শিল্প-সাহিত্য
জুলাই বিপ্লবের চেতনায় আগামীর বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান
বৃহত্তর সাংস্কৃতিক ঐক্য গড়ার লক্ষ্যে সংস্কৃতিবাংলার আহ্বায়ক কমিটি গঠিত
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য
আমি গল্প-উপন্যাস লিখি। সেটা আগে থেকেই। আমার একটা ধারণা হয়েছে যে, উপন্যাস লিখলেই যে সেটা তিনশ’ পৃষ্ঠা হতে হবে, এর কোনো তাৎপর্য নেই।
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য
কান উৎসবকে ঘিরে প্রতিবারই সারা বিশ্বের দুঁদে চলচ্চিত্র পরিচালক, শিল্পী ও কলাকুশলীর ভিড় জমে। ফলে কান হয়ে ওঠে মুখর। জানতাম দক্ষিণ
জুলিয়াস সিজার ______________সবাই তাকে ‘টেকো লম্পট’ বলে সম্বোধন করত এবং বলত যে, সে ছিল প্রত্যেক রমণীর কাছে আকাঙ্ক্ষিত স্বামী এবং প্রত্যেক
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য
টানা দড়ির নিচু নিরাপত্তাবেষ্টনী টপকে নিমেষেই নিষিদ্ধ এলাকায় পা পড়ে। চোখের সামনে নানা আকৃতির পলেস্তারাহীন নগ্ন দেয়াল।
আবারও বহুরূপীয়া এসেছে।কেবল এটুকুই জানে মিত্রা। এর বেশি এখন আর জানার উপায় নেই। ‘বহুরূপী’, একটু আগে দরজা ঠেলে উঁকি দিয়ে আরতি
ভোর রাতে আচমকাই ঘুম ভেঙে যায়। এই নিয়ে একই ধরনের স্বপ্ন তিনবার দেখল সে। শুধু স্বপ্ন দেখাই না, স্বপ্নের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাওয়া। তিনবারে
॥ এক ॥ইফফতের সাথে ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটসের সরোবরের ভেতর দ্বীপাণুতে দাঁড়িয়ে আর দুন্দুর-মুন্দুর করা ঠিক হবে না। আই রিয়েলি
এলাচি বেগমের বয়স পঁয়ষট্টি। একটিমাত্র ইংরেজি শব্দ সম্বল করে বরিশাল থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস চলে এসেছেন। শব্দটি হলো ওয়াটার। তিনি উচ্চারণ
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য
‘নিখুঁত লেখা বলে কিছু নেই, যেমন নেই নিখুঁত হতাশা বলে কিছু।’ কলেজে পড়ার সময় ঘটনাক্রমে এক লেখকের সঙ্গে আমার দেখা হয়। তিনি এ কথা
ভ্যালেন্টিনাআমাদেরটা কঙ্কাবতী ডি ফোর, মানে থার্ড ফ্লোরের চার নম্বর অ্যাপার্টমেন্ট। থার্ড ফ্লোর মানে চার তলা। আমাদের আগের বাসাটা,
নারী ও মুদ্রা___________________________________সোডিয়াম আলো মাড়িয়ে কৌমুদিনীরা ঘরে ফিরে যায়জীবনকে বর্ণময় করতে পুরুষেরাও ছোটেভাঙতি মুদ্রা ফিরে অসংখ্য
বাদশাহ শাহরিয়ার ও তাঁর ভাই শাহজামানবলা হয়ে থাকে যে প্রাচীন যুগে ভারত ও চীনদেশের সীমান্ত উপত্যকায় বনি ছাছান গোত্রের এক বাদশাহ ছিলেন
এই নিয়ে তিনবার ঢুঁ মারা হলো। হামিদুল স্যার আসেন নি। রোজা রমজানের দিন। দেরি হতেই পারে। তিনি ক্রেডিট সেকশন অফিসার। তার হাতে ফাইল। যদি
স্থান-কাল-পাত্র : প্রাথমিক বয়ানআমাদের এ কাহিনীর যাত্রা শুরু হোক মরা নদীর ঘাট বটতলা থেকে।যাত্রার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যারা কাহিনীর
১৯৮৪ (নাইনটিন এইটি ফোর)—বিখ্যাত ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক, সাহিত্য
রাস্তাটা একেবারেই নির্জন। হেডলাইটের আলোয় মুষলধারে বৃষ্টি দেখতে ভালো লাগছে জাফরের। আবহাওয়ার পূর্বাভাস শোনার জন্য রেডিও অন করে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন