনোভাবেই

রেকর্ড কড়া নাড়ছিল তার দুয়ারে। অপেক্ষায় ছিলেন সময়ের। ফর্মহীনতা, বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে দেওয়া-সবমিলিয়ে গত

ক্যারিয়ারের শেষ বিশ্বকাপ খেলতে আসার আগে একের পর এক বিতর্কে নাম উঠেছে তার। এমনকি দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে ক্লাবহীন অবস্থায় জাতীয়