মুক্তমত
সৎ সাহসেই বলতে পারি এর আগে নিজের দেশটার জন্যে এতোটা টান অনুভব করিনি। মাঝখানে আনুমানিক ৫০ মিটার পথের দূরত্ব। দু’পাশে রেল ক্রসিংয়ের
ঢাকা: সোহাগী জাহান তনু একটি প্রতীক। ভালোবাসার মূর্ত প্রতীক। যা তার নামটি থেকে সহজে অনুমেয়। বাড়ীর বড় সন্তান তাই দাদা-দাদী/
মহাকালের স্বাভাবিকতায় প্রতিবছরের ন্যায় আবারো ফিরে এসেছে পৃথিবীর ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যার স্মৃতিবিজড়িত রাত ভয়াল ২৫ মার্চ। এই
চলতি পথে একটা কথা কিছু মানুষের মুখে প্রায়ই শোনা যায়, আপনি ঢাকা শহরের যানজটে দীর্ঘক্ষণ আটকে আছেন তখনই এই কথাটি বেশি শুনতে পাবেন
এ বছর ফেব্রুয়ারির বইমেলায় আমি আমার একজন প্রিয় মানুষকে একটি বই উৎসর্গ করেছিলাম। উৎসর্গের পৃষ্ঠাটিতে লিখেছিলাম: ‘ড. আতিউর রহমান
মুক্তিযুদ্ধের উত্তাল সময়ে সারাদেশের মতো আমাদের গ্রামেও নেমে এসেছিল অমানিশা। হত্যাকাণ্ডের মতো কোন ঘটনা না ঘটলেও হিন্দুপাড়ায়
ধ্বংস স্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে কি খেলাটাই না খেললো বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সেরা বোলার তাসকিন নেই, আরাফাত সানি নেই, ড্যাশিং হিরো তামিম নাই।
মুক্তিযুদ্ধ দেখা হয়নি আমার। কারণ আমার জন্ম হয়েছিল মহান মুক্তিযুদ্ধের এক যুগেরও কিছু পরে। বই-পুস্তক, নাটক আর চলচ্চিত্রের পাশাপাশি
‘দুর্জনের ছলের অভাব হয় না’। বিশ্বক্রিকেটের মোড়লরা সে পথেই হাঁটছে। গোটাকয় দেশের কায়েমি স্বার্থে নিচের সারির দলগুলোর ওপর
নানি সবে কাঠের চুলায় ভাত বসিয়েছেন। মা, খালারা তখন সবজি, তরকারি কেটে দুপুরের খাবার যোগাড়ে সাহায্য করছেন। গোসলও সারা হয়নি কারও। ঘরদোর
একাত্তরের উত্তাল মার্চ। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলো। প্রথম সপ্তাহেই কক্সবাজারের রামুর শ্রীকুল গ্রামে আঁচ লাগছে লড়াইয়ের। টানটান
আমার কাছে স্বাধীনতা বলতে গর্ব ভরে বলতে পারা ‘আমি বাংলাদেশি’, আমার কাছে স্বাধীনতা বলতে জাতীয় সংগীত গাইতে গিয়ে নিজের অজান্তে ভিজে
এক. শক্তির আধার নারীজীবন কী ও কেমন? একি শুধু কর্কশ আর দুঃখভারাক্রান্ত সময়ের কোনো অণুকাব্য? নাকি গ্লানি আর অশ্রু দিয়ে গড়া এক নদী। কবি
আমার কাছে স্বাধীনতা মানে, অফিসার পদে বাঙালির নিয়োগ। আমার কাছে স্বাধীনতার মানে, উন্নয়ন বঞ্চিত বাংলার সুদাসলে উপভোগ। স্বাধীনতার
রিক্সাটা থামতেই সামিয়া দেখতে পেল হাসান কফি হাউসের সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সামিয়াকে দেখেই হাসান লম্বা পায়ে এগিয়ে এসে সামিয়ার দিকে হাত
স্বাধীনতার পরপরই মহান মুক্তিযুদ্ধের উপর সম্পূর্ণ ইতিহাস ও ঘটনাবলী নিয়ে প্রায় ১১ মিনিট স্থায়ী একটি গান রেকর্ড করা হয়- গানটিতে কণ্ঠ
বাইরে থেকে ফিরে কিংবা ছুটির দিনে, যতক্ষণ ঘরে থাকি, টিভিই দেখি। খবর দেখি। ভালো নাটক হলে আটকে থাকি। ভালো না লাগলে আরেক দেশি চ্যানেলে
অনামিকা ছোটবেলা থেকেই শুনে আসছে, সেরকম একটা স্বপ্নের সমাজ গড়ার কথা, যেখানে পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে থাকবে নারীরা। শতফুল বিকশিত করার
অমিত তেজ আর অনাবিল আশা নিয়ে মুক্তিকামী-জনযোদ্ধারা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম রাজনৈতিক ভাষণ। আজ অবধি এমন রাজনীতিক বিশ্ববাসী পায়নি। একটি নিপীড়িত জাতির
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন