চলতি বছর ভিন্ন ধাচের টি-টোয়েন্টি খেলছে বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডের পর আয়ারল্যান্ডকেও এই ফরম্যাটে হারায় তারা। এবার আফগানিস্তানের

দুই দফায় বাংলাদেশের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলবে আফগানিস্তান। ইতোমধ্যে অবশ্য একমাত্র টেস্ট শেষ হয়েছে। যেখানে ৫৪৬ রানের রেকর্ড

অ্যাশেজে সেঞ্চুরি করেছেন, উসমান খাজার উদযাপনও এরপর ছিল দেখার মতো। তার ব্যাটেই সিরিজের প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিনেও দারুণ লড়াইয়ে

একাদশে তিন পেসার। উইকেটে ঘাসও স্পষ্ট। পেছনে স্লিপে দাঁড়ানো তিন থেকে চারজন। মিরপুরে এমন দৃশ্যের দেখা পাওয়া বেশ দুরূহ।

টেস্টের নেতৃত্ব এখনও সাকিব আল হাসানের কাঁধেই। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলার সময় চোট পেয়েছিলেন তিনি। এরপর ওই

গত বছর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট খেলার সময় হাঁটুর ইনজুরিতে ভোগেন শাহিন আফ্রিদি। এরপর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেললেও, সেখানেও ইনজুরি

ব্লেজার পরে টস করতে নামলে কেমন লাগবে? ম্যাচ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে লিটন দাস বলেছিলেন, নামার পর বুঝতে পারবেন। পরে তিনি নেতৃত্ব

তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও সমান ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসবে ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। যার মধ্যে ওয়ানডে সিরিজটি আইসিসি

আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্টে রেকর্ড গড়া জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এই ম্যাচের পর আফগানদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের

আফগানিস্তানকে ৫৪৬ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। রানের হিসাবে বাংলাদেশের এটি সবচেয়ে বড় জয়। শুধু তাই নয়, ১৪৬ বছরের টেস্ট

শুরু থেকে শেষ অবধি এই ম্যাচে ছিল বাংলাদেশের একচেটিয়া দাপট। প্রথম ইনিংসের শেষদিকে ২০ রানে পাঁচ উইকেটে হারানোর সময়টা ছাড়া

গতকাল শেষ বিকেলে আফগানিস্তানের দুই উইকেট তুলে নিয়ে জয়ের পথ কিছুটা পরিষ্কার করেই রেখেছিল বাংলাদেশ। আজ সকালের শুরুতেই ইবাদত হোসেন

এক ওভারে ছয় উইকেট! যেকোনো বোলারের জন্য তা স্বপ্নের। এমনই এক কীর্তি গড়েছে ইংল্যান্ডের ১২ বছর বয়সী এক বোলার। নাম তার অলিভার

ম্যাচের আগের দিন প্রথমবার সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন হেড কোচ জনাথন ট্রট। সেটি অনেকটা অনুমিতই। এরপর প্রথম দিলেনও এলেন তিনি। তাতেও খুব

‘ভয়ঙ্কর’ নাজমুল হোসেন শান্তর খারাপ সময় নিয়ে প্রশ্নের জবাবে মুমিনুল হক বললেন এমন। ২৬ ইনিংস ধরে তার সেঞ্চুরি ছিল না। এখন যখন পেলেন,

চেয়ার ছেড়ে উঠতে উঠতে বললেন ‘বেশি কথা বলে ফেললাম ভাই...’ শুরুতে এসে পানি চাইলেন। মাঝের অংশটায় মুমিনুল হক বললেন প্রাণবন্ত সব কথা।

উইকেটে সবুজ ঘাস। একাদশে তিন পেসার। উইকেটের পেছনে কখনো কখনো চার স্লিপের সঙ্গে দেখা মিলছে গালির ফিল্ডারও। দৃশ্যটা ইংল্যান্ড কিংবা

পথ হারানো আফগানিস্তানের বোলারদের বিপক্ষে নাজমুল হোসেন শান্ত ও জাকির হাসান যেন হয়ে উঠেছিলেন অপ্রতিরোধ্য। অনেকটা অযথাই নিজের উইকেট

প্রথমে ফিফটি করেন লিটন দাস, এরপর বহুল কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরির দেখা পান মুমিনুল হক। লিড ততক্ষণে পাহাড়সম হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু তারপরও

ইয়ামিন আহমেদজাইয়ের বাউন্সার মুমিনুল হক আপার কাটে তুলে দিলেন কিপারের মাথার উপর দিয়ে। বল বাউন্ডারি ছুঁতেই এই ব্যাটার ছুঁয়ে ফেললেন