কৃষি
বুধবার (৯ মে) সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার বিভিন্ন ইউপির প্রান্তিক চাষিরা বোরো ধান কেটে ঘরে নেওয়ার পর ওই জমিতেই আউস ধানের চারা
জানা গেছে, জেলায় বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা এক লাখ ৫৭ হাজার ৩২৮ হেক্টর নির্ধারণ করা হলেও আবাদ হয়েছে এক লাখ ৬১ হাজার ৪৫০ হেক্টর জমি।
মানিকগঞ্জের সাতটি উপজেলায় কম বেশি মিষ্টি কুমড়ার আবাদ হয়। তবে জেলার সিংগাইর, ঘিওর, মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া উপজেলায় মিষ্টি কুমড়ার
প্রতিদিন দূর দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীসহ কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীরাও আসছে বেগুনি রংয়ের ধান ক্ষেত দেখতে। রীতিমত চাপ সামলাতে ধানের
লিচুর জেলা দিনাজপুরের প্রতিটি বাগানে এবার ভালো ফলন হওয়ায় মুনাফার স্বপ্ন দেখছেন চাষিরা। কিন্তু দুই সপ্তাহে এ অঞ্চলের উপর দিয়ে বয়ে
কয়েকদিন ধরে শস্যভাণ্ডার খ্যাত নাটোরের চলনবিল ও হালতিবিলে বিরাজ করছে এমন পরিস্থিতি। একদিকে পানিতে ডুবছে পাকা ধান, অন্যদিকে শ্রমিক
একটা সময় এ অঞ্চল এক ফসলি হিসেবে ছিল। কিন্তু সিডর পরবর্তী সময় থেকে এ অঞ্চলের মানুষ এখন একাধিক ফসলের দিকে ঝুঁকছে। এছাড়া এখানের
সোমবার (০৭ মে) বিকেলে রাজশাহীর আম চাষি ও ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন তিনি। পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়ন ভূমি
কয়েকদিন আগেও রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলা ঘুরে দেখা যায়, দিগন্ত জোড়া ফসলের মাঠ। যতদূর চোখ গিয়েছিল সোনালি আভা ছড়ানো ধানের শীষই চোখে
স্থানীয় কৃষকদের সেই স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হতে চলেছে গত কয়েকদিনের ঝড়-বৃষ্টি ও ফসলি ক্ষেতে ব্লাস্ট রোগের আক্রমণে। কয়েকদিন আগেই ধানের
কথাগুলো বলছিলেন, গাইবান্ধা সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর ইউনিয়নের হরিণসিংহা গ্রামের দিনমজুর কৃষক দেলোয়ার হোসেন। তার তিন বিঘা জমির
জেলার বিভিন্ন হাওরজুড়ে পাকা ধান থাকলেও শ্রমিকের অভাবে সেই ধান ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকরা। এদিকে দুই/তিনদিন ধরে থেমে থেমে প্রচুর
তবে মাত্র ১১ শতাংশ জমিতে হাইব্রিড ধানের চাষ হয়। বোরো মৌসুমে ১০ লাখ হেক্টর জমিতে হাইব্রিড ধানের চাষ হয়। মোটা-আঠালো ভাত ও বীজের দাম
শুধু জলবায়ুসহিষ্ণু নয় এবার বিআরআরআই’র বিজ্ঞানীরা ব্লাস্টসহিষ্ণু জাত উদ্ভাবনে গবেষণা করছেন। দ্রুত সময়ে এই জাতের ধান কৃষকের মাঠে
ধান গোলায় ভরার দিনক্ষণ গুনছিলেন কৃষক। কিন্তু কৃষকের সেই স্বপ্ন অনেকটা দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে গত কয়েকদিনের বৃষ্টিপাত ও ঝড়ো হাওয়ায়
রোববার (২৯ এপ্রিল) ভোর থেকে থেমে থেমে চলছে ঝড়-বৃষ্টি। এতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন দেশের খাদ্য ভাণ্ডার নামে পরিচিত জেলা নওগাঁর বোরো
এলাকার কৃষকদের অভিযোগ, ২০১২ সালে শালপাড়া গ্রামে ‘হারুন ব্রিকস’ নামে একটি ইটভাটা স্থাপন করা হয়। স্থাপনের পর থেকেই মালিক
বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে আচার্য জগদীশচন্দ বসু একাডেমিক ভবনের অ্যাগ্রো টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের আয়োজনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, মেলায় একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প, সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা, আদর্শ কমপোস্ট, মিশ্র ফল
কয়েক বছর ধরে পরীক্ষা করার পর এবার তিনি আশার আলো দেখেন। বেগুন গাছে টমেটো ধরেছে। তাও আবার আশার চেয়ে অনেকগুণ বেশি। গাছে বেগুনও ধরেছে।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন