কৃষি
এদিকে এ সুযোগে অতিমুনাফা লোভী মজুতদাররা চাল বাজার অস্থির করে তুলেছেন। তদারকি থাকলেও নিয়ন্ত্রণহীন চালের বাজার। আড়ৎধারী
বুধবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সেচ ভবনে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত এগ্রিকালচার, নিউট্রিশন অ্যান্ড
এমন পরিস্থিতিতে ফসল নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন কৃষকেরা। তাদের সঙ্গে কৃষি বিভাগও রয়েছে আতঙ্কে। বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের
কৃষকরা জানান, নেক ব্লাস্ট ছত্রাক জাতীয় একটি রোগ। যা এক খেত থেকে আর এক খেতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বৈরী আবহাওয়ার কারণেই এ রোগের প্রাদুর্ভাব
কারণ, নেট ব্লাস্ট রোগে অনেক ক্ষেতের ধান ইতোমধ্যেই চিটা হয়ে গেছে। সেইসঙ্গে ভারি বর্ষণে তলিয়ে গেছে অনেক ক্ষেতের ফসল। ঝড়ো বাতাসে মাটির
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অ.দা.) এমএম মাহমুদুর রহমানের সভাপতিত্বে বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বরগুনা-১
চাষিরা জানান, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের বর্তমান পাইকারি বাজারদর ৭ থেকে ৯ টাকা। অথচ ক্ষেত থেকে মরিচ ওঠাতে প্রতি কেজিতে শ্রমিকের
বৈশাখের শুরুতে কয়েক দফায় বৃষ্টিপাত ও হালকা ঝড় হলেও এখন পর্যন্ত মুকুল ফুটে গুটি হওয়ার লিচুর কোনো ক্ষতি হয়নি। স্বস্তিতে থাকা লিচু
বন্যা, খরা আর নদী ভাঙনসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে নিত্য লড়াই করেই বেঁচে থাকতে হয় তিস্তাপাড়ের মানুষদের। বিগত বন্যা আর নদী
সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকালে ব্রি মিলনায়তনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে গোপালগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জে ব্রি’র দুটি নতুন
সোমবার (১৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আন্তর্জাতিক কৃষক সংগ্রাম দিবসের ডাক উপলক্ষে আয়োজিত মানববন্ধনে এই দাবি জানানো হয়।
রোববার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পিকেএসএফ ভবনে ‘রুরাল মেশিনেশন এ ড্রাইভ ইন অ্যাগ্রিকালচার চেইঞ্জ অ্যান্ড রুরাল
কৃষি কর্মকর্তা বলছেন, এটা তাপমাত্রাজনিত সমস্যা। জমিতে নিয়মিত পানি সেচ ও স্প্রে করলে ক্ষতির হাত থেকে কিছুটা রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
বুধবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার কৃষি অফিসের সামনে কৃষি পুনর্বাসনের আওতায় ক্ষুদ্র প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে বিনামূলে এ উপকরণ
তার বাবা ১৩ বছর আগে মারা যান। বাবার মৃত্যুর পর ১৫ বিঘা পৈত্রিক জমি পান তিনি। বাবার আমলে এই ১৫ বিঘার মধ্যে ১০ বিঘা জমিতে চাষবাদ করা
এদিকে ছত্রাক আক্রমণের কথা বার বার কৃষি কর্মকর্তাদের বলার পরও সময় মতো তারা ক্ষেত পরিদর্শনে না আসায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন ক্ষতিগ্রস্ত
সোমবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে ‘ধানের ব্লাস্ট রোগের কারণ ও প্রতিকার’
শেষ চেষ্টা হিসেবে অনেকেই ক্ষেতের আধা-পাকা ধান ঘরে তোলার চেষ্টায় রয়েছেন। তবে চরাঞ্চলের সিংহভাগ জমিতেই ধানে এখনো পাক ধরেনি। ধান
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, হাওর অঞ্চলে সম্প্রতি বাঁধ ভেঙ্গে কেবল সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোনায় ২ হাজার ৫৩ কোটি টাকার ফসলহানি হয়েছে।
চাষীরা বলেছেন, এ ‘ভাইরাসের ফলে ফলনের পরিমান কমে গেছে। গাছের রং ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে। আবার যে পরিমান ফলন হচ্ছে তাও আবার আকারে ছোট,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন