ট্রাভেলার্স নোটবুক
মহেশখালী, কক্সবাজার থেকে: শহর থেকে দু’কিলোমিটার দূরে কস্তুরা ঘাট। স্পিডবোট চেপে গতি আর ঢেউয়ের প্রবল ধাক্কায় আধঘণ্টায় মিষ্টি
মহেশখালী, কক্সবাজার থেকে: 'ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি'কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ক্ষুধাতুর মানুষের
ঢাকা: ঘুরতে কে না ভালোবাসে! নাগরিক জীবনে নানামুখী কর্মের চাপে অনেকেই ওষ্ঠাগত হয়ে ওঠে! অনেকেই এই চাপ থেকে মুক্তি পেতে খুঁজে ফেরেন
হিমছড়ি, কক্সবাজার থেকে: খানিক আগে বিকেলের বারান্দায় হেলেছে সূর্য। শহর থেকে দক্ষিণে ছুটছে আমাদের অটোরিকশা। দু’পাশে অসংখ্য
কক্সবাজার থেকে: একখণ্ড, দু’খণ্ড, তিনখণ্ড, চারখণ্ড...দশ খণ্ড, বিশ খণ্ড, ত্রিশ খণ্ড...একশ’ খণ্ড, দু’শো খণ্ড, তিনশো’ খণ্ড...! নাহ, আর
কক্সবাজার থেকে: কলাতলী রোড থেকে ঝাউবন বিচ। মাঝের এই রাস্তায় কেউ কি হেঁটেছেন! হ্যাঁ বলবেন
কক্সবাজার থেকে: ‘ওরে বাপ, কতো বড় পতঙ্গ!’ গ্রাম-নদী পেরিয়ে মেঘেদের দেশ বেয়ে উড়োজাহাজের উড়োউড়ি দেখে শৈশবে চোখ কপালে তুলতে হতো।
কক্সবাজার থেকে: শিরোনামটি প্রীত হওয়ার মতোই! আমরা প্রীত হয়েছিও বটে! উড়োজাহাজে ফ্রি আকাশ দেখার মওকা কে না চায়! রিজেন্ট এয়ারওয়েজ ঢাকা
পাহাড়, মেঘ আর আকাশের মিতালি। স্রোতের ছলাৎ ছলাৎ শব্দ। নীলাকাশে সাদা বকের ওড়াউড়ি। বেসুরো গলায় মাঝির মরমি-মুর্শিদি গান। ঢেউয়ের
গান্ধীনগর (গুজরাট), ভারত থেকে: চিলোদা মোড়ে বাস থেকে নেমে বোঝার উপায় ছিল না ভেতরে কি অপেক্ষা করছে। এই মোড় থেকে কয়েক কিলোমিটার ভেতরে
আজমীর, ভারত থেকে: চাল্লিগুলি চিশতির মোটরসাইকেল হনহন করে ছুটছে। তার পেছনে আমরা দু’জন। লম্বাটে যুবক চাল্লিগুল্লি ভাই। খুব সহজেই
সিলেট: অপরূপ সৌন্দর্যের অনন্য সৃষ্টি জাফলং। প্রকৃতিকন্যা নামে খ্যাত জাফলংয়ের রূপ দেখতে প্রতিবছরই আগমন ঘটে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের।
চীনের রিড ফ্লুট কেইভস, যুক্তরাষ্ট্রের আরিজোনা অঙ্গরাজ্যের আন্টেলোপ ক্যানিয়ন, নিউজিল্যান্ডের গ্লোওর্ম কেইভস, ওয়াইটোমো কিংবা
জুলাই মাসের ২৪ তারিখ। ওই দিন মালয়েশিয়া পৌঁছেই বন্ধুর বাসায় উঠি। ব্যস্ত থাকায় প্রথম কয়েকদিন নানা কারণে ব্যস্ত বন্ধু সেভাবে সময় দিতে
বগালেকের সরকারি উচ্চতা ২ হাজার ৯ শত ফুট, যদিও আসল উচ্চতা জিপিএস যন্ত্র দ্বারা মেপে পাওয়া গেছে ১১৭৬ ফুট ± ৫০ফিট। এখানে পৌঁছানের পর
জাদিপাই ঝরনার কথা আমি প্রথম শুনি বগালেকে। যিনি বলেছিলেন, তার চোখ-মুখ উত্তাল, আবেগে আপ্লুত- ‘বুঝলেন ভাই, সেই রকম ঝরনাটা, এতো পানি,
আপনি কী প্রকৃতি প্রেমী? যদি তাই হন, তাহলে কী কল্পনায় কখনো আপনার প্রিয়জনকে নিয়ে কোনো সৈকতে হাতে হাত রেখে হেঁটেছেন? তাকে বলেছেন, হৃদয়ের
দশ মিনিট লাইনে দাঁড়িয়ে কেদা ফেরি ঘাট থেকে কোয়াগামী লঞ্চে উঠি। লাঙ্কাউইয়ের ফেরিঘাটের নাম কোয়া। এরই মাঝে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে দেহ
আন্তঃনগর চিত্রা এক্সপ্রেস থেকে: ইসমাইল ইসলাম (০৯)। একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র হলেও জীবিকার তাগিদে এবং
ঘোরাঘুরি বিষয়টা বরাবরই বেশ পছন্দের। বেশ কয়েকদিন হলো কোথাও ঘুরতে যাওয়া হচ্ছিল না, সেই ফেব্রুয়ারিতে সুন্দরবন আর মার্চে কুয়াকাটা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন