ইচ্ছেঘুড়ি
ছোট্ট রবি বাবা গেছেন দূর পাহাড়ে ফিরবে দু’মাস বাদে বাড়ির সবই আগের মতন মনটা রবির কাঁদে। বাবার মতো রবিও যাবে ওই পাহাড়ের নীড়ে রবিও
একালের বীরপুরুষ মা বলেছেন, খোকন তুমি ঘরের কোণে থাকবে না জগৎটাকে দেখবে যদি মনকে বেঁধে রাখবে না। পাহাড় সাগর বন পেরিয়ে সকল বাধা যাও
সকাল-বিকাল খুঁজছি আমি যাকে স্বপ্নে এবং বাস্তবতায় তাকে। দিবারতি খুঁজছি আমি যাকে সর্বদা যে আগলে বুকে রাখে। পাবো কোথায় গেলে আমি
পূর্ণিমাতে চাঁদ হাসে ঐ আকাশ করে আলো, মায়ের হাসি আরও সুন্দর দূর করে সব কালো। ফুল ফুটে ঐ হাসছে দেখো কী অপরূপ সাজে, তার চেয়েও রূপ মনোহর
এক যে ছিলো ছোট্ট খোকা 'মা' ছিলো না তার, প্রসবকালে সেই যে গেলো ফিরেলো না 'মা' আর। ছোট্ট থেকেই
মা দিবসে ভালোবাসা একটি দিনেই নয় আমার থেকে জন্যে মায়ের পুরো পৃথিবী দ্বয়! মায়ের ছায়ায় জীবন রঙিন মনে অসীম আশা সন্তান বুঝি লক্ষ্মী
আজকে নাকি মা দিবস আমি খোকা একা মা যে আমার নেইতো কাছে কবে হবে দেখা? ফুল পাখি প্রজাপতি লাগে নাতো ভালো বাঁশ বাগানে জোনাকিরা জ্বালায়
সন্ধ্যেবেলা পাপাই নিজের ঘরে বিছনায় বসে পড়ছিলো। তীব্র গরম বলে আম্মু সব জানালা খুলে দিয়েছে। হঠাৎ পাপাইর মনে হলো কপাল ছুঁই ছুঁই করে কী
যদি কখনো আসি ফিরে এই সবুজের দেশে, পাকাধানের ঢেউ খেলাবো নবান্নেরও বেশে ! হাসবে কৃষক প্রাণটা খুলে দেখে ধানের ঢেউ, তাদের মুখে হাসি দেখে
আয়রে খোকা আয়রে খুকি চড়ুইভাতি খেলি, সবুজ ঘাসের ওই বাগিচায় পা দু’খানি মেলি। ছুটির দিনে খুব আয়েশে চলো মাঠে যাই, সবাই মিলে রান্না করে
বসলেন রাজা নিয়ে সভাসদ আজ দেবে সবে মিলে মতামত। অতিষ্ট গরমে যে প্রাণ যায় দেশ জুড়ে করে সবে হায় হায়! তৃষ্ণায় ছাতি ফাটে চাতকের প্রয়োজন
আলীর বাবা একজন সুন্দর মনের মানুষ। ছোটবেলা থেকে দেখে আসছে তার বাবা কম কম কথা বলেন। বাবার চাকরির সুবাদে ঘুরতে হয়েছে অনেক জায়গায়।
ঢাকা: বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে ২ মে প্রতিষ্ঠিত হয় খেলাঘর। ৬৪ বছর পার করে আগামী সোমবার (২ মে) ৬৫-তে পা রাখছে দেশের বৃহত্তম ও
রাগ করেছে বৃষ্টি অনেক আর ঝরে না সে এমন করে বকলো তাকে কোন যে কৃপণ রে! দিন যায়, রাত চলে যায় অপেক্ষাতেই মরি বৃষ্টি তুমি এসো এবার শুধু
বোবা বাবু। আমাদের পাড়ার সবচে ধনী লোক। বিশাল অর্থ-কড়ির মালিক। বড়লোক হলেই কী ! লোকটা বড্ড কৃপণ। কাউকে তো একটি পয়সা দেয়ই না বরং নিজেও খরচ
আকাশ জুড়ে মেঘের খেলা বৃষ্টি এলো বুঝি বুড়ো দাদার খাটের তলে ছাতা খোঁজাখুঁজি। ছাতা নিয়ে বাইরে গেলো মেঘবৃষ্টিরা কই? রোদের
ছোট্ট ছেলে শিবু। সেই কবে থেকে নববর্ষের আশায় বসে আছে। প্রতিদিন বাবার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করে কখন নববর্ষ আসবে আর ও বৈশাখী মেলায় যাবে।
নগর জুড়ে ভ্যাপসা গরম রোদের সে কি তেজ শুকিয়ে গেছে পুকুর-নদী পাম্প শিনে সেচ। ধূলায় মলিন পথে ঘাটে জাম লিচু আম বৃষ্টি নেই গরম শুধু
বৈশাখ মানেই বাঙালির প্রাণের উৎসব। নতুন বর্ষকে বরণের পাশাপাশি উৎসবকে পরিপূর্ণতা দেয় বৈশাখী মেলা। এই মেলা বাঙালির শতাব্দী প্রাচীন
এক সুন্দরী মুরগি তার মা-বাবার সঙ্গে একটা ঝুপড়িতে থাকতো। একদিন সে বাড়ির উঠানে গম খাচ্ছিলো। এক বাজপাখি ওইসময় ওদিক দিয়েই ঘুরপাক দিতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন