আগরতলা
শনিবার (১৯ মার্চ) বিকেলের শিলাবৃষ্টিতে মাথায় হাত পড়েছে কৃষকের। শিলাবৃষ্টিতে গাছের ছোট ছোট আম ঝরে পড়েছে। রাজ্যের পশ্চিম জেলাসহ
মাত্র দশ থেকে পনের মিনিটের শিলা বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট ও খোলা স্থান সাদা হয়ে যায়। এই অসময়ে এমন অঝোরে শিলাবৃষ্টি দেখে খুশি শহরবাসী।
শনিবার (১৮ মার্চ) ক্যাপিটাল কমপ্লেক্স এলাকায় হাইকোর্ট চত্বরে এক অনুষ্ঠানের মধ্যমে এ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। এ সময় আরও
২০০৫ সালের ২৮ ডিসেম্বর বেঙ্গালুরুর ইন্ডিযান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সে ওই বোমা হামলার ঘটনায় ৪ জনের মৃত্যু হয়। তদন্তে নেমে কর্ণাটক
শুক্রবার (১৭ মার্চ) বিকেলে ত্রিপুরার দক্ষিণ জেলার সাব্রুম মহকুমার মনুঘাটের চিতাবাড়ী এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিএসএফ সূত্রে
আগরতলায় নিযুক্ত বাংলাদেশের অ্যাসিস্টেন্ট হাইকমিশনের উদ্যোগে অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে বঙ্গবন্ধুর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন নিয়ে
শুক্রবার (১৭ মার্চ) ত্রিপুরা সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়, সদর মহকুমা প্রশাসন এবং পশ্চিম জেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে রবীন্দ্র
শুক্রবার (১৭ মার্চ) সকালে প্রথমে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন পরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান
এতে ত্রিপুরা রাজ্যের বিজন কৃষ্ণ জমাতিয়া নামে এক খেলোয়াড় দু’টি রৌপ্য পদক ও নীতিশ কুমার ভৌমিক একটি রৌপ্য ও একটি ব্রোঞ্জ পদক জিতেছে।
শ্রমিকরা জানান, হঠাৎ চা বাগানের একাংশে আগুন লাগলে স্থানীয় কল্যাণপুরের ফায়ার সার্ভিসে খবর দেওয়া হলে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা
বুধবার (১৫ মার্চ) শিশুবিহার এলাকার সরকারি বাসভবনে দায়িত্বপালন কালে নিজের সঙ্গে থাকা রিভলভার দিয়ে মাথায় গুলি করেন তিনি। গুলির শব্দ
ত্রিপুরা সরকারের পরিবহন দফতর সূত্রে জানা যায়, রাস্তা নির্মাণের জমি সমীক্ষার জন্য আসাম রাজ্যের গৌহাটির মালিগাঁও উত্তরপূর্ব
ঘটনার পর দিন মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) বিকেলে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে প্রতিবাদ মিছিল আয়োজন করা হয়। মিছিলের শুরুতে ত্রিপুরা প্রদেশ যুব
এ উপলক্ষে আগামী ১৭ মার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হাই কমিশনের অফিস প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। পরে বঙ্গবন্ধুর
ধর্মনগরের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক বিশ্ববন্ধু সেন অভিযোগ করে বলেন, সোমবার (১৩ মার্চ) দিনগত রাতে দলীয় কার্যালয়ে তিনি অবস্থানকালে একদল
সোমবার (১৩ মার্চ) ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপির সহ-সভাপতি সুবল ভৌমিক অভিযোগ করেন, রাজধানীর আখাউড়া রোড এলাকায় তাদের দলের পতাকা লাগাচ্ছিলেন
তারপর এই দোল উৎসব আরও ব্যপক প্রসার লাভ করে মহারাজা বীর বিক্রম কিশোর মাণিক্য বাহাদুরের রাজত্বকালে। তিনি ১৯২৩ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল
অনেক বাড়িতে প্রথমে কৃষ্ণ ঠাকুর ও তুলশীতলায় নানা রঙের আবির দিয়ে দোল উৎসবের সূচনা করে নিজেদের মধ্যে রঙ খেলায় মাততে দেখা যায়। অনেকে দল
নানা উৎসব-অনুষ্ঠানে অন্যরা যখন পরিবার পরিজনদের নিয়ে আনন্দে মেতে থাকে, তখন বৃদ্ধাশ্রমে বাবা-মায়েরা কোনো প্রিয়জনের জন্য পথপানে চেয়ে
রোববার (১২ মার্চ) দুপুরে আখাউড়া সুসংহত স্থল বন্দরের (আইসিপি) বিএসএফ ও বিজিবি বাহিনীর সদস্যরা হোলির আনন্দে মেতে ওঠেন। এ সময় পরস্পর
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন