আগরতলা
সোমবার (২৪ এপ্রিল) উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রথমে আগরতলা মেডিকেল কলেজ এবং পরে জি বিপি হাসপাতালে নেওয়া হয়। বর্তমানে আগরতলায় একটি
রোববার (২৩ এপ্রিল) রাত থেকে ঝড়ে সোনামুড়া মহকুমার মতিনগর, বাতাধোলাসহ অনেক এলাকায় ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে এসব এলাকার ৭০টির
তবে এখন বিভিন্ন সংগঠন গোটা বৈশাখ মাস জুড়ে গড়িয়া উৎসব পালন করে থাকে। রোববার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় "ত্রিপুরা উপজাতি কর্মচারী
আগরতলায় বাংলাদেশ অ্যাসিসট্যান্ট হাইকমিশন অফিসে নিজকক্ষে বাংলানিউজের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় বিষয়টির উপর গুরুত্বারোপ করেন
শনিবার (২২ এপ্রিল) সকাল থেকে রাজধানী আগরতলাসহ ত্রিপুরা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় দফায় দফায় বৃষ্টি হয়। ঘুরে দেখা যায়, টানা বৃষ্টিতে
আগরতলা শহর থেকে নয়-দশ কিলোমিটারের পথ। অটোরকিশা বা ব্যক্তিগত পরিবহনেই যাওয়া যায়। যতো এগোই কমতে থাকে কোলাহল, বাস-গাড়ি আর বাড়িঘর। এরপর
গ্রামের শুরুতে টিলায় মোড়া সবুজ সুন্দর চা বাগানের মতো এখানকার মানুষগুলোও সুন্দর মনের। গ্রামের ১ হাজার ৭ পরিবার তাদের উৎপাদিত কোনো
বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা সচিবালয়ের নিজকক্ষে বাংলানিউজের সঙ্গে একান্ত আলাপে একথা বলেন
ফোনে যোগাযোগ করতেই খানিকটা নমুনা মিললো। সরাসরি বিধানসভা ভবনে ডেকে পাঠালেন। বৃহস্পতিবারের (২০ এপ্রিল) মেঘলা আকাশ। মাঝে মধ্যে আকাশ
তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে বুধবার (১৯ এপ্রিল) তৃণমূল ছাত্র পরিষদের এক প্রতিনিধি দল ত্রিপুরা পুলিশের মহানির্দেশক (ডিজি) এ কে
এসব দাবিতে বুধবার (১৯ এপ্রিল) আগরতলায় বিক্ষোভ মিছিল ও ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন করে ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি। এদিন প্রথমে দলের
বুধবার (১৯ এপ্রিল) রাজ্যের সিপাহীজলা জেলার বক্সনগর ব্লকের অন্তর্গত কলমচৌড়া থানা পুলিশ তাদেরকে আটক করে। আটকরা হলেন- ইয়াসিন (২০),
মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ উৎসব শুরু হয়েছে। উৎসবের আয়োজন করেছে পান্তুই স্পোর্টিং সোসাইটি। রাজধানীর আস্তাবল ময়দানে
দাবিগুলো মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- চাকরিচ্যুত ১০ হাজার ৩শ’ ২৩ জন শিক্ষককে ত্রিপুরা সরকার কতৃক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, বিভিন্ন
প্রতিযোগিতায় ত্রিপুরা থেকে মোট ছয় প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিলেন। মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) চেস বক্সিংয়ের ত্রিপুরা রাজ্যের কোচ তথা এবছরের
প্রতিবছর বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকে গড়িয়া দেবতাকে নিয়ে গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে ঘোরেন একদল লোক। গড়িয়া দেবতা বাড়িতে আসছেন দেখে বাড়ির
ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা পূরণে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে নতুন গ্যাসকূপ অনুসন্ধান করছিলো ওএনজিসি। এরই প্রেক্ষিতে গত
বিপ্লব কুমার দেবের এই বক্তব্যে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। এ বিষয়ে সিপিআই (এম) দলের সর্বভারতীয় সম্পাদক সীতারাম ইয়েচ্যুরি দিল্লিতে
বাঙালিরা যাকে সংক্রান্তি বলে আসামি ভাষায় তাকে বলা হয় বিহু। তাই প্রতি মাসেই বিহু আসে, তবে রঙ্গালী বিহু, কাতি বিহু ও ভোগালী বিহু বড়
ত্রিপুরা সরকারের উপজাতি কল্যাণ দফতরের উদ্যোগে ও ভারত সরকারের বিশেষ সহায়তা প্রকল্পের অধীনে (২০১৬-১৭) অর্থ বছরে মোট একশ’ ২০ উপজাতি
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন