জলবায়ু ও পরিবেশ
খেয়া পাড়ে বা মাছ ধরতে বর্ষায় হাজারো নৌকা নিয়ে অবারিত ছুটে চলা মাঝি-মাল্লাদের দৌঁড়-ঝাঁপ থেমে গেছে। পানি আর মাছভর্তি তিস্তার বুকে
বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে এক আলোচনা সভায় তিনি এস কথা বলেন। বিশ্ব জলবায়ু দিবস উপলক্ষে
মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ সড়কের ডলুছড়া এলাকার লেচুবাড়ির বিপরীত পাশে অবস্থিত পাহাড়ে গিয়ে দেখা যায়, সুউচ্চ
গাছের গোড়ার দিকে লোহার চিকন রড পুঁতে তার মাথায় লাগানো স্টিলের প্লেটটি। ময়লার ছাপ থাকলেও বাংলায় লেখা বর্ণগুলোয় চকচক করে
রোববার (২৮ জানুয়ারি) লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বাগমারা ক্যাম্প এলাকায় দেখা যায়, এখানে বসবাসকারী খাসিয়ারা পান চাষের জন্য প্রাকৃতিক
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের মিডিয়া সেন্টারে বন ও পরিবেশ বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৩৯তম বৈঠক শেষে সংবাদিকদের
চলতি পথে এমনই সবুজ প্রকৃতির চাদর নজর কাড়ে বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (আরডিএ)। শেরপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী গাড়ীদহ ইউনিয়নে
রোববার (২৮ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) জলবায়ু তহবিল বিষয়ক দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক
এদিকে আবার অন্য পাখিদের মতো পা নেই তাদের। রয়েছে কেবল পায়ের নখ। অনেকের ধারণা, এ প্রজাতির পাখিরা বাতাসের মধ্যেই জীবনমিলনে লিপ্ত হয়।
শনিবারও (২৭ জানুয়ারি) কামাতপাড়া এলাকার জালাসি এলাকার হজরত আলীর ওই বরই বাগানে ফাঁদের জালে আটকে শতাধিক পাখি মারা গেছে। এলাকাবাসী
দেশের অভ্যন্তরে শেষ সৌন্দর্য কেবল জলধারার দক্ষিণ প্রান্তঘেঁষা জেলা প্রশাসনের মালিকানাধীন ৫৩ একর ভূমি। এতোদিন বিদ্যালয়, এলাকার
২০১১ সালে ইউএসএফডব্লিউএস পুমাকে বিপন্ন প্রাণী আইনের অধীনে আনা শুরু করে। কিন্তু তাদের অস্তিত্বের কোনো চিহ্ন খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়।
এমন আরও হাজারো চরিত্র বিরাজ করছে নদী তীরের জলদাস সম্প্রদায়ের মধ্যে। তাদের জীবন সমাজে বসববাসরত অন্য সাধারণদের মতো নয়, নিদারুণ
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জে লোকালয়ে এসে হামলা চালানোর পর একটি রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে পিটিয়ে হত্যা করেন স্থানীয়রা।
মনপুরা ১ নং ইউনিয়নের আন্দির পাড় ইউনিয়নে আছে বেশ কিছু কংক্রিট ও ইটের বাড়ি। একতলার বাড়িগুলো আবার একটি মাত্র কক্ষের। খসে খসে পড়ছে
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) শ্রীমঙ্গলের গ্রেন্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ এর নৌমি মঞ্জিলে সম্পন্ন হয়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত
এবার শীত মৌসুমেও সেখানে দেখা মেলেনি অতিথি পাখির। বিভিন্ন উদ্যোগ আর চেষ্টার পরও দুর্গাসাগরে পাখি না আশায় পর্যটকরা বিমুখ হয়ে ফিরে
এভাবে চলতে চলতে হঠাৎ থমকে দাঁড়ালেন অধ্যাপক মান্নান। একটি গাছ থেকে কয়েকটি পাতা ছিঁড়ে হাতে নিয়ে ডলতে ডলতে নিয়ে শুকতে বললেন। কিন্তু
এই উল্লুক (Hoolook Gibbon) লাউয়াছড়ার সর্বাধিক আকর্ষণীয় প্রাণি হিসেবে স্বীকৃত। একে এক ঝলক দেখতে শীত মৌসুমে পর্যটকদের ভিড় বেড়ে যায়। কিন্তু
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দুপুরে শিবগঞ্জ শুল্ক গুদাম কাস্টমস অফিসে উটগুলোর নিলাম ডাকা হয়। জানা গেছে, নয়টি উট দুই লটে নিলাম ঘোষণা করা হয়।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন